বাসব রায়
আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ে আমলাতন্ত্রের কথা ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি বড়দের মুখে। ‘আমলা’ ও ‘তন্ত্র’—কোনোটিই বোঝার ক্ষমতা তখনো হয়নি। আজ পর্যন্ত এ বিষয়ে আমার পরিপূর্ণ অজ্ঞতা সবিনয়ে প্রকাশ করছি। আমি গণ্ডগ্রামের মানুষ এবং আমার এলাকা এখনো তেমন শিক্ষাদীক্ষায় অগ্রসর নয়। আমরা আঞ্চলিক শব্দ হিসেবে ‘কামলা’ শব্দটার ব্যবহার করে থাকি।
ছোটবেলায় আরেকটি শব্দ খুব কাতর করে দিত আমাকেসহ আমার সমবয়সীদের, সেটি হলো ‘সাহেবের বাতা’! পরমপূজ্যপাদ এক জেঠুর কাছে জেনেছিলাম, ‘সাহেব যাকে বাতায়’ তাকেই ‘সাহেবের বাতা’ বলে অর্থাৎ সাহেবের হুকুম তামিল করেন যাঁরা।
যাহোক, আমলাতন্ত্রের জটিল এবং দুর্বোধ্য বিষয় আমার অজানা আর এমন জটিল প্রশাসনিক কার্যক্রমের কোনো কিছুই আমার বক্তব্যের বিষয়ও নয়। সরকারের উচ্চপর্যায়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত এবং সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন আমলারা; এমন ব্যক্তিবর্গ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকেন। বলা যায়, তাঁরা রাষ্ট্রীয় ‘বাতা’। প্রজাতন্ত্রের খুবই মেধাবী চৌকস এসব কর্মকর্তা বহুবিধ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন। রাষ্ট্রের চালিকাশক্তির গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হলো এসব আমলা। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে নেতিবাচকভাবে প্রকাশিত হয়। সরকার ও রাজনীতির ওপর কর্তৃত্ব খাটান আমলারা, এমন ধারণাই সাধারণেরা মনে করেন।
এসব আমলার প্রভাব-প্রতিপত্তি, শিক্ষা, প্রজ্ঞাসহ সবকিছুর মূল্যায়ন সম্মানের সঙ্গেই করে থাকেন দেশের আপামর জনগণ। যদিও কিছু ক্ষেত্রে ভীতিকর পরিস্থিতির কথাও শোনা যায়। যাহোক, নরমে-গরমে ভালোমন্দ মিলিয়েই সবকিছু এবং আমলারাও এর বাইরে নন। ঘটনাচক্রে একজন বড় এবং বড়র বড় আমলার স্ত্রীর সম্পর্কিত কিছু তথ্য কাকতালীয়ভাবে আমি কিছুটা জেনেছি এবং পারিবারিকভাবে এসব দোর্দণ্ড প্রতাপশালী আমলা কতটা অসহায় এবং বিপর্যস্ত, তা সামান্য হলেও অনুমান করতে পারি। এমন একজন বিখ্যাত ও শক্তিশালী আমলার কথা জানি, যিনি স্ত্রীর কাছে পুরোপুরি বিনা যুদ্ধে আত্মসমর্পিত একজন মানুষ। যাঁকে ইচ্ছেমতো তাঁর স্ত্রী ব্যবহার করে থাকেন। সেখানে আমলা হিসেবে স্বামীর কোনো মান-সম্মান ও ইজ্জতের ব্যাপার নেই। মনে হয়, তিনি অপরাধী মানুষের মতো তাঁর স্ত্রীর কাছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত একজন কয়েদি ছাড়া আর কিছুই নয়। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, এসব কাণ্ডজ্ঞানহীন আমলাকে জন্মের পর থেকে যেন তাঁর পত্নীই মানুষ করেছেন। সুযোগ থাকলে আরও অনেক দায়িত্ব পালন করার সম্ভাবনা ছিল। এ ধরনের অতি উচ্চাভিলাষী স্ত্রীরা আমলা মহোদয়ের প্রতিটি পদে বিড়ম্বনার সৃষ্টি করেন, এ নির্বোধ বেচারারা পারিবারিক কেলেঙ্কারির ভয়ে তা জনসমক্ষে প্রকাশও করতে পারেন না।
কানাঘুষা বা নেচার অব ক্যারেকটার ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বুঝেছি, অফিশিয়ালি বা প্রফেশনালি যতটা বাঘা বা যতটা শক্তিশালী, বাস্তবে নিজের পরিবারে তিনি অসহায় সহানুভূতিহীন একজন দাসানুদাস ব্যক্তিমাত্র। তাই এসব আমলার প্রতি সবারই সদয় হওয়া বাঞ্ছনীয় কর্তব্য বলে মনে করি। তাঁরা স্ত্রীর ইচ্ছার বাইরে কিছুই করতে পারেন না। চাকরির কারণে অফিশিয়ালি তাঁরা ব্যস্ত মানুষ। কিন্তু স্ত্রীর একটি কল সাহেবের সাড়ে চৌদ্দ বাজাতে পারে নিমেষেই ৷ ঠিক কী কারণে এসব আমলা এতটা নিরীহ প্রাণীতে পরিণত হন, তা আমার নিজের কাছেও প্রশ্ন। সম্ভবত সাহেবের অনেক গোপনীয় বিষয় স্ত্রী হওয়ার সুবাদে জেনে ফেলেন এবং কিছু দুর্বল পয়েন্টকে হাতিয়ার তৈরি করে অতি ভদ্র সদালাপী এমন উচ্চপর্যায়ে আসীন ব্যক্তিটিকে কুক্ষিগত করে রাখেন। তবে এ রকম স্ত্রৈণ ব্যক্তিমাত্রই আমলা, এমনটি ভাবা ঠিক হবে না। কারণ, সবক্ষেত্রে কিছু ব্যতিক্রম তো থাকবেই।
বাড়িতে বা গ্রামে থাকা বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে টাকা পাঠাতে হয় স্ত্রীর অজান্তে, স্ত্রীর পিতৃপুরুষ থেকে আহরিত বিষয়াবলিতে অধিকতর গুরুত্ব দেওয়া এবং অসম্মানজনক ভাষারীতির প্রয়োগকে যথাযথ পাওনা মনে করে গর্দভের মতো নীরব থাকা ইত্যাদি ঘটনা কখনই কল্পনাপ্রসূত নয়।
আত্মসম্মান বিসর্জিত এসব স্ত্রৈণ চাকরি শেষে আবার রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং দুর্ঘটনাবশত মন্ত্রীও হয়ে যান। গণতান্ত্রিক দেশে এসব জায়েজও আছে। কাজেই এসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝার অবকাশ নেই। দাপুটে এসব আমলাপত্নী স্বামীদের ওপর এতটাই প্রভাব বিস্তার করতে পারেন, আমলারা এসব ঘটনাকে স্বীয় কর্তব্যকর্ম হিসেবে ভাবতে বাধ্য হন। আমার ঠিক জানা নেই, কী কারণে আমলাদের সহধর্মিণী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সভানেত্রী বা অনুরূপ পদমর্যাদা দেওয়া হয় কোন অধিকারে!
আমলাদের বউ-পরিবার থাকবেই। এরই মাঝে সততার বারোটা বাজিয়ে দেন সাহেবের স্ত্রীরা। সবখানেই স্ত্রীদের খবরদারি। আমলাতান্ত্রিক শব্দটির পরিবর্তে আমলাস্ত্রীক শব্দটির প্রয়োগ বা ব্যবহার যথাযথ হবে বলে মনে করি। আশা করি, অন্তত দেশের কাজে আমলারা যেন কমপক্ষে এহেন স্ত্রীর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকেন।
লেখক: কবি
আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ে আমলাতন্ত্রের কথা ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি বড়দের মুখে। ‘আমলা’ ও ‘তন্ত্র’—কোনোটিই বোঝার ক্ষমতা তখনো হয়নি। আজ পর্যন্ত এ বিষয়ে আমার পরিপূর্ণ অজ্ঞতা সবিনয়ে প্রকাশ করছি। আমি গণ্ডগ্রামের মানুষ এবং আমার এলাকা এখনো তেমন শিক্ষাদীক্ষায় অগ্রসর নয়। আমরা আঞ্চলিক শব্দ হিসেবে ‘কামলা’ শব্দটার ব্যবহার করে থাকি।
ছোটবেলায় আরেকটি শব্দ খুব কাতর করে দিত আমাকেসহ আমার সমবয়সীদের, সেটি হলো ‘সাহেবের বাতা’! পরমপূজ্যপাদ এক জেঠুর কাছে জেনেছিলাম, ‘সাহেব যাকে বাতায়’ তাকেই ‘সাহেবের বাতা’ বলে অর্থাৎ সাহেবের হুকুম তামিল করেন যাঁরা।
যাহোক, আমলাতন্ত্রের জটিল এবং দুর্বোধ্য বিষয় আমার অজানা আর এমন জটিল প্রশাসনিক কার্যক্রমের কোনো কিছুই আমার বক্তব্যের বিষয়ও নয়। সরকারের উচ্চপর্যায়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত এবং সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন আমলারা; এমন ব্যক্তিবর্গ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকেন। বলা যায়, তাঁরা রাষ্ট্রীয় ‘বাতা’। প্রজাতন্ত্রের খুবই মেধাবী চৌকস এসব কর্মকর্তা বহুবিধ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন। রাষ্ট্রের চালিকাশক্তির গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হলো এসব আমলা। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে নেতিবাচকভাবে প্রকাশিত হয়। সরকার ও রাজনীতির ওপর কর্তৃত্ব খাটান আমলারা, এমন ধারণাই সাধারণেরা মনে করেন।
এসব আমলার প্রভাব-প্রতিপত্তি, শিক্ষা, প্রজ্ঞাসহ সবকিছুর মূল্যায়ন সম্মানের সঙ্গেই করে থাকেন দেশের আপামর জনগণ। যদিও কিছু ক্ষেত্রে ভীতিকর পরিস্থিতির কথাও শোনা যায়। যাহোক, নরমে-গরমে ভালোমন্দ মিলিয়েই সবকিছু এবং আমলারাও এর বাইরে নন। ঘটনাচক্রে একজন বড় এবং বড়র বড় আমলার স্ত্রীর সম্পর্কিত কিছু তথ্য কাকতালীয়ভাবে আমি কিছুটা জেনেছি এবং পারিবারিকভাবে এসব দোর্দণ্ড প্রতাপশালী আমলা কতটা অসহায় এবং বিপর্যস্ত, তা সামান্য হলেও অনুমান করতে পারি। এমন একজন বিখ্যাত ও শক্তিশালী আমলার কথা জানি, যিনি স্ত্রীর কাছে পুরোপুরি বিনা যুদ্ধে আত্মসমর্পিত একজন মানুষ। যাঁকে ইচ্ছেমতো তাঁর স্ত্রী ব্যবহার করে থাকেন। সেখানে আমলা হিসেবে স্বামীর কোনো মান-সম্মান ও ইজ্জতের ব্যাপার নেই। মনে হয়, তিনি অপরাধী মানুষের মতো তাঁর স্ত্রীর কাছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত একজন কয়েদি ছাড়া আর কিছুই নয়। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, এসব কাণ্ডজ্ঞানহীন আমলাকে জন্মের পর থেকে যেন তাঁর পত্নীই মানুষ করেছেন। সুযোগ থাকলে আরও অনেক দায়িত্ব পালন করার সম্ভাবনা ছিল। এ ধরনের অতি উচ্চাভিলাষী স্ত্রীরা আমলা মহোদয়ের প্রতিটি পদে বিড়ম্বনার সৃষ্টি করেন, এ নির্বোধ বেচারারা পারিবারিক কেলেঙ্কারির ভয়ে তা জনসমক্ষে প্রকাশও করতে পারেন না।
কানাঘুষা বা নেচার অব ক্যারেকটার ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বুঝেছি, অফিশিয়ালি বা প্রফেশনালি যতটা বাঘা বা যতটা শক্তিশালী, বাস্তবে নিজের পরিবারে তিনি অসহায় সহানুভূতিহীন একজন দাসানুদাস ব্যক্তিমাত্র। তাই এসব আমলার প্রতি সবারই সদয় হওয়া বাঞ্ছনীয় কর্তব্য বলে মনে করি। তাঁরা স্ত্রীর ইচ্ছার বাইরে কিছুই করতে পারেন না। চাকরির কারণে অফিশিয়ালি তাঁরা ব্যস্ত মানুষ। কিন্তু স্ত্রীর একটি কল সাহেবের সাড়ে চৌদ্দ বাজাতে পারে নিমেষেই ৷ ঠিক কী কারণে এসব আমলা এতটা নিরীহ প্রাণীতে পরিণত হন, তা আমার নিজের কাছেও প্রশ্ন। সম্ভবত সাহেবের অনেক গোপনীয় বিষয় স্ত্রী হওয়ার সুবাদে জেনে ফেলেন এবং কিছু দুর্বল পয়েন্টকে হাতিয়ার তৈরি করে অতি ভদ্র সদালাপী এমন উচ্চপর্যায়ে আসীন ব্যক্তিটিকে কুক্ষিগত করে রাখেন। তবে এ রকম স্ত্রৈণ ব্যক্তিমাত্রই আমলা, এমনটি ভাবা ঠিক হবে না। কারণ, সবক্ষেত্রে কিছু ব্যতিক্রম তো থাকবেই।
বাড়িতে বা গ্রামে থাকা বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে টাকা পাঠাতে হয় স্ত্রীর অজান্তে, স্ত্রীর পিতৃপুরুষ থেকে আহরিত বিষয়াবলিতে অধিকতর গুরুত্ব দেওয়া এবং অসম্মানজনক ভাষারীতির প্রয়োগকে যথাযথ পাওনা মনে করে গর্দভের মতো নীরব থাকা ইত্যাদি ঘটনা কখনই কল্পনাপ্রসূত নয়।
আত্মসম্মান বিসর্জিত এসব স্ত্রৈণ চাকরি শেষে আবার রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং দুর্ঘটনাবশত মন্ত্রীও হয়ে যান। গণতান্ত্রিক দেশে এসব জায়েজও আছে। কাজেই এসব ক্ষেত্রে ভুল বোঝার অবকাশ নেই। দাপুটে এসব আমলাপত্নী স্বামীদের ওপর এতটাই প্রভাব বিস্তার করতে পারেন, আমলারা এসব ঘটনাকে স্বীয় কর্তব্যকর্ম হিসেবে ভাবতে বাধ্য হন। আমার ঠিক জানা নেই, কী কারণে আমলাদের সহধর্মিণী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সভানেত্রী বা অনুরূপ পদমর্যাদা দেওয়া হয় কোন অধিকারে!
আমলাদের বউ-পরিবার থাকবেই। এরই মাঝে সততার বারোটা বাজিয়ে দেন সাহেবের স্ত্রীরা। সবখানেই স্ত্রীদের খবরদারি। আমলাতান্ত্রিক শব্দটির পরিবর্তে আমলাস্ত্রীক শব্দটির প্রয়োগ বা ব্যবহার যথাযথ হবে বলে মনে করি। আশা করি, অন্তত দেশের কাজে আমলারা যেন কমপক্ষে এহেন স্ত্রীর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকেন।
লেখক: কবি
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪