বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
দেশের সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক জলপ্রপাত ও দ্বিতীয় বৃহত্তম ইকোপার্ক মাধবকুণ্ডে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ক্যাব্ল কার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বন মন্ত্রণালয়। এরই মধ্যে ক্যাব্ল কার স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য পর্যটন এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের পথ সহজ হবে। সেই সঙ্গে মাধবকুণ্ডে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সমাগম বাড়বে। এতে পর্যটন খাতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
এ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন বন অধিদপ্তর নিয়োজিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের (বুয়েট) পরিবেশ ও সামাজিক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নূরুল আলম সিদ্দিক। এ ক্যাবল কার স্থাপন প্রকল্পের পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়নে এ সভার আয়োজন করা হয়। গত শনিবার দুপুরে মাধবছড়া বিট অফিস প্রাঙ্গণে সভাটি হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন বন বিভাগের বড়লেখা রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস। বক্তব্য দেন প্রকৌশলী মোহাম্মদ নূরুল আলম সিদ্দিক, সাংবাদিক আব্দুর রব, মাধবকুণ্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মুহিত, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) মেম্বার ইসলাম উদ্দিন, ইউপি সদস্য আব্দুর রব, সুখজিৎ সিংহ প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়নের মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত দেখতে ভিড় জমান পর্যটকেরা। এর আশপাশে উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়, পাহাড়ি ছড়া, খাসিয়া পল্লি, চা-বাগানসহ গহিন অরণ্য থাকা সত্ত্বেও চলাচলে সুবিধে না থাকায় পর্যটকেরা এগুলো দেখতে পারেন না। অনেকেই
দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়নের মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভ্রমণ শুধু জলপ্রপাত দেখেই ফিরে যান। বন মন্ত্রণালয় পর্যটকদের মাধবকুণ্ডের মনোরম দৃশ্য উপভোগের ব্যবস্থা করে দিতে ইকোপার্ক এলাকায় ক্যাবল কার স্থাপনের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
বন বিভাগের বড়লেখা রেঞ্জের সহযোগী রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস গতকাল সোমবার বিকেলে বলেন, মাধবকুণ্ডে ক্যাবল কার স্থাপন প্রকল্পের প্রাথমিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়নের (ইএসআইএ) প্রতিবেদন প্রণয়নের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে মাধবছড়া বিট অফিসে স্থানীয়দের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন। মাধবছড়া বিট অফিস থেকে জলপ্রপাত পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকায় ভূমি থেকে ৭০-৮০ ফুট ওপর দিয়ে ক্যাবল কার চলাচলের পরিকল্পনা নিয়ে কার্যক্রম চলছে।
দেশের সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক জলপ্রপাত ও দ্বিতীয় বৃহত্তম ইকোপার্ক মাধবকুণ্ডে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ক্যাব্ল কার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বন মন্ত্রণালয়। এরই মধ্যে ক্যাব্ল কার স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য পর্যটন এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের পথ সহজ হবে। সেই সঙ্গে মাধবকুণ্ডে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সমাগম বাড়বে। এতে পর্যটন খাতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
এ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন বন অধিদপ্তর নিয়োজিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের (বুয়েট) পরিবেশ ও সামাজিক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নূরুল আলম সিদ্দিক। এ ক্যাবল কার স্থাপন প্রকল্পের পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়নে এ সভার আয়োজন করা হয়। গত শনিবার দুপুরে মাধবছড়া বিট অফিস প্রাঙ্গণে সভাটি হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন বন বিভাগের বড়লেখা রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস। বক্তব্য দেন প্রকৌশলী মোহাম্মদ নূরুল আলম সিদ্দিক, সাংবাদিক আব্দুর রব, মাধবকুণ্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মুহিত, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) মেম্বার ইসলাম উদ্দিন, ইউপি সদস্য আব্দুর রব, সুখজিৎ সিংহ প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়নের মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত দেখতে ভিড় জমান পর্যটকেরা। এর আশপাশে উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়, পাহাড়ি ছড়া, খাসিয়া পল্লি, চা-বাগানসহ গহিন অরণ্য থাকা সত্ত্বেও চলাচলে সুবিধে না থাকায় পর্যটকেরা এগুলো দেখতে পারেন না। অনেকেই
দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়নের মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভ্রমণ শুধু জলপ্রপাত দেখেই ফিরে যান। বন মন্ত্রণালয় পর্যটকদের মাধবকুণ্ডের মনোরম দৃশ্য উপভোগের ব্যবস্থা করে দিতে ইকোপার্ক এলাকায় ক্যাবল কার স্থাপনের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
বন বিভাগের বড়লেখা রেঞ্জের সহযোগী রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখর রঞ্জন দাস গতকাল সোমবার বিকেলে বলেন, মাধবকুণ্ডে ক্যাবল কার স্থাপন প্রকল্পের প্রাথমিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়নের (ইএসআইএ) প্রতিবেদন প্রণয়নের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে মাধবছড়া বিট অফিসে স্থানীয়দের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন। মাধবছড়া বিট অফিস থেকে জলপ্রপাত পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকায় ভূমি থেকে ৭০-৮০ ফুট ওপর দিয়ে ক্যাবল কার চলাচলের পরিকল্পনা নিয়ে কার্যক্রম চলছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে