মাসখানেক আগে বলেছিলেন, নতুন চরিত্রের জন্য হেয়ার ডাই করিয়েছেন। সময় এলে কাজটা নিয়ে কথা বলবেন। এখন কি সে সময়টা এসেছে?
-‘রিফিউজি’ সিরিজের মারিয়া চরিত্রের জন্যই তখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। অ্যান্টি-টেররিস্ট সেলে কাজ করে এমন একজন নারী পুলিশ কর্মকর্তা মারিয়া। জেনেভা ক্যাম্পে বসবাস করা বিহারি কমিউনিটির সংগ্রাম, প্রতিকূলতা উঠে এসেছে গল্পে। সিরিজটি বানিয়েছেন ইমতিয়াজ সজীব।
‘রিফিউজি’র ট্রেলারে আপনার লুক প্রশংসা পাচ্ছে…
-এ জন্য আমি সমস্ত ক্রেডিট দিতে চাই ‘রিফিউজি’ টিমকে। অভিনয় তো অনেক দিন ধরেই করি। কিন্তু নির্মাতা টিম যদি আর্টিস্টকে ঘিরে প্ল্যান না করে; লুক চেঞ্জ করা, ক্যারেক্টারকে আলাদা করে প্রেজেন্ট করার চেষ্টা যদি টিমের না থাকে, তাহলে একজন শিল্পীর পক্ষে সেটা মেইনটেইন করা সম্ভব হয় না।
প্রস্তুতি কেমন ছিল?
-চরিত্রকে যাতে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলা যায়, একটু আলাদা করা যায়, সে জন্য আমাকে ওজন কমাতে বলা হয়েছিল। আমি সে চেষ্টাও করেছি। এসব কারণে এর মধ্যে অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছেন, আমি অসুস্থ হয়ে গেছি কি না! কোনো সমস্যায় আছি কি না! আমি এখন পরিষ্কার জানাতে চাই, এসব কিছু না। ‘রিফিউজি’ সিরিজটির জন্যই এমন লুকে ছিলাম।
কেমন সময় দিতে হয়েছে?
-সময় দিতে হয়েছে অনেক। আমরা রিহার্সালই করেছি ৯-১০ দিন। আলাদা ট্রেইনার ছিলেন আমাদের। মনি ভাই। উনি ওখানকার স্কুলে পড়ান। আমাদের ভাষার ট্রেনিংয়ের জন্য উনি ছিলেন। স্পেশালি সোহেল ও শরীফের জন্য। আমাদের প্রিপারেশন মাসখানেকের। তারপর ১৭-১৮ দিনের শুট। এরপর ডাবিং।
মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শুটিং করেছেন আপনারা। বিহারি কমিউনিটি সম্পর্কে কতটা জানার সুযোগ হলো?
-এ কাজটা করতে গিয়ে দেখার সুযোগ হয়েছে, ওখানে জীবন আসলে কেমন। ওদের সম্পর্কে কমবেশি জানতাম, কিন্তু জেনেভা ক্যাম্পে গিয়ে এত কাছ থেকে আগে দেখা হয়নি। ‘রিফিউজি’র জন্য সে সুযোগটা পেয়েছি।
আফজাল হোসেন এ সিরিজে খুব গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এর আগে ‘মর্নিং কফি’ শর্টফিল্মে একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আপনারা। তাঁর সঙ্গে এ সিরিজে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
-মজার ব্যাপার হচ্ছে, ‘মর্নিং কফি’তে আফজাল ভাইয়ের চরিত্রটা ছিল অনেকটা হুমায়ূন আজাদের মতো, প্রগতিশীল ধরনের। আর আমার চরিত্রটি ছিল জঙ্গি, বিদেশি মানসিকতায় উদ্বুদ্ধ। আর ‘রিফিউজি’ সিরিজে ঘটেছে একেবারেই উল্টো। মনস্তাত্ত্বিক জায়গাটা, সামাজিক অবস্থান, জীবনবোধ—সব দিক দিয়ে ‘মর্নিং কফি’র একেবারেই উল্টো চরিত্র করেছি আমরা। আফজাল ভাইয়ের সঙ্গে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। উনার সঙ্গে কাজ করে অনেক কিছু শিখেছি। অনুপ্রাণিত হয়েছি।
নতুন কী করছেন?
-দীপ্ত টিভির একটি বিশেষ টেলিফিল্মের কাজ করছি। একটি মেয়ের জীবনযুদ্ধের গল্প নিয়ে এই ফিল্ম।
মাসখানেক আগে বলেছিলেন, নতুন চরিত্রের জন্য হেয়ার ডাই করিয়েছেন। সময় এলে কাজটা নিয়ে কথা বলবেন। এখন কি সে সময়টা এসেছে?
-‘রিফিউজি’ সিরিজের মারিয়া চরিত্রের জন্যই তখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। অ্যান্টি-টেররিস্ট সেলে কাজ করে এমন একজন নারী পুলিশ কর্মকর্তা মারিয়া। জেনেভা ক্যাম্পে বসবাস করা বিহারি কমিউনিটির সংগ্রাম, প্রতিকূলতা উঠে এসেছে গল্পে। সিরিজটি বানিয়েছেন ইমতিয়াজ সজীব।
‘রিফিউজি’র ট্রেলারে আপনার লুক প্রশংসা পাচ্ছে…
-এ জন্য আমি সমস্ত ক্রেডিট দিতে চাই ‘রিফিউজি’ টিমকে। অভিনয় তো অনেক দিন ধরেই করি। কিন্তু নির্মাতা টিম যদি আর্টিস্টকে ঘিরে প্ল্যান না করে; লুক চেঞ্জ করা, ক্যারেক্টারকে আলাদা করে প্রেজেন্ট করার চেষ্টা যদি টিমের না থাকে, তাহলে একজন শিল্পীর পক্ষে সেটা মেইনটেইন করা সম্ভব হয় না।
প্রস্তুতি কেমন ছিল?
-চরিত্রকে যাতে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলা যায়, একটু আলাদা করা যায়, সে জন্য আমাকে ওজন কমাতে বলা হয়েছিল। আমি সে চেষ্টাও করেছি। এসব কারণে এর মধ্যে অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছেন, আমি অসুস্থ হয়ে গেছি কি না! কোনো সমস্যায় আছি কি না! আমি এখন পরিষ্কার জানাতে চাই, এসব কিছু না। ‘রিফিউজি’ সিরিজটির জন্যই এমন লুকে ছিলাম।
কেমন সময় দিতে হয়েছে?
-সময় দিতে হয়েছে অনেক। আমরা রিহার্সালই করেছি ৯-১০ দিন। আলাদা ট্রেইনার ছিলেন আমাদের। মনি ভাই। উনি ওখানকার স্কুলে পড়ান। আমাদের ভাষার ট্রেনিংয়ের জন্য উনি ছিলেন। স্পেশালি সোহেল ও শরীফের জন্য। আমাদের প্রিপারেশন মাসখানেকের। তারপর ১৭-১৮ দিনের শুট। এরপর ডাবিং।
মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শুটিং করেছেন আপনারা। বিহারি কমিউনিটি সম্পর্কে কতটা জানার সুযোগ হলো?
-এ কাজটা করতে গিয়ে দেখার সুযোগ হয়েছে, ওখানে জীবন আসলে কেমন। ওদের সম্পর্কে কমবেশি জানতাম, কিন্তু জেনেভা ক্যাম্পে গিয়ে এত কাছ থেকে আগে দেখা হয়নি। ‘রিফিউজি’র জন্য সে সুযোগটা পেয়েছি।
আফজাল হোসেন এ সিরিজে খুব গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এর আগে ‘মর্নিং কফি’ শর্টফিল্মে একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আপনারা। তাঁর সঙ্গে এ সিরিজে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
-মজার ব্যাপার হচ্ছে, ‘মর্নিং কফি’তে আফজাল ভাইয়ের চরিত্রটা ছিল অনেকটা হুমায়ূন আজাদের মতো, প্রগতিশীল ধরনের। আর আমার চরিত্রটি ছিল জঙ্গি, বিদেশি মানসিকতায় উদ্বুদ্ধ। আর ‘রিফিউজি’ সিরিজে ঘটেছে একেবারেই উল্টো। মনস্তাত্ত্বিক জায়গাটা, সামাজিক অবস্থান, জীবনবোধ—সব দিক দিয়ে ‘মর্নিং কফি’র একেবারেই উল্টো চরিত্র করেছি আমরা। আফজাল ভাইয়ের সঙ্গে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। উনার সঙ্গে কাজ করে অনেক কিছু শিখেছি। অনুপ্রাণিত হয়েছি।
নতুন কী করছেন?
-দীপ্ত টিভির একটি বিশেষ টেলিফিল্মের কাজ করছি। একটি মেয়ের জীবনযুদ্ধের গল্প নিয়ে এই ফিল্ম।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪