সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলের কৃষকেরা স্থানীয় জাতের গাইঞ্জা ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। যমুনা নদীতীরে গেলেই চোখে পড়ে কৃষকদের ধান কাটা, সে ধানের আঁটি পরিবহন, নৌকায় ফসল পার করা এবং কৃষাণিদের ধান মাড়াইয়ের দৃশ্য।
তবে এ বছর বন্যা কম হওয়ায় গত বছরগুলোর তুলনায় স্বল্প জমিতে গাইঞ্জা ধানের আবাদ হয়েছে। এর কারণ হিসেবে কৃষকেরা বলেছেন, বন্যা হলে জমিতে পলি জমে। আর সেই পলিমাটিতেই কোনো প্রকার চাষ ছাড়াই এ জাতের ধানের চারা রোপণ করতে হয়। বন্যা কম হাওয়ায় তাঁরা বেশি জমিতে গাইঞ্জা ধান চাষ করতে পারেননি। সাধারণত ভাদ্র-আশ্বিন মাসে জমিতে গাইঞ্জা ধান রোপণ করতে হয়।
আদিকাল থেকেই যমুনার চরের কৃষকেরা স্থানীয় জাতের এই গাইঞ্জা ধান চাষ করে আসছেন। এ জাতের ধানের চাল তাঁরা সারা বছর খেয়ে থাকেন। সে জন্য সারা বছর গোলায় জমা রেখে অতিরিক্ত ধান তাঁরা বাজারে বিক্রি করেন। সরু জাতের এ ধানের ভাত সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে এর চাহিদাও বেশি। তা ছাড়া এ ধান উৎপাদনে সাধারণত কোনো প্রকার রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার হয় না। তাই বাজারে এ ধান উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়।
স্থানীয় কৃষি কার্যালয়ের তথ্যমতে, চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের হাটবাড়ী, ফাজিলপুর, তেলীগাড়ী, গওলাডাঙ্গা, মানিকদাইড়, আউচারপাড়া, কাকালিহাটা ও সুজনেরপাড়া চরে ৩০০ হেক্টর জমিতে এ ধান চাষ হয়েছে। এ ইউনিয়নের হাটবাড়ী চরের চাষি মো. কোরবান আলী বলেন, ‘বন্যা না হওয়ায় এ বছর অল্প জমিতে গাইঞ্জা ধান চাষ করেছি। ধান খুবই ভালো হচে, আশা করিচ্চি এ বছর প্রতি বিঘাতে প্রায় ১০ হতে ১৫ মণ করে ধান পামু।’
সারিয়াকান্দি সদরের চরবাটিয়া ও চরশালুকা চরে চাষ হয়েছে ১৫০ হেক্টর জমিতে। কর্ণিবাড়ী ইউনিয়নের চিলাপাড়া, চরপাড়া, মথুরাপাড়া, ইন্দুরমারা, মুলবাড়ী ও ডাকাতমারা চরে ৭০০ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের গাইঞ্জা ধানের চাষ হয়েছে। বোহাইল ইউনিয়নের ধারাবর্ষা, শংকরপুর, কমরপুর, মাঝবাড়ী, মাঝিয়া, পৌতিবাড়ী এ হাতিয়াবাড়ী চরে ৬০০ হেক্টর জমিতে এ ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম বলেন, গত বছর সারিয়াকান্দির বিভিন্ন চরে প্রায় ৩ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে গাইঞ্জা ধানের চাষ হয়েছিল। এ বছর তা কমে ২ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। তবে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে।
বগুড়ার সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলের কৃষকেরা স্থানীয় জাতের গাইঞ্জা ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। যমুনা নদীতীরে গেলেই চোখে পড়ে কৃষকদের ধান কাটা, সে ধানের আঁটি পরিবহন, নৌকায় ফসল পার করা এবং কৃষাণিদের ধান মাড়াইয়ের দৃশ্য।
তবে এ বছর বন্যা কম হওয়ায় গত বছরগুলোর তুলনায় স্বল্প জমিতে গাইঞ্জা ধানের আবাদ হয়েছে। এর কারণ হিসেবে কৃষকেরা বলেছেন, বন্যা হলে জমিতে পলি জমে। আর সেই পলিমাটিতেই কোনো প্রকার চাষ ছাড়াই এ জাতের ধানের চারা রোপণ করতে হয়। বন্যা কম হাওয়ায় তাঁরা বেশি জমিতে গাইঞ্জা ধান চাষ করতে পারেননি। সাধারণত ভাদ্র-আশ্বিন মাসে জমিতে গাইঞ্জা ধান রোপণ করতে হয়।
আদিকাল থেকেই যমুনার চরের কৃষকেরা স্থানীয় জাতের এই গাইঞ্জা ধান চাষ করে আসছেন। এ জাতের ধানের চাল তাঁরা সারা বছর খেয়ে থাকেন। সে জন্য সারা বছর গোলায় জমা রেখে অতিরিক্ত ধান তাঁরা বাজারে বিক্রি করেন। সরু জাতের এ ধানের ভাত সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে এর চাহিদাও বেশি। তা ছাড়া এ ধান উৎপাদনে সাধারণত কোনো প্রকার রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার হয় না। তাই বাজারে এ ধান উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়।
স্থানীয় কৃষি কার্যালয়ের তথ্যমতে, চালুয়াবাড়ী ইউনিয়নের হাটবাড়ী, ফাজিলপুর, তেলীগাড়ী, গওলাডাঙ্গা, মানিকদাইড়, আউচারপাড়া, কাকালিহাটা ও সুজনেরপাড়া চরে ৩০০ হেক্টর জমিতে এ ধান চাষ হয়েছে। এ ইউনিয়নের হাটবাড়ী চরের চাষি মো. কোরবান আলী বলেন, ‘বন্যা না হওয়ায় এ বছর অল্প জমিতে গাইঞ্জা ধান চাষ করেছি। ধান খুবই ভালো হচে, আশা করিচ্চি এ বছর প্রতি বিঘাতে প্রায় ১০ হতে ১৫ মণ করে ধান পামু।’
সারিয়াকান্দি সদরের চরবাটিয়া ও চরশালুকা চরে চাষ হয়েছে ১৫০ হেক্টর জমিতে। কর্ণিবাড়ী ইউনিয়নের চিলাপাড়া, চরপাড়া, মথুরাপাড়া, ইন্দুরমারা, মুলবাড়ী ও ডাকাতমারা চরে ৭০০ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের গাইঞ্জা ধানের চাষ হয়েছে। বোহাইল ইউনিয়নের ধারাবর্ষা, শংকরপুর, কমরপুর, মাঝবাড়ী, মাঝিয়া, পৌতিবাড়ী এ হাতিয়াবাড়ী চরে ৬০০ হেক্টর জমিতে এ ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম বলেন, গত বছর সারিয়াকান্দির বিভিন্ন চরে প্রায় ৩ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে গাইঞ্জা ধানের চাষ হয়েছিল। এ বছর তা কমে ২ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। তবে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে