মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুরে মধুমতির বিস্তীর্ণ চরে চিনাবাদামের চাষ হয়েছে। গত বছর খরচের দ্বিগুণ লাভ হওয়ায় অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন উপজেলার অনেক কৃষক।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, মধুমতির চরে চিনাবাদামের ব্যাপক ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। ভালো ফলন ও লাভ পাওয়ায় কৃষকেরা বাদাম চাষে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকেই বাদামচাষিদের বিভিন্ন সহায়তা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আরও জানা গেছে, এ বছর মহম্মদপুরের বিভিন্ন চরাঞ্চলের প্রায় ৩৫ হেক্টর জমিতে চিনাবাদামের চাষ হয়েছে। গত বছর চাষ হয়েছিল ৪৫ হেক্টর জমিতে।
গতকাল মঙ্গলবার মধুমতির বিস্তীর্ণ চর ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নর রায়পুর, চরসলামতপুর, হরিনাডাঙ্গা পার্শ্ববর্তী পাল্লা, চরপাল্লা ঝামা, রায়পাশা, চরঝামা, জাঙ্গালিয়াসহ অন্যান্য এলাকার চরে এ বছর বাদামের ব্যাপক চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে অনেক ভালো।
স্থানীয় বাবুখালী ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামের বাদামচাষি শুশিল কুমার বিশ্বাস, মাহাবুর মাল্লো, আকুবর মাল্লো, গণি মাল্লো, হাবিবুর মাল্লো জানান, বীজ বপনের ৯০ দিনের মধ্যে এ ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হয়। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘায় ১২-১৬ মণ বাদাম পাওয়া যায়। তবে বাদাম লাগাতে খরচ কম হলেও ঘরে তুলতে খরচ বেশি পড়ে যায়।
বাদামচাষি দেলোয়ার সরদার বলেন, ‘এ বছর এক একর জমিতে চিনাবাদামের চাষ করছি। বাদামের ফলন আশানুরূপ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নজরদারি ও পরামর্শে বাদামের ব্যাপক ফলন হবে বলে আশা করছি।’
কালাম মোল্লা নামের এক কৃষক বলেন, ‘মধুমতিতে এখন আর উত্তাল ঢেউ ওঠে না। পানি শুকিয়ে নদীটি এখন ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে। নদীর বিস্তীর্ণ বুকে চাষাবাদ হচ্ছে চীনা বাদামের।’
উপজেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বলেন, ‘মধুমতির দুই পাড়ের মানুষের কাছে নদীটি এখন আর আতঙ্ক নয়, বরং শুকিয়ে যাওয়া নদীটি এখন মানুষের কাছে আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। কৃষকেরা এখন নদীর বুকে বাদামসহ বেশ কিছু ফসলের আবাদ শুরু করেছেন, তার মধ্যে চীনা বাদাম ও তিল উল্লেখযোগ্য। এসব ফসল চাষ করে ভাগ্য ফিরেছে অসংখ্য কৃষক।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে ৩৫ হেক্টর জমিতে চীনা বাদামের বেশ ভালো ফলন হয়েছে। বাদাম চাষ করা কৃষকেরা অর্থনৈতিকভাবে সুফল পাবেন। কম খরচে লাভের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন উপজেলার চরাঞ্চলের কৃষকেরা। নদী পাড়ের মানুষ মধুমতির চরকে এখন আশীর্বাদ হিসেবে দেখেছেন।’
মাগুরার মহম্মদপুরে মধুমতির বিস্তীর্ণ চরে চিনাবাদামের চাষ হয়েছে। গত বছর খরচের দ্বিগুণ লাভ হওয়ায় অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন উপজেলার অনেক কৃষক।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, মধুমতির চরে চিনাবাদামের ব্যাপক ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। ভালো ফলন ও লাভ পাওয়ায় কৃষকেরা বাদাম চাষে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকেই বাদামচাষিদের বিভিন্ন সহায়তা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আরও জানা গেছে, এ বছর মহম্মদপুরের বিভিন্ন চরাঞ্চলের প্রায় ৩৫ হেক্টর জমিতে চিনাবাদামের চাষ হয়েছে। গত বছর চাষ হয়েছিল ৪৫ হেক্টর জমিতে।
গতকাল মঙ্গলবার মধুমতির বিস্তীর্ণ চর ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নর রায়পুর, চরসলামতপুর, হরিনাডাঙ্গা পার্শ্ববর্তী পাল্লা, চরপাল্লা ঝামা, রায়পাশা, চরঝামা, জাঙ্গালিয়াসহ অন্যান্য এলাকার চরে এ বছর বাদামের ব্যাপক চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে অনেক ভালো।
স্থানীয় বাবুখালী ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামের বাদামচাষি শুশিল কুমার বিশ্বাস, মাহাবুর মাল্লো, আকুবর মাল্লো, গণি মাল্লো, হাবিবুর মাল্লো জানান, বীজ বপনের ৯০ দিনের মধ্যে এ ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হয়। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘায় ১২-১৬ মণ বাদাম পাওয়া যায়। তবে বাদাম লাগাতে খরচ কম হলেও ঘরে তুলতে খরচ বেশি পড়ে যায়।
বাদামচাষি দেলোয়ার সরদার বলেন, ‘এ বছর এক একর জমিতে চিনাবাদামের চাষ করছি। বাদামের ফলন আশানুরূপ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নজরদারি ও পরামর্শে বাদামের ব্যাপক ফলন হবে বলে আশা করছি।’
কালাম মোল্লা নামের এক কৃষক বলেন, ‘মধুমতিতে এখন আর উত্তাল ঢেউ ওঠে না। পানি শুকিয়ে নদীটি এখন ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে। নদীর বিস্তীর্ণ বুকে চাষাবাদ হচ্ছে চীনা বাদামের।’
উপজেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বলেন, ‘মধুমতির দুই পাড়ের মানুষের কাছে নদীটি এখন আর আতঙ্ক নয়, বরং শুকিয়ে যাওয়া নদীটি এখন মানুষের কাছে আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। কৃষকেরা এখন নদীর বুকে বাদামসহ বেশ কিছু ফসলের আবাদ শুরু করেছেন, তার মধ্যে চীনা বাদাম ও তিল উল্লেখযোগ্য। এসব ফসল চাষ করে ভাগ্য ফিরেছে অসংখ্য কৃষক।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান বলেন, ‘চলতি মৌসুমে ৩৫ হেক্টর জমিতে চীনা বাদামের বেশ ভালো ফলন হয়েছে। বাদাম চাষ করা কৃষকেরা অর্থনৈতিকভাবে সুফল পাবেন। কম খরচে লাভের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাদাম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন উপজেলার চরাঞ্চলের কৃষকেরা। নদী পাড়ের মানুষ মধুমতির চরকে এখন আশীর্বাদ হিসেবে দেখেছেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪