লাইছ ত্বোহা, ঢাকা
তাঁরা অপরাজেয়, ফাইনালে কখনো হারেন না। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ফাইনালে মাশরাফি বিন মর্তুজা ও ইমরুল কায়েসের রেকর্ড এ রকমই—তাঁরা ফাইনালে কখনো হারেননি। তাঁদের মতোই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসও ফাইনালে কখনো হারেনি। মাশরাফি, ইমরুল ও কুমিল্লা যেন একসূত্রে গাঁথা। তিনবারের চ্যাম্পিয়ন দলটি সাফল্যের মালা গেঁথেছে মাশরাফি-ইমরুলের অধিনায়কত্বেই।
বিপিএল ফাইনালের অপরাজেয় দল কুমিল্লাকে নেতৃত্ব দেবেন ইমরুল। আর বিপিএলের চারবার ফাইনাল খেলে প্রতিবারই ট্রফি জয়ের স্বাদ পাওয়া মাশরাফির অধিনায়কত্বে খেলবে সিলেট। ‘ম্যাশে’র অভিজ্ঞতা থাকলেও প্রথম শিরোপা জয়ের খোঁজে নামবে তাঁর দল সিলেট। বিপিএলে অসাধারণ সাফল্যের কারণে অনেকে মনে করেন মাশরাফির কাছে কোনো ‘ম্যাজিক’ আছে। সিলেটকে ফাইনালে তুলে মাশরাফি যদিও বলেছেন, ‘সত্যিকার অর্থে আমার কাছে কোনো ম্যাজিক নেই। সবই আল্লাহর রহমত।’
চোখে ফাইনালের স্বপ্ন থাকলেও মাশরাফি জানেন, হার কিংবা জয়—যেকোনো একটা অভিজ্ঞতা তাঁর দলের হবে। কুমিল্লা মাশরাফির অধিনায়কত্বে একবার এবং ইমরুলের নেতৃত্বে দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বিপিএলে আবার মাশরাফির চারটি শিরোপা আর ইমরুলের তিনটি। ২০১৫ বিপিএলে বরিশাল বুলসকে হারিয়ে মাশরাফির অধিনায়কত্বে প্রথম শিরোপার মুকুট পরে কুমিল্লা। সেবার কুমিল্লার হয়ে খেলেছিলেন ইমরুলও। এর আগে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে বরিশাল বার্নার্সকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স। সেবার ঢাকাকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মাশরাফি। ২০১৭-১৮ বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটসকে হারিয়ে মাশরাফির অধিনায়কত্বে নিজেদের একমাত্র শিরোপা জিতেছিল রংপুর রাইডার্স।
ইমরুলের অধিনায়কত্বে আজ কুমিল্লা খেলবে তৃতীয় ফাইনাল। দলটির চার ফাইনালেই খেলছেন তিনি। কুমিল্লার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার সঙ্গে ইমরুলও পরিণত হয়েছেন বিপিএলের আরেক সফল অধিনায়কে।
দুই অধিনায়ক মাশরাফি-ইমরুলের কাছে যেমন নিজেদের আরেকটি শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের মঞ্চ হবে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, তেমনি ডাগআউট কিংবা ড্রেসিংরুমে দেখা যাবে দুই ক্ষুরধার ক্রিকেট মস্তিষ্কের লড়াই। ঘরোয়া ক্রিকেটের সফলতম কোচ সালাউদ্দিন বনাম সিলেটেরই ছেলে রাজিনের লড়াইয়ে যিনিই জিতুন, একটা রোমাঞ্চকর ফাইনালের অপেক্ষায় সবাই।
কুমিল্লার শক্তি বিদেশি
এই বিপিএলে প্রথম তিন ম্যাচেই হেরেছিল তারা। কিন্তু পরে দুর্দান্তভাবে ঘুরিয়ে দাঁড়ায় কুমিল্লা। এতে বিদেশি ক্রিকেটাররাই অবদান রেখেছেন বেশি। সুনিল নারাইন, আন্দ্রে রাসেল, মইন আলি ও জনসন চার্লসদের মতো টি-টোয়েন্টি ফেরিওয়ালারা আছেন কুমিল্লা দলে। অবশ্য মোস্তাফিজুর রহমান ও লিটন দাসের মতো দেশসেরা ক্রিকেটারও আছেন কুমিল্লায়।
সিলেটের শক্তি দেশি
স্থানীয় খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক ভালো পারফরম্যান্স বিপিএলের ফাইনালে তুলেছে সিলেটকে। রান তাড়া এবং বড় স্কোরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তৌহিদ হৃদয়। জাকির হাসান, তানজিম হাসান সাকিব ও রুবেল হোসেনের মতো ক্রিকেটাররা আছেন দলে। বিদেশিদের মধ্যে আছেন থিসারা পেরেরা, রুক উড, রায়ান বার্লদের মতো পরীক্ষিতরা।
তাঁরা অপরাজেয়, ফাইনালে কখনো হারেন না। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ফাইনালে মাশরাফি বিন মর্তুজা ও ইমরুল কায়েসের রেকর্ড এ রকমই—তাঁরা ফাইনালে কখনো হারেননি। তাঁদের মতোই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসও ফাইনালে কখনো হারেনি। মাশরাফি, ইমরুল ও কুমিল্লা যেন একসূত্রে গাঁথা। তিনবারের চ্যাম্পিয়ন দলটি সাফল্যের মালা গেঁথেছে মাশরাফি-ইমরুলের অধিনায়কত্বেই।
বিপিএল ফাইনালের অপরাজেয় দল কুমিল্লাকে নেতৃত্ব দেবেন ইমরুল। আর বিপিএলের চারবার ফাইনাল খেলে প্রতিবারই ট্রফি জয়ের স্বাদ পাওয়া মাশরাফির অধিনায়কত্বে খেলবে সিলেট। ‘ম্যাশে’র অভিজ্ঞতা থাকলেও প্রথম শিরোপা জয়ের খোঁজে নামবে তাঁর দল সিলেট। বিপিএলে অসাধারণ সাফল্যের কারণে অনেকে মনে করেন মাশরাফির কাছে কোনো ‘ম্যাজিক’ আছে। সিলেটকে ফাইনালে তুলে মাশরাফি যদিও বলেছেন, ‘সত্যিকার অর্থে আমার কাছে কোনো ম্যাজিক নেই। সবই আল্লাহর রহমত।’
চোখে ফাইনালের স্বপ্ন থাকলেও মাশরাফি জানেন, হার কিংবা জয়—যেকোনো একটা অভিজ্ঞতা তাঁর দলের হবে। কুমিল্লা মাশরাফির অধিনায়কত্বে একবার এবং ইমরুলের নেতৃত্বে দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বিপিএলে আবার মাশরাফির চারটি শিরোপা আর ইমরুলের তিনটি। ২০১৫ বিপিএলে বরিশাল বুলসকে হারিয়ে মাশরাফির অধিনায়কত্বে প্রথম শিরোপার মুকুট পরে কুমিল্লা। সেবার কুমিল্লার হয়ে খেলেছিলেন ইমরুলও। এর আগে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে বরিশাল বার্নার্সকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স। সেবার ঢাকাকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মাশরাফি। ২০১৭-১৮ বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটসকে হারিয়ে মাশরাফির অধিনায়কত্বে নিজেদের একমাত্র শিরোপা জিতেছিল রংপুর রাইডার্স।
ইমরুলের অধিনায়কত্বে আজ কুমিল্লা খেলবে তৃতীয় ফাইনাল। দলটির চার ফাইনালেই খেলছেন তিনি। কুমিল্লার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার সঙ্গে ইমরুলও পরিণত হয়েছেন বিপিএলের আরেক সফল অধিনায়কে।
দুই অধিনায়ক মাশরাফি-ইমরুলের কাছে যেমন নিজেদের আরেকটি শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের মঞ্চ হবে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, তেমনি ডাগআউট কিংবা ড্রেসিংরুমে দেখা যাবে দুই ক্ষুরধার ক্রিকেট মস্তিষ্কের লড়াই। ঘরোয়া ক্রিকেটের সফলতম কোচ সালাউদ্দিন বনাম সিলেটেরই ছেলে রাজিনের লড়াইয়ে যিনিই জিতুন, একটা রোমাঞ্চকর ফাইনালের অপেক্ষায় সবাই।
কুমিল্লার শক্তি বিদেশি
এই বিপিএলে প্রথম তিন ম্যাচেই হেরেছিল তারা। কিন্তু পরে দুর্দান্তভাবে ঘুরিয়ে দাঁড়ায় কুমিল্লা। এতে বিদেশি ক্রিকেটাররাই অবদান রেখেছেন বেশি। সুনিল নারাইন, আন্দ্রে রাসেল, মইন আলি ও জনসন চার্লসদের মতো টি-টোয়েন্টি ফেরিওয়ালারা আছেন কুমিল্লা দলে। অবশ্য মোস্তাফিজুর রহমান ও লিটন দাসের মতো দেশসেরা ক্রিকেটারও আছেন কুমিল্লায়।
সিলেটের শক্তি দেশি
স্থানীয় খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক ভালো পারফরম্যান্স বিপিএলের ফাইনালে তুলেছে সিলেটকে। রান তাড়া এবং বড় স্কোরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তৌহিদ হৃদয়। জাকির হাসান, তানজিম হাসান সাকিব ও রুবেল হোসেনের মতো ক্রিকেটাররা আছেন দলে। বিদেশিদের মধ্যে আছেন থিসারা পেরেরা, রুক উড, রায়ান বার্লদের মতো পরীক্ষিতরা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে