বরগুনা প্রতিনিধি
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অনেক আশার পদ্মা সেতু। বরগুনাবাসীও সেতুর উদ্বোধনের প্রতীক্ষায় দিন গুনছে। কিন্তু পায়রা ও বিষখালী দুটি নদীতে প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণ না হওয়ায় হতাশ বরগুনার বাসিন্দারা। পদ্মা সেতুর পুরোপুরি সুফল পেতে বরগুনার এই দুটি নদীতে প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণে দ্রুত উদ্যোগ নেবে সরকার, এমন প্রত্যাশা বরগুনাবাসীর।
স্থানীয় বিশিষ্ট নাগরিকদের মতে, নদীবেষ্টিত উপকূলীয় বরগুনা জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থায় পায়রা ও বিষখালী এ দুটি নদী বড় সমস্যা। বরগুনা জেলা পরিষদের তথ্যমতে, বিষখালী ও পায়রা পারাপারের জন্য ২২টি পয়েন্টে খেয়া চলাচল করে। এ ছাড়া পায়রা নদীতে আমতলী-পুরাকাটা ও বিষখালী নদীর বরইতলা-বাইনচটকী দুটি পয়েন্টে ফেরি চলাচল করে। পায়রা-মোংলা পোর্ট সড়ক সংযোগের ক্ষেত্রেও এই দুই নদী প্রধান প্রতিবন্ধক।
বরগুনা আইনজীবী সমিতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারি আসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতু দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নের মাইলফলক। আমরাও এর বড় সুফলভোগী। কিন্তু আমাদের এই দুটি নদী পার হতে চরম ভোগান্তি ও বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। বরিশাল-কুয়াকাটা সড়কের ১১২ কিলোমিটারে এখন আর কোনো ফেরি নেই। ৫টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। আমাদের বরগুনাবাসীর জন্য দুটি নদীতে সেতুর কি কোনো উদ্যোগ আদৌ নেওয়া হয়েছে?’
জানা যায়, বেকারদের কর্মসংস্থানে নেওয়া প্রকল্প ন্যাশনাল সার্ভিস উদ্বোধন উপলক্ষে ২০১১ সালের ৫ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরগুনায় আসেন। বরগুনাবাসীর উন্নয়নে ৪২ দফা দাবি পেশ করে জেলা আওয়ামী লীগ। ওই ৪২ দফার মধ্যে অন্যতম দাবি ছিল বরগুনা-আমতলী রুটের পায়রা সেতু। ২০১৮ সালের ২৯ নভেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সপ্তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দায়িত্ব চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশে আরও নতুন দুটি সেতু (নবম ও দশম মৈত্রী সেতু) নির্মাণে চীন সরকার সহায়তা করবে। সম্ভাব্য ওই সেতু দুটিই নির্মিত হবে বরগুনার আমতলী ও পটুয়াখালীর গলাচিপায়।
২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন বরগুনার বিষখালী নদীতে সেতু নির্মাণের দাবি জানান। ওই বছরের আগস্ট মাসে স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, সেতু বিভাগের সচিব রশিদুল হাসান, সেতু বিভাগের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব ড. মো মনিরুজ্জামান, বরগুনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ, সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদৌসসহ অন্যরা সম্ভাব্য সেতুর প্রকল্প স্থানগুলো পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে সার্কিট হাউসে সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদৌস সাংবাদিকদের জানান, সেতুর নাম হবে ‘শেখ হাসিনা পায়রা ব্রিজ’। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পায়রা নদীতে পটুয়াখালীর লেবুখালী ও মির্জাগঞ্জ এবং বরগুনা-আমতলী তিনটি সেতুই নির্মিত হচ্ছে। মির্জাগঞ্জ ও বরগুনার দুই সেতুর নকশাসহ দাপ্তরিক কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য স্টুপ কনসালট্যান্টস লিমিটেড (ভারত), বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও ফিএন্ডই লিমিটেড কাজ করছে। ওই সমীক্ষা দল পায়রা নদীর আমতলী-বরগুনার ৩-৪টি পয়েন্টে ইতিমধ্যে সমীক্ষা শেষ করেছে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে জেলাব্যাপী আনন্দ মিছিলও হয়।
সেতু বিভাগের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নামে একটি প্রকল্প রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৫৫০ মিটার। প্রকল্পের অবস্থান দেখানো হয়েছে আমতলী ফেরিঘাট, আমতলী উপজেলা, বরগুনা। ব্রিজের সম্ভাব্য স্থানের একটি ম্যাপ ও প্রাক্কলিত ব্যয় দেখানো হয়েছে ৩ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। এ ছাড়াও সেতু বিভাগের ওয়েবসাইটে ১৮ আগস্ট ২০২০ সালের তথ্যে পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) বিষখালী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন দেখিয়ে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন দেওয়া আছে। ওয়েবসাইটের আরও তথ্য, (সবশেষ ২২ মার্চ ২০২১ হালনাগাদ) চলমান প্রকল্পের পাশাপাশি পাঁচ সেতু সম্ভাব্যতা সমীক্ষার তালিকায় ১ ও ৫ ক্রমিকে পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) বিষখালী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ ও পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ প্রকল্প দেখানো হয়েছে।
পাবলিক পলিসি ফোরাম বরগুনার আহ্বায়ক হাসানুর রহমান ঝন্টু বলেন, ‘পদ্মায় সেতু না থাকায় দেশের বৃহত্তম একটি অংশ কার্যত অচল ছিল। কিন্তু সেই অচলাবাস্থা দূর হয়েছে। বর্তমান সরকারের সেতুমন্ত্রী সেতু দুটি নির্মাণের কথা জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া সমীক্ষার দলও বরগুনা এসেছিল। কিন্তু বাস্তবতা দেখছি না আমরা।’
যোগাযোগ করা হলে বরগুনা-১-আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু বলেন, ‘আমাদের জন্য এই দুটি সেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বরগুনার উন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে পায়রা ও বিষখালী সেতু। এ নিয়ে আমি একাধিকবার সেতুমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে বেশকিছু মেগা প্রকল্প দিয়েছেন। আমাদের সেতুর বিষয়টিও বর্তমান সরকারের গুরুত্ব বিবেচনায় রয়েছে। মূলত সেতু দুটি নির্মাণ হবে বিদেশি অর্থে, তাই হয়তো বর্তমান বাজেটে রাখা হয়নি। তবে আমি এতটুকু বলতে পারি, এ সরকারের আমলেই সেতুর কাজ শুরু হবে।’
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অনেক আশার পদ্মা সেতু। বরগুনাবাসীও সেতুর উদ্বোধনের প্রতীক্ষায় দিন গুনছে। কিন্তু পায়রা ও বিষখালী দুটি নদীতে প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণ না হওয়ায় হতাশ বরগুনার বাসিন্দারা। পদ্মা সেতুর পুরোপুরি সুফল পেতে বরগুনার এই দুটি নদীতে প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণে দ্রুত উদ্যোগ নেবে সরকার, এমন প্রত্যাশা বরগুনাবাসীর।
স্থানীয় বিশিষ্ট নাগরিকদের মতে, নদীবেষ্টিত উপকূলীয় বরগুনা জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থায় পায়রা ও বিষখালী এ দুটি নদী বড় সমস্যা। বরগুনা জেলা পরিষদের তথ্যমতে, বিষখালী ও পায়রা পারাপারের জন্য ২২টি পয়েন্টে খেয়া চলাচল করে। এ ছাড়া পায়রা নদীতে আমতলী-পুরাকাটা ও বিষখালী নদীর বরইতলা-বাইনচটকী দুটি পয়েন্টে ফেরি চলাচল করে। পায়রা-মোংলা পোর্ট সড়ক সংযোগের ক্ষেত্রেও এই দুই নদী প্রধান প্রতিবন্ধক।
বরগুনা আইনজীবী সমিতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারি আসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতু দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নের মাইলফলক। আমরাও এর বড় সুফলভোগী। কিন্তু আমাদের এই দুটি নদী পার হতে চরম ভোগান্তি ও বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। বরিশাল-কুয়াকাটা সড়কের ১১২ কিলোমিটারে এখন আর কোনো ফেরি নেই। ৫টি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। আমাদের বরগুনাবাসীর জন্য দুটি নদীতে সেতুর কি কোনো উদ্যোগ আদৌ নেওয়া হয়েছে?’
জানা যায়, বেকারদের কর্মসংস্থানে নেওয়া প্রকল্প ন্যাশনাল সার্ভিস উদ্বোধন উপলক্ষে ২০১১ সালের ৫ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরগুনায় আসেন। বরগুনাবাসীর উন্নয়নে ৪২ দফা দাবি পেশ করে জেলা আওয়ামী লীগ। ওই ৪২ দফার মধ্যে অন্যতম দাবি ছিল বরগুনা-আমতলী রুটের পায়রা সেতু। ২০১৮ সালের ২৯ নভেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সপ্তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দায়িত্ব চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশে আরও নতুন দুটি সেতু (নবম ও দশম মৈত্রী সেতু) নির্মাণে চীন সরকার সহায়তা করবে। সম্ভাব্য ওই সেতু দুটিই নির্মিত হবে বরগুনার আমতলী ও পটুয়াখালীর গলাচিপায়।
২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন বরগুনার বিষখালী নদীতে সেতু নির্মাণের দাবি জানান। ওই বছরের আগস্ট মাসে স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, সেতু বিভাগের সচিব রশিদুল হাসান, সেতু বিভাগের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব ড. মো মনিরুজ্জামান, বরগুনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ, সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদৌসসহ অন্যরা সম্ভাব্য সেতুর প্রকল্প স্থানগুলো পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে সার্কিট হাউসে সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদৌস সাংবাদিকদের জানান, সেতুর নাম হবে ‘শেখ হাসিনা পায়রা ব্রিজ’। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পায়রা নদীতে পটুয়াখালীর লেবুখালী ও মির্জাগঞ্জ এবং বরগুনা-আমতলী তিনটি সেতুই নির্মিত হচ্ছে। মির্জাগঞ্জ ও বরগুনার দুই সেতুর নকশাসহ দাপ্তরিক কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য স্টুপ কনসালট্যান্টস লিমিটেড (ভারত), বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও ফিএন্ডই লিমিটেড কাজ করছে। ওই সমীক্ষা দল পায়রা নদীর আমতলী-বরগুনার ৩-৪টি পয়েন্টে ইতিমধ্যে সমীক্ষা শেষ করেছে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে জেলাব্যাপী আনন্দ মিছিলও হয়।
সেতু বিভাগের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নামে একটি প্রকল্প রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৫৫০ মিটার। প্রকল্পের অবস্থান দেখানো হয়েছে আমতলী ফেরিঘাট, আমতলী উপজেলা, বরগুনা। ব্রিজের সম্ভাব্য স্থানের একটি ম্যাপ ও প্রাক্কলিত ব্যয় দেখানো হয়েছে ৩ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। এ ছাড়াও সেতু বিভাগের ওয়েবসাইটে ১৮ আগস্ট ২০২০ সালের তথ্যে পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) বিষখালী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন দেখিয়ে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন দেওয়া আছে। ওয়েবসাইটের আরও তথ্য, (সবশেষ ২২ মার্চ ২০২১ হালনাগাদ) চলমান প্রকল্পের পাশাপাশি পাঁচ সেতু সম্ভাব্যতা সমীক্ষার তালিকায় ১ ও ৫ ক্রমিকে পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) বিষখালী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ ও পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিরা সড়কে (জ-৮৮০) পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ প্রকল্প দেখানো হয়েছে।
পাবলিক পলিসি ফোরাম বরগুনার আহ্বায়ক হাসানুর রহমান ঝন্টু বলেন, ‘পদ্মায় সেতু না থাকায় দেশের বৃহত্তম একটি অংশ কার্যত অচল ছিল। কিন্তু সেই অচলাবাস্থা দূর হয়েছে। বর্তমান সরকারের সেতুমন্ত্রী সেতু দুটি নির্মাণের কথা জানিয়েছিলেন। এ ছাড়া সমীক্ষার দলও বরগুনা এসেছিল। কিন্তু বাস্তবতা দেখছি না আমরা।’
যোগাযোগ করা হলে বরগুনা-১-আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু বলেন, ‘আমাদের জন্য এই দুটি সেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বরগুনার উন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে পায়রা ও বিষখালী সেতু। এ নিয়ে আমি একাধিকবার সেতুমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে বেশকিছু মেগা প্রকল্প দিয়েছেন। আমাদের সেতুর বিষয়টিও বর্তমান সরকারের গুরুত্ব বিবেচনায় রয়েছে। মূলত সেতু দুটি নির্মাণ হবে বিদেশি অর্থে, তাই হয়তো বর্তমান বাজেটে রাখা হয়নি। তবে আমি এতটুকু বলতে পারি, এ সরকারের আমলেই সেতুর কাজ শুরু হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে