মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্পুজ্যানালা গ্রামে জীবন্ত গাছে এখনো ঝুলছে বিদ্যুতের খোলা তার। দাঁড়িয়ে থাকা গাছকে খুঁটি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগ।
বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সময় সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন খোঁজখবর নিলেও, এখনো তার অপসারণে ব্যবস্থা নেননি। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গ্রামবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, দুর্পুজ্যানালা গ্রামে এখনো জ্যান্ত কাঁঠাল ও সেগুনগাছের সঙ্গে ঝুলে আছে একেবারে খোলা তার। এই তার দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। ঝুঁকি নিয়েই এর পাশ দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ভুক্তভোগী রীতিময় চাকমা জানান, গত বছর এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন গ্রামে এসে দেখে গেছেন। তখন দ্রুত কাজ করে দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো কিছুই করা হয়নি। তবে কেন হয়নি তার জানা নেই।
জানা গেছে, গ্রামে ৮০ পরিবারের মধ্যে ৫০ পরিবার বিদ্যুৎ পাচ্ছেন গাছের সঙ্গে দেওয়া সংযোগে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন তাঁরা। এ ছাড়া এই সংযোগ পাওয়া বিদ্যুতের ভোল্টেজ খুব কম।
গ্রামের একাধিক ভুক্তভোগী বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের অবহেলার কারণে কাজ দ্রুত হচ্ছে না। ফলে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে জানতে তিন পার্বত্য জেলা বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী যত্ন মানিক চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জীবন্ত গাছে বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়টি শুনেছি, তবে এখনো যাওয়া হয়নি। এ সপ্তাহের মধ্যে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্পুজ্যানালা গ্রামে জীবন্ত গাছে এখনো ঝুলছে বিদ্যুতের খোলা তার। দাঁড়িয়ে থাকা গাছকে খুঁটি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগ।
বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সময় সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন খোঁজখবর নিলেও, এখনো তার অপসারণে ব্যবস্থা নেননি। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গ্রামবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, দুর্পুজ্যানালা গ্রামে এখনো জ্যান্ত কাঁঠাল ও সেগুনগাছের সঙ্গে ঝুলে আছে একেবারে খোলা তার। এই তার দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। ঝুঁকি নিয়েই এর পাশ দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ভুক্তভোগী রীতিময় চাকমা জানান, গত বছর এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন গ্রামে এসে দেখে গেছেন। তখন দ্রুত কাজ করে দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো কিছুই করা হয়নি। তবে কেন হয়নি তার জানা নেই।
জানা গেছে, গ্রামে ৮০ পরিবারের মধ্যে ৫০ পরিবার বিদ্যুৎ পাচ্ছেন গাছের সঙ্গে দেওয়া সংযোগে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন তাঁরা। এ ছাড়া এই সংযোগ পাওয়া বিদ্যুতের ভোল্টেজ খুব কম।
গ্রামের একাধিক ভুক্তভোগী বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের অবহেলার কারণে কাজ দ্রুত হচ্ছে না। ফলে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে জানতে তিন পার্বত্য জেলা বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী যত্ন মানিক চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জীবন্ত গাছে বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়টি শুনেছি, তবে এখনো যাওয়া হয়নি। এ সপ্তাহের মধ্যে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে