‘চোখে চোখে’ শিরোনামের নতুন গান প্রকাশ পাচ্ছে। নতুন গানটি নিয়ে বলুন।
গানটি লিখেছেন পীযূষ দাস। এতে আমার সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান মাহমুদুল। সুর এবং সংগীতায়োজনও করেছেন তিনি। বেশ আলাদা কথা-সুরের একটি কাজ। কথা ও সুরের সঙ্গে মিল রেখে ভিডিও করা হয়েছে। ভিডিও পরিচালনা করেছেন শাহরিয়ার পলক। গত রোজার সময় শুটিং হয়েছিল গানটির। ভিডিওতে আমি, ইমরান, দীঘি ও আরিফিন জিলানি অভিনয় করেছেন। আগামী ৫ নভেম্বর সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
কেমন প্রত্যাশা করছেন গানটি নিয়ে?
ইমরানের সঙ্গে অনেক গান করেছি। ও সব সময় আমার গায়কি বুঝেই সুর করে। এবারও তেমনটাই করেছে। কথাগুলোও খুব সুন্দর। এ ছাড়া আমার আর ইমরানের গানের ক্ষেত্রে সব সময় দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছি। এটা অনেক বড় পাওয়া। আমাদের ‘দূরে দূরে’, ‘মানে না মন’, ‘কেন বারে বারে’ গানগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবারও আশা করছি দর্শকের কাছ থেকে সেই ভালোবাসাটা পাব।
পাঁচ বছর পর ইমরানের সঙ্গে গান করলেন। এই বিরতিটা কেন?
এই পাঁচ বছর ইমরানের সঙ্গে কোনো গান হয়নি—ব্যাপারটা এমন নয়। নাটক ও সিনেমায় ইমরানের সঙ্গে নিয়মিত গান করা হয়। তবে মৌলিক গান করা হচ্ছিল না। সত্যি বলতে মৌলিক গানের সংখ্যা এখন অনেক কমে গেছে। এ কারণেই এই গ্যাপটা সৃষ্টি হয়েছে। অনেক দিন ধরেই ইমরানের সঙ্গে নতুন গান নিয়ে পরিকল্পনা করছিলাম। অবশেষে নতুন গান নিয়ে শ্রোতাদের সামনে হাজির হচ্ছি আমরা।
এখন গানের ক্ষেত্রে মিউজিক ভিডিও অনেক বড় একটি বিষয়। আপনিও কি তাই মনে করেন?
আমি এমনটা মনে করি না। চকচকে ভিডিও নয়, গান ভালো হতে হবে। আপনি যতই চকচকে ভিডিও বানান না কেন, গান ভালো না হলে সেটা বেশি দিন টিকে থাকে না। এটা সত্যি, দর্শক ভিজ্যুয়ালাইজেশন দেখতে পছন্দ করে। এ কারণে ভিডিওর দিকে মনোযোগ বেড়েছে। যার ফলে নাটক ও ওয়েব কনটেন্টে গানের ব্যবহার বেড়েছে।
বর্তমানে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি শিল্পীরা নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে গান প্রকাশ করছেন। এই বিষয়টি কীভাবে দেখেন?
এটা কিন্তু শুধু আমাদের দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী শিল্পীরা নিজেদের চ্যানেলেই গান প্রকাশ করছেন। আমি এটাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখি। এখন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে তেমন একটা গান প্রকাশ হয় না। নাটক নির্মাণে মনোযোগী তারা। এখানে অর্থনৈতিক বিষয়টিও খুব বড় বিষয়। সেদিক থেকে বিবেচনা করেই হয়তো তারা এমন করছে। বসে না থেকে শিল্পীরা যদি নিজেদের গান প্রকাশ করে চ্যানেলটি দাঁড় করাতে পারে, তাহলে সেটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ইতিবাচক। দর্শক-শ্রোতারাও নতুন নতুন গান পাবেন।
আপনার নিজেরও ইউটিউব চ্যানেল আছে। সেখানে নতুন গান আসছে না কেন?
এ ক্ষেত্রে আমি অনেক পিছিয়ে আছি। নিজের চ্যানেল নিয়ে আমি অ্যাকটিভ নই। সর্বশেষ তিন বছর আগে আমার চ্যানেল থেকে গান প্রকাশ করেছিলাম। আমি আসলে সেভাবে বিষয়টি নিয়ে সিরিয়াস ছিলাম না।
সামনে চ্যানেলটি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আছে। নতুন করে পরিকল্পনা সাজাচ্ছি।
ইদানীং সিনেমার গান আবারও জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে। নতুন কোনো প্লেব্যাক করলেন এর মধ্যে?
সম্প্রতি ‘জামদানি’ সিনেমার টাইটেল গানে কণ্ঠ দিয়েছি। এ ছাড়া আরও কয়েকটি সিনেমার জন্য গাওয়া হয়েছে। গানগুলো নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী। সিনেমার গান নিয়ে দর্শকের মধ্যে আলাদা একধরনের আগ্রহ থাকে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, সিনেমার গানের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়। গান ভালো হলে সিনেমা নিয়েও আগ্রহ তৈরি হয়।
বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
আমি সব সময় একটু বেছে বেছে কাজ করি। এ কারণে আমার গানের সংখ্যাও কম। এখন নাটক, সিনেমার জন্য গান করছি। এ ছাড়া স্টেজে শোর মৌসুম শুরু হয়েছে। করোনার পর থেকে স্টেজ শোতে শিল্পীদের অনেক ব্যস্ততা বেড়েছে। এবারও স্টেজ শো নিয়ে অনেক ব্যস্ততা থাকবে।
প্লেব্যাক, মৌলিক নাকি স্টেজ? কোন মাধ্যমে গান গাইতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?
সব মাধ্যমে গাইতেই পছন্দ করি। কোনো মাধ্যমকে আলাদা করতে পারব না। প্রতিটি মাধ্যমের আলাদা একধরনের আমেজ রয়েছে। স্টেজে দর্শকের ভালোবাসা সরাসরি পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক তাঁদের রিঅ্যাকশন পাই। সেখানে ভুল করার সুযোগ নেই। তবে স্টেজে গাওয়ার সময় দর্শকের যে ভালোবাসা পাওয়া যায়, সেটা আমি খুব উপভোগ করি। সিনেমার গানে চ্যালেঞ্জটা থাকে সিচুয়েশন অনুযায়ী গাওয়ার। পর্দায় কাকে দেখা যাবে—সেদিকেও খেয়াল রাখতে হয়। অন্যদিকে রেকর্ডিংয়ের সময় চ্যালেঞ্জ থাকে গানটা কতটা মৌলিকভাবে সুন্দর করে শ্রোতাদের সামনে উপস্থাপন করা যায়।
‘চোখে চোখে’ শিরোনামের নতুন গান প্রকাশ পাচ্ছে। নতুন গানটি নিয়ে বলুন।
গানটি লিখেছেন পীযূষ দাস। এতে আমার সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ইমরান মাহমুদুল। সুর এবং সংগীতায়োজনও করেছেন তিনি। বেশ আলাদা কথা-সুরের একটি কাজ। কথা ও সুরের সঙ্গে মিল রেখে ভিডিও করা হয়েছে। ভিডিও পরিচালনা করেছেন শাহরিয়ার পলক। গত রোজার সময় শুটিং হয়েছিল গানটির। ভিডিওতে আমি, ইমরান, দীঘি ও আরিফিন জিলানি অভিনয় করেছেন। আগামী ৫ নভেম্বর সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
কেমন প্রত্যাশা করছেন গানটি নিয়ে?
ইমরানের সঙ্গে অনেক গান করেছি। ও সব সময় আমার গায়কি বুঝেই সুর করে। এবারও তেমনটাই করেছে। কথাগুলোও খুব সুন্দর। এ ছাড়া আমার আর ইমরানের গানের ক্ষেত্রে সব সময় দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছি। এটা অনেক বড় পাওয়া। আমাদের ‘দূরে দূরে’, ‘মানে না মন’, ‘কেন বারে বারে’ গানগুলো বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবারও আশা করছি দর্শকের কাছ থেকে সেই ভালোবাসাটা পাব।
পাঁচ বছর পর ইমরানের সঙ্গে গান করলেন। এই বিরতিটা কেন?
এই পাঁচ বছর ইমরানের সঙ্গে কোনো গান হয়নি—ব্যাপারটা এমন নয়। নাটক ও সিনেমায় ইমরানের সঙ্গে নিয়মিত গান করা হয়। তবে মৌলিক গান করা হচ্ছিল না। সত্যি বলতে মৌলিক গানের সংখ্যা এখন অনেক কমে গেছে। এ কারণেই এই গ্যাপটা সৃষ্টি হয়েছে। অনেক দিন ধরেই ইমরানের সঙ্গে নতুন গান নিয়ে পরিকল্পনা করছিলাম। অবশেষে নতুন গান নিয়ে শ্রোতাদের সামনে হাজির হচ্ছি আমরা।
এখন গানের ক্ষেত্রে মিউজিক ভিডিও অনেক বড় একটি বিষয়। আপনিও কি তাই মনে করেন?
আমি এমনটা মনে করি না। চকচকে ভিডিও নয়, গান ভালো হতে হবে। আপনি যতই চকচকে ভিডিও বানান না কেন, গান ভালো না হলে সেটা বেশি দিন টিকে থাকে না। এটা সত্যি, দর্শক ভিজ্যুয়ালাইজেশন দেখতে পছন্দ করে। এ কারণে ভিডিওর দিকে মনোযোগ বেড়েছে। যার ফলে নাটক ও ওয়েব কনটেন্টে গানের ব্যবহার বেড়েছে।
বর্তমানে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি শিল্পীরা নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে গান প্রকাশ করছেন। এই বিষয়টি কীভাবে দেখেন?
এটা কিন্তু শুধু আমাদের দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী শিল্পীরা নিজেদের চ্যানেলেই গান প্রকাশ করছেন। আমি এটাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখি। এখন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে তেমন একটা গান প্রকাশ হয় না। নাটক নির্মাণে মনোযোগী তারা। এখানে অর্থনৈতিক বিষয়টিও খুব বড় বিষয়। সেদিক থেকে বিবেচনা করেই হয়তো তারা এমন করছে। বসে না থেকে শিল্পীরা যদি নিজেদের গান প্রকাশ করে চ্যানেলটি দাঁড় করাতে পারে, তাহলে সেটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ইতিবাচক। দর্শক-শ্রোতারাও নতুন নতুন গান পাবেন।
আপনার নিজেরও ইউটিউব চ্যানেল আছে। সেখানে নতুন গান আসছে না কেন?
এ ক্ষেত্রে আমি অনেক পিছিয়ে আছি। নিজের চ্যানেল নিয়ে আমি অ্যাকটিভ নই। সর্বশেষ তিন বছর আগে আমার চ্যানেল থেকে গান প্রকাশ করেছিলাম। আমি আসলে সেভাবে বিষয়টি নিয়ে সিরিয়াস ছিলাম না।
সামনে চ্যানেলটি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আছে। নতুন করে পরিকল্পনা সাজাচ্ছি।
ইদানীং সিনেমার গান আবারও জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে। নতুন কোনো প্লেব্যাক করলেন এর মধ্যে?
সম্প্রতি ‘জামদানি’ সিনেমার টাইটেল গানে কণ্ঠ দিয়েছি। এ ছাড়া আরও কয়েকটি সিনেমার জন্য গাওয়া হয়েছে। গানগুলো নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী। সিনেমার গান নিয়ে দর্শকের মধ্যে আলাদা একধরনের আগ্রহ থাকে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, সিনেমার গানের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়। গান ভালো হলে সিনেমা নিয়েও আগ্রহ তৈরি হয়।
বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
আমি সব সময় একটু বেছে বেছে কাজ করি। এ কারণে আমার গানের সংখ্যাও কম। এখন নাটক, সিনেমার জন্য গান করছি। এ ছাড়া স্টেজে শোর মৌসুম শুরু হয়েছে। করোনার পর থেকে স্টেজ শোতে শিল্পীদের অনেক ব্যস্ততা বেড়েছে। এবারও স্টেজ শো নিয়ে অনেক ব্যস্ততা থাকবে।
প্লেব্যাক, মৌলিক নাকি স্টেজ? কোন মাধ্যমে গান গাইতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?
সব মাধ্যমে গাইতেই পছন্দ করি। কোনো মাধ্যমকে আলাদা করতে পারব না। প্রতিটি মাধ্যমের আলাদা একধরনের আমেজ রয়েছে। স্টেজে দর্শকের ভালোবাসা সরাসরি পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক তাঁদের রিঅ্যাকশন পাই। সেখানে ভুল করার সুযোগ নেই। তবে স্টেজে গাওয়ার সময় দর্শকের যে ভালোবাসা পাওয়া যায়, সেটা আমি খুব উপভোগ করি। সিনেমার গানে চ্যালেঞ্জটা থাকে সিচুয়েশন অনুযায়ী গাওয়ার। পর্দায় কাকে দেখা যাবে—সেদিকেও খেয়াল রাখতে হয়। অন্যদিকে রেকর্ডিংয়ের সময় চ্যালেঞ্জ থাকে গানটা কতটা মৌলিকভাবে সুন্দর করে শ্রোতাদের সামনে উপস্থাপন করা যায়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪