ফারুক মেহেদী, ঢাকা
আগামী এক বছর দেশের অর্থনীতি কীভাবে চলবে–অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তার একটা বর্ণনা দিয়ে আয়-ব্যয়ের হিসাব তৈরি করেছেন। কয়েক মাস ধরে মেলানো হয়েছে এ হিসাব। এর মধ্যে দেশের মানুষের জন্য তিনি কত টাকা খরচ করবেন, তা সবাইকে জানাবেন। এ টাকার কতটুকু দেশের আয় থেকে নেবেন আর কত টাকা ধার করবেন, তার হিসাবও কাগজে–কলমে মিলিয়ে দেবেন তিনি।
রীতি মেনে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কালো ব্রিফকেসে এই হিসাব নিয়ে জাতীয় সংসদে হাজির হবেন অর্থমন্ত্রী। এবার মূল বাজেটের অঙ্ক ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। যা চলতি বাজেটের চেয়ে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বেশি। উন্নয়ন প্রকল্প বা এডিপিতে খরচ করবেন ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। সারা বছর এ টাকা খরচ করে তিনি দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশে নিয়ে যাবেন অথচ নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্যের বাজারে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে রাখার কঠিন কাজটি করতে পারবেন বলে সবাইকে আশ্বস্ত করবেন। নিজেদের আয়ে পুরো এক বছরের খরচ মেটাতে পারবেন না বলে তিনি প্রায় ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ধার করে রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরাট খরচের ফর্দ বাস্তবায়ন করবেন।
বৈশ্বিক জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন খাতে ভর্তুকির কারণে আসছে অর্থবছরে বিপুল অঙ্কের টাকা চলে যাবে। বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে দেশীয় অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় নতুন বাজেট কতটা জনবান্ধব হবে–তা কেবল সময়ই বলে দেবে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি চতুর্থ বাজেট। প্রথম বাজেটের সময় তিনি অসুস্থ ছিলেন। ওই সময় বাজেট শুরু করে দিয়ে তিনি চলে যান। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পক্ষে বাজেটের বাকি অংশ উপস্থাপন করেন। এরপরের দুই বছর করোনার কারণে বাজেটের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারেননি অর্থমন্ত্রী। তবে এবার তিনি স্বাভাবিকভাবে বাজেট উপস্থাপন করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী এবার বাজেট ঘোষণার আগেই বিভিন্ন ফোরামে বাজেটের নানা বিষয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। তাতে বাজেটের অঙ্ক, রাজস্ব আয়ের সম্ভাব্য কৌশল, ডলারের মজুত বাড়াতে আমদানি নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়াতে পদক্ষেপ, বিদেশ থেকে কালো টাকা ফেরানোর ইচ্ছের কথাও বলেছেন। তিনি বড় বাজেট দিলেও করের বোঝা বাড়বে না বলে জানিয়েছেন। কিন্তু বাজেট বক্তৃতায় তিনি দেশের আয় থেকে যে টাকা পাবেন আশা করছেন বলে উল্লেখ করবেন, সেখানে অন্তত ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি কর রাজস্ব থেকে নেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছেন। তাতে স্বাভাবিকভাবেই ধরে নেওয়া যায় যে, আসছে বাজেটে তিনি এমন কিছু রাজস্ব কৌশল প্রস্তাব করবেন, যার ফলে এ বাড়তি কর রাজস্ব সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আদায় করা হবে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বাজেটের নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সাবেক সিনিয়র অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মশরুর রিয়াজ বলেন, ‘কোভিডের কারণে আমাদের অর্থনীতিও চাপে আছে। তাই এবারের অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি ব্যবস্থাপনা। বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির ধাক্কা আমাদেরও সামলাতে হচ্ছে। আগামী ছয় থেকে আট মাস মূল্যস্ফীতি বিশ্বব্যাপী বেশ ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য এবং জ্বালানি তেলের দাম বছর জুড়ে আমাদের ভোগাবে। শিল্প খাতেও এর ঢেউ আছড়ে পড়বে। বাড়বে কাঁচামালের দাম ও পণ্যের উৎপাদন খরচ। এই বিষয়গুলোর ব্যবস্থাপনা করাই হবে সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জিং।’
অর্থমন্ত্রী বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেবেন এক লাখ ছয় হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা এবং সঞ্চয়পত্র থেকে নেবেন ৩৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছরের তুলনায় ব্যাংক ঋণ ১৯ হাজার ৪৭ কোটি ও সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ তিন হাজার কোটি টাকা বেশি নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন তিনি। এ ছাড়া ঘাটতি পূরণে তিনি বিদেশ থেকে ঋণ নেবেন ৯৫ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেবেন আরও পাঁচ হাজার কোটি টাকা।
আগামী বাজেটে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ই-টিআইএনের পরিবর্তে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হতে পারে। তবে ব্যক্তির করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হচ্ছে না। করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হলে বিপুলসংখ্যক করদাতা করনেটের বাইরে চলে যেতে পারে, সেই আশঙ্কার কারণে অর্থমন্ত্রী এ সীমা না বাড়ানোর পক্ষে। পোলট্রি খামারিদের জন্য কিছুটা খারাপ খবর দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী। আসছে বাজেটে এ খাতের মালিকদের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত। তা কমিয়ে ১০ লাখ টাকা করার কথা জানাতে পারেন তিনি।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
অর্থনীতিবিদ ড. এম মশরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক অনেক খাতে সংস্কার জরুরি। এর মধ্যে রাজস্ব খাত এক নম্বরে। অনেক বছর ধরে আয়কর খাতে কোনো সংস্কার হয়নি। ভ্যাটে কিছু নামমাত্র হলেও তা তেমন কাজে আসছে না। আর শুল্ক আইনে কোনো অগ্রগতি নেই। তাই বাজেটে রাজস্ব খাতে সংস্কারের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ নিতে হবে।’
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
আগামী এক বছর দেশের অর্থনীতি কীভাবে চলবে–অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তার একটা বর্ণনা দিয়ে আয়-ব্যয়ের হিসাব তৈরি করেছেন। কয়েক মাস ধরে মেলানো হয়েছে এ হিসাব। এর মধ্যে দেশের মানুষের জন্য তিনি কত টাকা খরচ করবেন, তা সবাইকে জানাবেন। এ টাকার কতটুকু দেশের আয় থেকে নেবেন আর কত টাকা ধার করবেন, তার হিসাবও কাগজে–কলমে মিলিয়ে দেবেন তিনি।
রীতি মেনে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কালো ব্রিফকেসে এই হিসাব নিয়ে জাতীয় সংসদে হাজির হবেন অর্থমন্ত্রী। এবার মূল বাজেটের অঙ্ক ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। যা চলতি বাজেটের চেয়ে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বেশি। উন্নয়ন প্রকল্প বা এডিপিতে খরচ করবেন ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। সারা বছর এ টাকা খরচ করে তিনি দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশে নিয়ে যাবেন অথচ নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্যের বাজারে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে রাখার কঠিন কাজটি করতে পারবেন বলে সবাইকে আশ্বস্ত করবেন। নিজেদের আয়ে পুরো এক বছরের খরচ মেটাতে পারবেন না বলে তিনি প্রায় ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ধার করে রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরাট খরচের ফর্দ বাস্তবায়ন করবেন।
বৈশ্বিক জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন খাতে ভর্তুকির কারণে আসছে অর্থবছরে বিপুল অঙ্কের টাকা চলে যাবে। বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে দেশীয় অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় নতুন বাজেট কতটা জনবান্ধব হবে–তা কেবল সময়ই বলে দেবে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি চতুর্থ বাজেট। প্রথম বাজেটের সময় তিনি অসুস্থ ছিলেন। ওই সময় বাজেট শুরু করে দিয়ে তিনি চলে যান। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পক্ষে বাজেটের বাকি অংশ উপস্থাপন করেন। এরপরের দুই বছর করোনার কারণে বাজেটের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারেননি অর্থমন্ত্রী। তবে এবার তিনি স্বাভাবিকভাবে বাজেট উপস্থাপন করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী এবার বাজেট ঘোষণার আগেই বিভিন্ন ফোরামে বাজেটের নানা বিষয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। তাতে বাজেটের অঙ্ক, রাজস্ব আয়ের সম্ভাব্য কৌশল, ডলারের মজুত বাড়াতে আমদানি নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়াতে পদক্ষেপ, বিদেশ থেকে কালো টাকা ফেরানোর ইচ্ছের কথাও বলেছেন। তিনি বড় বাজেট দিলেও করের বোঝা বাড়বে না বলে জানিয়েছেন। কিন্তু বাজেট বক্তৃতায় তিনি দেশের আয় থেকে যে টাকা পাবেন আশা করছেন বলে উল্লেখ করবেন, সেখানে অন্তত ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি কর রাজস্ব থেকে নেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছেন। তাতে স্বাভাবিকভাবেই ধরে নেওয়া যায় যে, আসছে বাজেটে তিনি এমন কিছু রাজস্ব কৌশল প্রস্তাব করবেন, যার ফলে এ বাড়তি কর রাজস্ব সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আদায় করা হবে।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বাজেটের নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সাবেক সিনিয়র অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মশরুর রিয়াজ বলেন, ‘কোভিডের কারণে আমাদের অর্থনীতিও চাপে আছে। তাই এবারের অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি ব্যবস্থাপনা। বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির ধাক্কা আমাদেরও সামলাতে হচ্ছে। আগামী ছয় থেকে আট মাস মূল্যস্ফীতি বিশ্বব্যাপী বেশ ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য এবং জ্বালানি তেলের দাম বছর জুড়ে আমাদের ভোগাবে। শিল্প খাতেও এর ঢেউ আছড়ে পড়বে। বাড়বে কাঁচামালের দাম ও পণ্যের উৎপাদন খরচ। এই বিষয়গুলোর ব্যবস্থাপনা করাই হবে সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জিং।’
অর্থমন্ত্রী বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেবেন এক লাখ ছয় হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা এবং সঞ্চয়পত্র থেকে নেবেন ৩৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছরের তুলনায় ব্যাংক ঋণ ১৯ হাজার ৪৭ কোটি ও সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ তিন হাজার কোটি টাকা বেশি নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন তিনি। এ ছাড়া ঘাটতি পূরণে তিনি বিদেশ থেকে ঋণ নেবেন ৯৫ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেবেন আরও পাঁচ হাজার কোটি টাকা।
আগামী বাজেটে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ই-টিআইএনের পরিবর্তে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হতে পারে। তবে ব্যক্তির করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হচ্ছে না। করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হলে বিপুলসংখ্যক করদাতা করনেটের বাইরে চলে যেতে পারে, সেই আশঙ্কার কারণে অর্থমন্ত্রী এ সীমা না বাড়ানোর পক্ষে। পোলট্রি খামারিদের জন্য কিছুটা খারাপ খবর দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী। আসছে বাজেটে এ খাতের মালিকদের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত। তা কমিয়ে ১০ লাখ টাকা করার কথা জানাতে পারেন তিনি।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
অর্থনীতিবিদ ড. এম মশরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক অনেক খাতে সংস্কার জরুরি। এর মধ্যে রাজস্ব খাত এক নম্বরে। অনেক বছর ধরে আয়কর খাতে কোনো সংস্কার হয়নি। ভ্যাটে কিছু নামমাত্র হলেও তা তেমন কাজে আসছে না। আর শুল্ক আইনে কোনো অগ্রগতি নেই। তাই বাজেটে রাজস্ব খাতে সংস্কারের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ নিতে হবে।’
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে