চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে আইন অমান্য করে ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষে একটি পেট্রলপাম্প তৈরির কাজ চলছে। সীমান্তের শূন্যরেখার খুব কাছাকাছি ফিলিং স্টেশন নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। এতে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এই জেলা থেকে ভারতে তেল পাচারের আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দা ও সচেতন মহলের।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২০১৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রস্তাবিত পেট্রলপাম্প বা ফিলিং স্টেশন সীমান্তের শূন্যরেখা থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আট কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপন করা যাবে না। অথচ ভোলাহাটে শূন্যরেখার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি ফিলিং স্টেশন নির্মাণ চলমান আছে।
স্থানীয়রা বলছেন, আইন না মেনে ভোলাহাট ফিলিং স্টেশন নির্মাণ করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ। খালেআলমপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মমিন বলেন, ‘শুনেছি এখানে পেট্রলপাম্প হবে। তাই প্রায় দুই বছর ধরে এখানে নানা রকম কার্যক্রম চলছে। এখানে একটি পুকুর ছিল। তা ভরাট করা হয়েছে। এ ছাড়া আমের বাগানে থাকা সব আমগাছ কেটে সীমানাপ্রাচীর দেওয়া হয়েছে।’
ফিলিং স্টেশনটির সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষা বাড়ি রোজা আলীর। তাঁর স্ত্রী মানসুরা বেগম বলেন, তাঁদের পৈতৃক ভিটা থেকে উৎখাত করেছেন পেট্রলপাম্প মালিক আব্দুল লতিফ।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, বাংলাদেশ সরকার সব সময়ই জ্বালানি তেলে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দেয়। ফলে প্রতিবেশী দেশ ভারতের চেয়ে দেশে তেলের দাম কম থাকে। তাই সীমান্ত দিয়ে তেল যাতে পাচার না হয়, সে লক্ষ্যে ২০১৪ সালে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় শূন্যরেখার আট কিলোমিটারের মধ্যে ফিলিং স্টেশন নির্মাণ করা যাবে না উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন দেয়। অথচ কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে ভোলাহাটে শূন্যরেখার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি ফিলিং স্টেশন নির্মাণ চলছে।
নির্মাণাধীন ভোলাহাট ফিলিং স্টেশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ বলেন, সব নিয়ম মেনেই পেট্রলপাম্প নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।যেহেতু জনগণের চাহিদা রয়েছে, সেহেতু সীমান্তের বিষয়টি ছাড় দেওয়া যেতে পারে। এমন সীমান্তঘেঁষা অনেক পেট্রলপাম্প রয়েছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) এ টি এম সেলিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান বলেন, ফিলিং স্টেশন বা পেট্রলপাম্প নির্মাণ করতে জেলা প্রশাসনের সুপারিশ বাধ্যতামূলক। তবে সীমান্তবর্তী কোনো এলাকায় এমন পেট্রলপাম্প নির্মাণ করা হলে তাঁর পক্ষে কোনো অনাপত্তিপত্র বা সুপারিশ করবে না জেলা প্রশাসন। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে আইন অমান্য করে ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষে একটি পেট্রলপাম্প তৈরির কাজ চলছে। সীমান্তের শূন্যরেখার খুব কাছাকাছি ফিলিং স্টেশন নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। এতে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এই জেলা থেকে ভারতে তেল পাচারের আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দা ও সচেতন মহলের।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২০১৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রস্তাবিত পেট্রলপাম্প বা ফিলিং স্টেশন সীমান্তের শূন্যরেখা থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আট কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপন করা যাবে না। অথচ ভোলাহাটে শূন্যরেখার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি ফিলিং স্টেশন নির্মাণ চলমান আছে।
স্থানীয়রা বলছেন, আইন না মেনে ভোলাহাট ফিলিং স্টেশন নির্মাণ করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ। খালেআলমপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মমিন বলেন, ‘শুনেছি এখানে পেট্রলপাম্প হবে। তাই প্রায় দুই বছর ধরে এখানে নানা রকম কার্যক্রম চলছে। এখানে একটি পুকুর ছিল। তা ভরাট করা হয়েছে। এ ছাড়া আমের বাগানে থাকা সব আমগাছ কেটে সীমানাপ্রাচীর দেওয়া হয়েছে।’
ফিলিং স্টেশনটির সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষা বাড়ি রোজা আলীর। তাঁর স্ত্রী মানসুরা বেগম বলেন, তাঁদের পৈতৃক ভিটা থেকে উৎখাত করেছেন পেট্রলপাম্প মালিক আব্দুল লতিফ।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, বাংলাদেশ সরকার সব সময়ই জ্বালানি তেলে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দেয়। ফলে প্রতিবেশী দেশ ভারতের চেয়ে দেশে তেলের দাম কম থাকে। তাই সীমান্ত দিয়ে তেল যাতে পাচার না হয়, সে লক্ষ্যে ২০১৪ সালে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় শূন্যরেখার আট কিলোমিটারের মধ্যে ফিলিং স্টেশন নির্মাণ করা যাবে না উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন দেয়। অথচ কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে ভোলাহাটে শূন্যরেখার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি ফিলিং স্টেশন নির্মাণ চলছে।
নির্মাণাধীন ভোলাহাট ফিলিং স্টেশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ বলেন, সব নিয়ম মেনেই পেট্রলপাম্প নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।যেহেতু জনগণের চাহিদা রয়েছে, সেহেতু সীমান্তের বিষয়টি ছাড় দেওয়া যেতে পারে। এমন সীমান্তঘেঁষা অনেক পেট্রলপাম্প রয়েছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) এ টি এম সেলিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান বলেন, ফিলিং স্টেশন বা পেট্রলপাম্প নির্মাণ করতে জেলা প্রশাসনের সুপারিশ বাধ্যতামূলক। তবে সীমান্তবর্তী কোনো এলাকায় এমন পেট্রলপাম্প নির্মাণ করা হলে তাঁর পক্ষে কোনো অনাপত্তিপত্র বা সুপারিশ করবে না জেলা প্রশাসন। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪