বিনোদন ডেস্ক
ইনস্টাগ্রামে একটি বিজ্ঞাপনের স্ক্রিনশট পোস্ট করে সবাইকে সতর্ক করেছেন হলিউড অভিনেতা টম হ্যাঙ্কস। ওই বিজ্ঞাপনে দেখা যাচ্ছে টম হ্যাঙ্কসকে। তবে বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করেননি তিনি। তাহলে কে ছিল? টম হ্যাঙ্কস জানিয়েছেন, সেটি মূলত তাঁর নকল। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে তাঁর প্রতিরূপ। তারপর ওই নকল ছবি দিয়ে বিজ্ঞাপনটি করা হয়েছে। এ কাজে তাঁর অনুমতিও নেওয়া হয়নি। সবাইকে তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন টম।
টম হ্যাঙ্কস নিজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিরোধী। সেই তিনিই এবার প্রযুক্তির কারসাজির শিকার হলেন। কিছুদিন আগেও তিনি এক অনুষ্ঠানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। ব্রিটিশ কমেডিয়ান অ্যাডম বক্সটনের পডকাস্টে টম বলেছেন, ‘এখন কেউ চাইলে এআই বা ডিপ ফেক টেকনোলজি দিয়ে যেকোনো অভিনেতার যেকোনো বয়সের ছবি তৈরি করতে পারে।
এমনকি আমি যদি আগামীকাল দুর্ঘটনায় মারাও যাই, কাজ বন্ধ হবে না। কারণ এর পরেও আমাকে নিয়ে একের পর এক অনুষ্ঠান, সিনেমা চালিয়ে যেতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।’ এআইয়ের এই প্রবণতাকে মারাত্মক বলে বর্ণনা করেছেন টম হ্যাঙ্কস। তাঁর কথায়, ‘বলে না দিলে কেউ বুঝতেও পারবে না, পর্দার ওপারে যে আছে সে আসল না নকল। এর ফলে নানাভাবে অসুবিধায় পড়বেন শিল্পীরা।’
এ কারণে টম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজের চেহারা ও কণ্ঠস্বরের কপিরাইট করার। তিনি বলেন, ‘আইনগতভাবে আমার চেহারা ও কণ্ঠ সংরক্ষণের বিষয়ে আলাপ চলছে। শুধু আমার নয়, সমস্ত শিল্পী যাতে এ সুবিধার আওতায় আসতে পারেন, সেটা নিয়ে হলিউডের সব গিল্ড, এজেন্সি ও লিগ্যাল ফার্মসের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’ ভবিষ্যতে কোনোভাবেই যাতে শিল্পীরা বিরূপ পরিস্থিতির শিকার না হন, সে জন্য এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে বলে মত টম হ্যাঙ্কসের। এরই মধ্যে অমিতাভ বচ্চন, রজনীকান্ত ও অনিল কাপুরের মতো ভারতীয় তারকারা এ পদক্ষেপ নিয়েছেন।
শুধু টম হ্যাঙ্কস নন, বিনোদনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন হলিউডের বেশির ভাগ শিল্পী। নানা দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন হলিউড শিল্পীরা। তাঁদের অন্যতম দাবি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সীমিত করা। এর বিস্তার বাড়তে থাকলে শিল্পীরা তো কাজ হারাবেনই, অনেক বিরূপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কাও আছে।
ইনস্টাগ্রামে একটি বিজ্ঞাপনের স্ক্রিনশট পোস্ট করে সবাইকে সতর্ক করেছেন হলিউড অভিনেতা টম হ্যাঙ্কস। ওই বিজ্ঞাপনে দেখা যাচ্ছে টম হ্যাঙ্কসকে। তবে বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করেননি তিনি। তাহলে কে ছিল? টম হ্যাঙ্কস জানিয়েছেন, সেটি মূলত তাঁর নকল। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে তাঁর প্রতিরূপ। তারপর ওই নকল ছবি দিয়ে বিজ্ঞাপনটি করা হয়েছে। এ কাজে তাঁর অনুমতিও নেওয়া হয়নি। সবাইকে তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন টম।
টম হ্যাঙ্কস নিজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিরোধী। সেই তিনিই এবার প্রযুক্তির কারসাজির শিকার হলেন। কিছুদিন আগেও তিনি এক অনুষ্ঠানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। ব্রিটিশ কমেডিয়ান অ্যাডম বক্সটনের পডকাস্টে টম বলেছেন, ‘এখন কেউ চাইলে এআই বা ডিপ ফেক টেকনোলজি দিয়ে যেকোনো অভিনেতার যেকোনো বয়সের ছবি তৈরি করতে পারে।
এমনকি আমি যদি আগামীকাল দুর্ঘটনায় মারাও যাই, কাজ বন্ধ হবে না। কারণ এর পরেও আমাকে নিয়ে একের পর এক অনুষ্ঠান, সিনেমা চালিয়ে যেতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।’ এআইয়ের এই প্রবণতাকে মারাত্মক বলে বর্ণনা করেছেন টম হ্যাঙ্কস। তাঁর কথায়, ‘বলে না দিলে কেউ বুঝতেও পারবে না, পর্দার ওপারে যে আছে সে আসল না নকল। এর ফলে নানাভাবে অসুবিধায় পড়বেন শিল্পীরা।’
এ কারণে টম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজের চেহারা ও কণ্ঠস্বরের কপিরাইট করার। তিনি বলেন, ‘আইনগতভাবে আমার চেহারা ও কণ্ঠ সংরক্ষণের বিষয়ে আলাপ চলছে। শুধু আমার নয়, সমস্ত শিল্পী যাতে এ সুবিধার আওতায় আসতে পারেন, সেটা নিয়ে হলিউডের সব গিল্ড, এজেন্সি ও লিগ্যাল ফার্মসের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’ ভবিষ্যতে কোনোভাবেই যাতে শিল্পীরা বিরূপ পরিস্থিতির শিকার না হন, সে জন্য এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে বলে মত টম হ্যাঙ্কসের। এরই মধ্যে অমিতাভ বচ্চন, রজনীকান্ত ও অনিল কাপুরের মতো ভারতীয় তারকারা এ পদক্ষেপ নিয়েছেন।
শুধু টম হ্যাঙ্কস নন, বিনোদনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন হলিউডের বেশির ভাগ শিল্পী। নানা দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন হলিউড শিল্পীরা। তাঁদের অন্যতম দাবি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সীমিত করা। এর বিস্তার বাড়তে থাকলে শিল্পীরা তো কাজ হারাবেনই, অনেক বিরূপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কাও আছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে