যশোর প্রতিনিধি
দেশ-বিদেশের কবি-সাহিত্যিকদের প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে পূর্ব-পশ্চিম আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব। যশোরের আরআরএফ টার্কে আয়োজিত এ উৎসবে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তাঁরা। দুই দিনব্যাপী উৎসবের প্রথম দিন গতকাল শুক্রবার ৮টি সেশনে আড্ডা, আলোচনা, গান ও কবিতায় সময় কাটান দুই শতাধিক কবি-সাহিত্যিক। স্বরচিত গল্প-কবিতা পাঠের পাশাপাশি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহিত্য, জীবন ও কর্ম নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলা একাডেমির সাবেক সভাপতি ও মহাপরিচালক কবি-প্রাবন্ধিক মোহাম্মদ হারুন উর-রশিদ বলেন, ‘কবিরাই সত্যপথের নির্দেশ দেন। সবকিছু আমাদের চারপাশেই আছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। কবিরা তা দেখিয়ে দেন। এই সাহিত্য উৎসবের মাধ্যমে কবি-সাহিত্যিকেরা পারস্পরিক ভাববিনিময় করে তাঁরা নিজেরা যেমন সমৃদ্ধ হবেন; তেমনি তাঁদের মাধ্যমে সাহিত্যও সমৃদ্ধ হবে।’
অনুষ্ঠানের উদ্বোধক দেশবরেণ্য কথাসাহিত্যিক আনোয়ারা সৈয়দ হক বলেন, এই সভাটি সত্যিকারের নিখাদ সাহিত্যসভা। এখানে আমলা নেই, মন্ত্রী নেই। যাঁরা আছেন, সবাই কবি-সাহিত্যিক। দেশ ও দেশের বাইরে থেকে যশোরের এই সাহিত্য উৎসবে প্রাণের টানে তাঁরা এসেছেন। যশোরে এমন আয়োজন সাহিত্যচর্চার পরিধিকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
স্বাগত বক্তব্যে পূর্ব-পশ্চিমের নির্বাহী সম্পাদক খায়রুল কবীর চঞ্চল বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পূর্ব-পশ্চিম বাংলা ভাষার শিল্প-সাহিত্য বিকাশে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে এবং বাংলাদেশ-ভারতে নিয়মিত পত্রিকা প্রকাশ ও সাহিত্য উৎসবের আয়োজন করে যাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। দুই দিনের এই সাহিত্য উৎসবে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কার কবি-সাহিত্যিকেরা যুক্ত হয়েছেন। দেশ-বিদেশের দুই শতাধিক কবি-সাহিত্যিক এই প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতেছেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, কথাসাহিত্যিক হোসেনউদ্দিন হোসেন, কবি আসাদ মান্নান ও কবি জাহিদুল হক। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নেপালের সাহিত্যিক ভীশ্মা উপ্রেত। সভাপতিত্ব করেন পূর্ব-পশ্চিমের সিনিয়র সম্পাদক আশরাফ জুয়েল। বক্তব্য দেন পূর্ব-পশ্চিম সম্পাদক অমিত গোস্বামী ও ইকবাল রাশেদীন।
দেশ-বিদেশের কবি-সাহিত্যিকদের প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে পূর্ব-পশ্চিম আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব। যশোরের আরআরএফ টার্কে আয়োজিত এ উৎসবে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তাঁরা। দুই দিনব্যাপী উৎসবের প্রথম দিন গতকাল শুক্রবার ৮টি সেশনে আড্ডা, আলোচনা, গান ও কবিতায় সময় কাটান দুই শতাধিক কবি-সাহিত্যিক। স্বরচিত গল্প-কবিতা পাঠের পাশাপাশি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহিত্য, জীবন ও কর্ম নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলা একাডেমির সাবেক সভাপতি ও মহাপরিচালক কবি-প্রাবন্ধিক মোহাম্মদ হারুন উর-রশিদ বলেন, ‘কবিরাই সত্যপথের নির্দেশ দেন। সবকিছু আমাদের চারপাশেই আছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। কবিরা তা দেখিয়ে দেন। এই সাহিত্য উৎসবের মাধ্যমে কবি-সাহিত্যিকেরা পারস্পরিক ভাববিনিময় করে তাঁরা নিজেরা যেমন সমৃদ্ধ হবেন; তেমনি তাঁদের মাধ্যমে সাহিত্যও সমৃদ্ধ হবে।’
অনুষ্ঠানের উদ্বোধক দেশবরেণ্য কথাসাহিত্যিক আনোয়ারা সৈয়দ হক বলেন, এই সভাটি সত্যিকারের নিখাদ সাহিত্যসভা। এখানে আমলা নেই, মন্ত্রী নেই। যাঁরা আছেন, সবাই কবি-সাহিত্যিক। দেশ ও দেশের বাইরে থেকে যশোরের এই সাহিত্য উৎসবে প্রাণের টানে তাঁরা এসেছেন। যশোরে এমন আয়োজন সাহিত্যচর্চার পরিধিকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
স্বাগত বক্তব্যে পূর্ব-পশ্চিমের নির্বাহী সম্পাদক খায়রুল কবীর চঞ্চল বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পূর্ব-পশ্চিম বাংলা ভাষার শিল্প-সাহিত্য বিকাশে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে এবং বাংলাদেশ-ভারতে নিয়মিত পত্রিকা প্রকাশ ও সাহিত্য উৎসবের আয়োজন করে যাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। দুই দিনের এই সাহিত্য উৎসবে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কার কবি-সাহিত্যিকেরা যুক্ত হয়েছেন। দেশ-বিদেশের দুই শতাধিক কবি-সাহিত্যিক এই প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতেছেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, কথাসাহিত্যিক হোসেনউদ্দিন হোসেন, কবি আসাদ মান্নান ও কবি জাহিদুল হক। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নেপালের সাহিত্যিক ভীশ্মা উপ্রেত। সভাপতিত্ব করেন পূর্ব-পশ্চিমের সিনিয়র সম্পাদক আশরাফ জুয়েল। বক্তব্য দেন পূর্ব-পশ্চিম সম্পাদক অমিত গোস্বামী ও ইকবাল রাশেদীন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪