ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সাপুড়ের ‘বীণের তালে সাপের নাচের’ দৃশ্য বাংলা চলচ্চিত্র সূত্রে মানুষের কাছে খুব পরিচিত। শুধু চলচ্চিত্রই নয়, এক সময় গ্রাম বাংলার মানুষের বিনোদনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ ছিল সাপের খেলা। সেখানে দেখা যেত, সাপুড়ের বীণের তালে সাপ ফণা তুলে নাচছে। সাপুড়েরা সেই নাচের সঙ্গে গাইত, ‘খা খা খা বক্ষিলারে খা’ অথবা ‘কি সাপ দংশিলো রে লক্ষিন্দরে...।’ শিল্প-সাহিত্যেও সাপুড়ের বীণ ও সাপের নাচ জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সাপ কি বীণের তালে আসলেই নাচে? বীণের সুরে কি আকৃষ্ট হয় সাপ?
সাপুড়ের বীণের সুরের সঙ্গে সাপের নাচের সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর ক্যালিফোর্নিয়া একাডেমি অব সায়েন্সেসের হারপেটোলজি বিভাগের (উভচর এবং সরীসৃপ সংক্রান্ত অধ্যয়ন) চেয়ারম্যান রবার্ট ড্রুয়েস বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল পপুলার সায়েন্সকে বলেন, সাপুড়ের বীণের সুরের সঙ্গে সাপের নাচের কোনো সম্পর্ক নেই, পুরোটাই সাপুড়ের কৌশল। সাপের কান নেই। তাই সামনে বীণ বাজলেও সাপ শুনতে পায় না। সাপুড়ের নড়াচড়া দেখে আত্মরক্ষার অংশ হিসেবে সাপ দেহ নড়াচড়া করায়। মোট কথা, সাপুড়ে তার দেহ দোলায়, সাপও সেই সঙ্গে দোলে।
সাপ নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা সম্পর্কিত এক প্রতিবেদনে ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর রেডিও অ্যাস্ট্রোফিজিক্স–টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ জানায়, সাপ বাঁশির সুরের সঙ্গে দেহ দোলায়- এই বিশ্বাস মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় ও দৃঢ় করেছে হিন্দি চলচ্চিত্র। যদিও এটা এখন প্রমাণিত যে, সাপ কিছু কিছু বায়ুবাহিত শব্দ শনাক্ত করতে পারে, তবে এর সঙ্গে সাপের গান বা সুরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নাচার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। সাপুড়ের বাঁশির সুর সাপকে নয়, বরং দর্শকদের মুগ্ধ করে। সাপকে বরং সুরের সঙ্গে নাচতে বাধ্য করা হয়। বীণ বাজানোর সময় সাপুড়ে নিজের শরীর দোলায় এবং সাপও সেই দোলন থেকে নড়াচড়া করতে শুরু করে। সাপের একটি সাধারণ প্রবৃত্তি হচ্ছে, যে কোনো চলমান বা দোদুল্যমান বস্তুকে খুব কাছ থেকে নজরে রাখা।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার নরফোকে অবস্থিত ভার্জিনিয়া জু তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, সাপের কান নেই, অর্থাৎ তারা গান শুনতে পায় না। তবে তারা কম্পন অনুভব করতে পারে। সাপুড়ে খেলা দেখানোর সময় সাপের সামনে বীণ নাড়িয়ে সাপকে সম্মোহিত করে ফেলে এবং এই নড়াচড়া সাপের মধ্যে ভয় সৃষ্টি করে।
বন্যপ্রাণী নিয়ে কাজ করা ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ওয়াইল্ডলাইফ এসওএসের এক প্রতিবেদন থেকে সাপের এই ভয় পাওয়া প্রসঙ্গে কিছু তথ্য পাওয়া যায়। সাপুড়েরা খেলা দেখানোর সময় সাধারণত কোবরা জাতীয় সাপ ব্যবহার করে। কোবরা প্রজাতির সাপ আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে নিজেদের ফণা তুলে এবং একেই সাপের নাচ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রকৃতপক্ষে সাপুড়ে যখন বাঁশি বাজায়, সাপ তার ওই বাঁশিকে হুমকি হিসেবে দেখে এবং বাঁশির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। যেহেতু সাপ দেহের মাধ্যমে কম্পন অনুভব করে, তাই সাপুড়েরা বীণ বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে পায়ের মাধ্যমে কম্পন তৈরি করে সাপের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং একই সঙ্গে দর্শকদের বোকা বানায়।
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল লাইব্রেরি বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকেও সাপের কম্পনে সাড়া দেওয়ার প্রসঙ্গে তথ্য পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটিতে সাপুড়ের সাপ খেলা নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সাপ মূলত সাপুড়ের বীণের নড়াচড়া ও কম্পনে সাড়া দেয়। সাপ সাপুড়ের বীণ বাজানোর সময় তার দেহের নড়াচড়াকে অনুসরণ করে। এর সঙ্গে বীণের সুরের বা গানের কোনো সম্পর্ক নেই।
প্রাণীবিষয়ক ওয়েবসাইট ফৌনা ফ্যাক্ট সাপ বীণের সুর শুনতে পায় কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, সাপ শুনতে পায় না। কারণ, সাপের মানুষের মতো বাহ্যিক কান নেই। সাপের মাথার পাশে ছোট গর্ত আছে, সেখানে কোনো পর্দা নেই এবং তা বাতাসে পূর্ণ। সাপ শুনতে পায় না, কেবল কম্পন অনুভব করতে পারে।
সাপ নিয়ে প্রচলিত আরও কিছু ভুল ধারণা সম্পর্কে পড়ুন
বীণের তালে সাপের নৃত্যকে নির্মমতা উল্লেখ করে প্রাণীর অধিকার নিয়ে কাজ করা বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান পিপল ফর দ্য ইথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিম্যালস (পেটা) জানায়, বীণের সুরে সাপের নাচ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখানো ছাড়া আর কিছুই নয়। মূলত, সাপুড়ে ও বীণের নড়াচড়া সাপকে আতঙ্কিত করে তোলে। এর সঙ্গে সুর বা বীণের কোনো সম্পর্ক নেই।
সাপ নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা নিয়ে ২০২০ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিবিসি। এই প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, সাপ বাঁশি বা বীণার সুর শুনে দেহ দোলায়। অনেক সময় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে, সাপ তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন কোনো বস্তুর নাড়াচাড়া অনুসরণ করে। তাই সাপুড়ের লম্বা বীণা বা বাঁশি সাপের খুব কাছে নাড়াচাড়া করা হলে সাপ ওই বস্তুটির নাড়াচাড়া অনুসরণ করতে থাকে। আর দেহের বাইরে সাপের কান না থাকায় তারা খুব একটা ভালোভাবে শুনতে পায় না। কিন্তু মাটিতে হওয়া কম্পন খুব ভালো বুঝতে পারে। সাপুড়েরাও সাধারণত ওই মূলনীতি অনুসরণ করে সাপের মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য ক্রমাগত মাটিতে পা দিয়ে কম্পন তৈরি করতে থাকে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, বীণের সুরে সাপের নাচের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ, সাপের কান না থাকায় বীণের সুর শুনতে পায় না। তবে শুনতে না পেলেও কম্পন অনুভব করতে পারে। এ ছাড়া সাপের সাধারণ প্রবৃত্তি হচ্ছে, যে কোনো চলমান বা দোদুল্যমান বস্তুকে খুব কাছ থেকে নজরে রাখা। সাপের এই বৈশিষ্ট্যগুলোকেই কাজে লাগিয়ে একজন সাপুড়ে সাপ নিয়ে কসরত দেখায়, যাকে সাপের নাচ বলে।
সাপুড়ের ‘বীণের তালে সাপের নাচের’ দৃশ্য বাংলা চলচ্চিত্র সূত্রে মানুষের কাছে খুব পরিচিত। শুধু চলচ্চিত্রই নয়, এক সময় গ্রাম বাংলার মানুষের বিনোদনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ ছিল সাপের খেলা। সেখানে দেখা যেত, সাপুড়ের বীণের তালে সাপ ফণা তুলে নাচছে। সাপুড়েরা সেই নাচের সঙ্গে গাইত, ‘খা খা খা বক্ষিলারে খা’ অথবা ‘কি সাপ দংশিলো রে লক্ষিন্দরে...।’ শিল্প-সাহিত্যেও সাপুড়ের বীণ ও সাপের নাচ জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সাপ কি বীণের তালে আসলেই নাচে? বীণের সুরে কি আকৃষ্ট হয় সাপ?
সাপুড়ের বীণের সুরের সঙ্গে সাপের নাচের সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর ক্যালিফোর্নিয়া একাডেমি অব সায়েন্সেসের হারপেটোলজি বিভাগের (উভচর এবং সরীসৃপ সংক্রান্ত অধ্যয়ন) চেয়ারম্যান রবার্ট ড্রুয়েস বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল পপুলার সায়েন্সকে বলেন, সাপুড়ের বীণের সুরের সঙ্গে সাপের নাচের কোনো সম্পর্ক নেই, পুরোটাই সাপুড়ের কৌশল। সাপের কান নেই। তাই সামনে বীণ বাজলেও সাপ শুনতে পায় না। সাপুড়ের নড়াচড়া দেখে আত্মরক্ষার অংশ হিসেবে সাপ দেহ নড়াচড়া করায়। মোট কথা, সাপুড়ে তার দেহ দোলায়, সাপও সেই সঙ্গে দোলে।
সাপ নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা সম্পর্কিত এক প্রতিবেদনে ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর রেডিও অ্যাস্ট্রোফিজিক্স–টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ জানায়, সাপ বাঁশির সুরের সঙ্গে দেহ দোলায়- এই বিশ্বাস মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় ও দৃঢ় করেছে হিন্দি চলচ্চিত্র। যদিও এটা এখন প্রমাণিত যে, সাপ কিছু কিছু বায়ুবাহিত শব্দ শনাক্ত করতে পারে, তবে এর সঙ্গে সাপের গান বা সুরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নাচার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। সাপুড়ের বাঁশির সুর সাপকে নয়, বরং দর্শকদের মুগ্ধ করে। সাপকে বরং সুরের সঙ্গে নাচতে বাধ্য করা হয়। বীণ বাজানোর সময় সাপুড়ে নিজের শরীর দোলায় এবং সাপও সেই দোলন থেকে নড়াচড়া করতে শুরু করে। সাপের একটি সাধারণ প্রবৃত্তি হচ্ছে, যে কোনো চলমান বা দোদুল্যমান বস্তুকে খুব কাছ থেকে নজরে রাখা।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার নরফোকে অবস্থিত ভার্জিনিয়া জু তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, সাপের কান নেই, অর্থাৎ তারা গান শুনতে পায় না। তবে তারা কম্পন অনুভব করতে পারে। সাপুড়ে খেলা দেখানোর সময় সাপের সামনে বীণ নাড়িয়ে সাপকে সম্মোহিত করে ফেলে এবং এই নড়াচড়া সাপের মধ্যে ভয় সৃষ্টি করে।
বন্যপ্রাণী নিয়ে কাজ করা ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ওয়াইল্ডলাইফ এসওএসের এক প্রতিবেদন থেকে সাপের এই ভয় পাওয়া প্রসঙ্গে কিছু তথ্য পাওয়া যায়। সাপুড়েরা খেলা দেখানোর সময় সাধারণত কোবরা জাতীয় সাপ ব্যবহার করে। কোবরা প্রজাতির সাপ আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে নিজেদের ফণা তুলে এবং একেই সাপের নাচ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রকৃতপক্ষে সাপুড়ে যখন বাঁশি বাজায়, সাপ তার ওই বাঁশিকে হুমকি হিসেবে দেখে এবং বাঁশির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। যেহেতু সাপ দেহের মাধ্যমে কম্পন অনুভব করে, তাই সাপুড়েরা বীণ বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে পায়ের মাধ্যমে কম্পন তৈরি করে সাপের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং একই সঙ্গে দর্শকদের বোকা বানায়।
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল লাইব্রেরি বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকেও সাপের কম্পনে সাড়া দেওয়ার প্রসঙ্গে তথ্য পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটিতে সাপুড়ের সাপ খেলা নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সাপ মূলত সাপুড়ের বীণের নড়াচড়া ও কম্পনে সাড়া দেয়। সাপ সাপুড়ের বীণ বাজানোর সময় তার দেহের নড়াচড়াকে অনুসরণ করে। এর সঙ্গে বীণের সুরের বা গানের কোনো সম্পর্ক নেই।
প্রাণীবিষয়ক ওয়েবসাইট ফৌনা ফ্যাক্ট সাপ বীণের সুর শুনতে পায় কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, সাপ শুনতে পায় না। কারণ, সাপের মানুষের মতো বাহ্যিক কান নেই। সাপের মাথার পাশে ছোট গর্ত আছে, সেখানে কোনো পর্দা নেই এবং তা বাতাসে পূর্ণ। সাপ শুনতে পায় না, কেবল কম্পন অনুভব করতে পারে।
সাপ নিয়ে প্রচলিত আরও কিছু ভুল ধারণা সম্পর্কে পড়ুন
বীণের তালে সাপের নৃত্যকে নির্মমতা উল্লেখ করে প্রাণীর অধিকার নিয়ে কাজ করা বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান পিপল ফর দ্য ইথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিম্যালস (পেটা) জানায়, বীণের সুরে সাপের নাচ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখানো ছাড়া আর কিছুই নয়। মূলত, সাপুড়ে ও বীণের নড়াচড়া সাপকে আতঙ্কিত করে তোলে। এর সঙ্গে সুর বা বীণের কোনো সম্পর্ক নেই।
সাপ নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা নিয়ে ২০২০ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিবিসি। এই প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, সাপ বাঁশি বা বীণার সুর শুনে দেহ দোলায়। অনেক সময় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে, সাপ তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন কোনো বস্তুর নাড়াচাড়া অনুসরণ করে। তাই সাপুড়ের লম্বা বীণা বা বাঁশি সাপের খুব কাছে নাড়াচাড়া করা হলে সাপ ওই বস্তুটির নাড়াচাড়া অনুসরণ করতে থাকে। আর দেহের বাইরে সাপের কান না থাকায় তারা খুব একটা ভালোভাবে শুনতে পায় না। কিন্তু মাটিতে হওয়া কম্পন খুব ভালো বুঝতে পারে। সাপুড়েরাও সাধারণত ওই মূলনীতি অনুসরণ করে সাপের মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য ক্রমাগত মাটিতে পা দিয়ে কম্পন তৈরি করতে থাকে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, বীণের সুরে সাপের নাচের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ, সাপের কান না থাকায় বীণের সুর শুনতে পায় না। তবে শুনতে না পেলেও কম্পন অনুভব করতে পারে। এ ছাড়া সাপের সাধারণ প্রবৃত্তি হচ্ছে, যে কোনো চলমান বা দোদুল্যমান বস্তুকে খুব কাছ থেকে নজরে রাখা। সাপের এই বৈশিষ্ট্যগুলোকেই কাজে লাগিয়ে একজন সাপুড়ে সাপ নিয়ে কসরত দেখায়, যাকে সাপের নাচ বলে।
পরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
১২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১৯ ঘণ্টা আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগে