রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর রাণীনগরে গাছে-গাছে ঝুলছে শজনে। খাবার উপযুক্ত হওয়াই সবাই এই গ্রীষ্মকালীন সবজি নিজ বাসায় খাওয়ার পাশাপাশি বাজারে বিক্রি করছেন। যোগাযোগ ভালো থাকায় ব্যবসায়ীরা স্থানীয় বাজার থেকে কিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বড়-বড় শহরে তা বিক্রি করছেন। তবে গত বছরের তুলনায় এবার দাম অনেক কম। এতে ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
জানা গেছে, গত বছর শজনের দাম ছিল ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। তবে এবার চাহিদা কম থাকায় ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, শজনে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি। এই এলাকার মানুষের কাছে ‘সাজনা’ নামে পরিচিত। বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ না হলেও এই সময়ে কাঁচাবাজারের গুরুত্বপূর্ণ একটি সবজি শজনে। এতে রয়েছে অধিক হারে পুষ্টি ও ঔষধি গুণ। বাড়ির উঠানে বা আশপাশের যেকোনো শুকনো উঁচু পরিত্যক্ত স্থানে শুধু এ গাছের ডাল কেটে পুঁতে রাখলেই বেড়ে ওঠে। তেমন কোনো পরিচর্যা বা যত্ন নিতে হয় না। গাছ লাগানোর এক বছর পর ফল ধরে। শজনে বছরে একবার ফল দেয়।
তরকারি হিসেবে শজনের জুড়ি নাই, তাই তো এর কদর রয়েছে সর্বত্র। সারা দেশে শজনে ডাঁটার ব্যাপক চাহিদা থাকায় চাষিদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। এই সবজি বিক্রয় করে তাঁরা আয়ও করেছে অনেক। উপজেলার আনাচে-কানাচে, গ্রামে-গঞ্জে সবখানে গাছে গাছে প্রচুর পরিমাণে শজনে ধরেছে।
জেঠাইল গ্রামের আব্দুল বারি বলেন, তাঁর বাড়ির উঠানে দুইটি শজনের গাছ রোপণ করেন। সেই সব গাছ থেকে এবার প্রচুর পরিমাণ শজনে ধরেছে। একটি গাছের শজনে রেখেছেন তিনি বাড়িতে খাওয়ার জন্য এবং আত্মীয়-স্বজনদের দেওয়ার জন্য। ওপরটি থেকে প্রায় পাঁচ মণ শজনে বিক্রি করেছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, এবার শজনের দাম কম। তবুও ১ হাজার ৪০০ টাকা মণে বিক্রি করেন তিনি। এটি উৎপাদনে কোনো খরচ নেই। সেই হিসেবে অনেক টাকা পেয়েছেন তিনি।
আবাদপুকুর বাজারে শজনে বিক্রয় করতে আসা জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমি ৩৫ টাকা কেজি দরে ২৫ কেজি শজনে বিক্রি করলাম । গত বছর বিক্রি করছিলাম ১০০ টাকা কেজিতে।’
আবাদপুকুর বাজারে শজনে কিনতে আসা ব্যবসায়ী শাহিন আলম বলেন, গত সপ্তাহে শজনের দাম বেশি ছিল। কিন্তু রোজার মধ্যে অন্য সবজির তুলনায় এর দাম কম। তাই প্রতি কেজি শজনে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় কেনেন তিনি।
রাণীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, বাজারে শজনের চাহিদা কম। তাই গত বছরের তুলনায় দাম একটু কম, তারপরেও এটি একটি লাভজনক সবজি।
নওগাঁর রাণীনগরে গাছে-গাছে ঝুলছে শজনে। খাবার উপযুক্ত হওয়াই সবাই এই গ্রীষ্মকালীন সবজি নিজ বাসায় খাওয়ার পাশাপাশি বাজারে বিক্রি করছেন। যোগাযোগ ভালো থাকায় ব্যবসায়ীরা স্থানীয় বাজার থেকে কিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বড়-বড় শহরে তা বিক্রি করছেন। তবে গত বছরের তুলনায় এবার দাম অনেক কম। এতে ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
জানা গেছে, গত বছর শজনের দাম ছিল ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। তবে এবার চাহিদা কম থাকায় ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, শজনে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি। এই এলাকার মানুষের কাছে ‘সাজনা’ নামে পরিচিত। বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ না হলেও এই সময়ে কাঁচাবাজারের গুরুত্বপূর্ণ একটি সবজি শজনে। এতে রয়েছে অধিক হারে পুষ্টি ও ঔষধি গুণ। বাড়ির উঠানে বা আশপাশের যেকোনো শুকনো উঁচু পরিত্যক্ত স্থানে শুধু এ গাছের ডাল কেটে পুঁতে রাখলেই বেড়ে ওঠে। তেমন কোনো পরিচর্যা বা যত্ন নিতে হয় না। গাছ লাগানোর এক বছর পর ফল ধরে। শজনে বছরে একবার ফল দেয়।
তরকারি হিসেবে শজনের জুড়ি নাই, তাই তো এর কদর রয়েছে সর্বত্র। সারা দেশে শজনে ডাঁটার ব্যাপক চাহিদা থাকায় চাষিদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। এই সবজি বিক্রয় করে তাঁরা আয়ও করেছে অনেক। উপজেলার আনাচে-কানাচে, গ্রামে-গঞ্জে সবখানে গাছে গাছে প্রচুর পরিমাণে শজনে ধরেছে।
জেঠাইল গ্রামের আব্দুল বারি বলেন, তাঁর বাড়ির উঠানে দুইটি শজনের গাছ রোপণ করেন। সেই সব গাছ থেকে এবার প্রচুর পরিমাণ শজনে ধরেছে। একটি গাছের শজনে রেখেছেন তিনি বাড়িতে খাওয়ার জন্য এবং আত্মীয়-স্বজনদের দেওয়ার জন্য। ওপরটি থেকে প্রায় পাঁচ মণ শজনে বিক্রি করেছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, এবার শজনের দাম কম। তবুও ১ হাজার ৪০০ টাকা মণে বিক্রি করেন তিনি। এটি উৎপাদনে কোনো খরচ নেই। সেই হিসেবে অনেক টাকা পেয়েছেন তিনি।
আবাদপুকুর বাজারে শজনে বিক্রয় করতে আসা জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমি ৩৫ টাকা কেজি দরে ২৫ কেজি শজনে বিক্রি করলাম । গত বছর বিক্রি করছিলাম ১০০ টাকা কেজিতে।’
আবাদপুকুর বাজারে শজনে কিনতে আসা ব্যবসায়ী শাহিন আলম বলেন, গত সপ্তাহে শজনের দাম বেশি ছিল। কিন্তু রোজার মধ্যে অন্য সবজির তুলনায় এর দাম কম। তাই প্রতি কেজি শজনে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় কেনেন তিনি।
রাণীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, বাজারে শজনের চাহিদা কম। তাই গত বছরের তুলনায় দাম একটু কম, তারপরেও এটি একটি লাভজনক সবজি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে