ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে নানা রঙের সমন্বয়ে তৈরি একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি একজন জাপানি স্নায়ুবিজ্ঞানী তৈরি করেছেন। ছবিটির দিকে তাকিয়ে থাকার সময় যদি ছবিটি যদি স্থির মনে হয়, তাহলে তাকিয়ে থাকা ব্যক্তি মানসিকভাবে শান্ত। ছবিটি যদি ধীরে ধীরে সচল বলে মনে হয় তাহলে তাকিয়ে থাকা ব্যক্তি একটু চাপে আছেন, আর যদি ছবিটি দ্রুত চলে যায় তাহলে ওই ব্যক্তি মানসিকভাবে খুব ক্লান্ত।
এমন ছবি দিয়ে কি মানসিক সুস্থতা যাচাই করা যায়?
ছবিটি নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ অনুসন্ধানে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির ওয়েবসাইটে ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি থেকে জানা যায়, ওই সময় ছবিটি এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) একই দাবিতে ভাইরাল হয়েছিল। তবে ভাইরাল ছবিটি অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রম মাত্র। এর সঙ্গে মানসিক চাপ পরিমাপকের কোনো সম্পর্ক নেই। মূলত বেশিরভাগ মানুষের কাছে মনে হবে ছবিটি চলন্ত। প্রকৃতপক্ষে ছবিটি সম্পূর্ণ স্থির।
বিবিসির প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ছবিটি তৈরি করেছিলেন ইউক্রেনের ওলেক্সান্দ্রিয়ার ডিজাইনার ইউরি পেরেপাদিয়া। তিনি ২০১৬ সালে এটি আঁকেন এবং এটি সম্পন্ন করতে তাঁর প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লেগেছিল।
ইউরি পেরেপাদিয়া বিবিসিকে জানান, মানুষের মানসিক চাপ পরিমাপের সঙ্গে ছবিটির কোনো সম্পর্ক নেই।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনের সূত্রে ইউরি পেরেপাদিয়ার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। ইউরি পেরেপাদিয়া ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর তাঁর অ্যাকাউন্টে ছবিটি নিয়ে একটি পোস্ট দেন। এতে তিনি লেখেন, ২০১৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর দিয়ে এই অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রমের ছবিটি তৈরি করেন তিনি। ছবিটি তৈরিতে তিনি ‘আকিয়োশি কিতাওকা’ ইফেক্ট ব্যবহার করেন। ইফেক্টটি রঙিন পটভূমিতে সাদা এবং কালো স্ট্রোকের সমন্বয়ে তৈরি। এই ইফেক্ট দৃষ্টির ফোকাসকে গতিশীল করে, ফলে একজন ব্যক্তির কাছে মনে হয় ছবিটি চলমান। এই ছবির সঙ্গে কোনো জাপানি স্নায়ুবিজ্ঞানীর সম্পর্ক নেই।
ইউরি পেরেপাদিয়ার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ঘুরে এমন আরও ছবি খুঁজে পাওয়া যায়।
ছবিটি প্রসঙ্গে ভাইরাল দাবিটি প্রসঙ্গে রয়টার্স জানায়, ছবিটি আর্ট ওয়ার্ক বা শিল্পকর্ম। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, দেখে মনে হয় যেন, ছবির বস্তুটি চলমান। ফলে মানুষ অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রমে পড়ে যায়। এই ছবির সঙ্গে মানসিক চাপ পরিমাপকের কোনো সম্পর্ক নেই।
সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে নানা রঙের সমন্বয়ে তৈরি একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি একজন জাপানি স্নায়ুবিজ্ঞানী তৈরি করেছেন। ছবিটির দিকে তাকিয়ে থাকার সময় যদি ছবিটি যদি স্থির মনে হয়, তাহলে তাকিয়ে থাকা ব্যক্তি মানসিকভাবে শান্ত। ছবিটি যদি ধীরে ধীরে সচল বলে মনে হয় তাহলে তাকিয়ে থাকা ব্যক্তি একটু চাপে আছেন, আর যদি ছবিটি দ্রুত চলে যায় তাহলে ওই ব্যক্তি মানসিকভাবে খুব ক্লান্ত।
এমন ছবি দিয়ে কি মানসিক সুস্থতা যাচাই করা যায়?
ছবিটি নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ অনুসন্ধানে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির ওয়েবসাইটে ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি থেকে জানা যায়, ওই সময় ছবিটি এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) একই দাবিতে ভাইরাল হয়েছিল। তবে ভাইরাল ছবিটি অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রম মাত্র। এর সঙ্গে মানসিক চাপ পরিমাপকের কোনো সম্পর্ক নেই। মূলত বেশিরভাগ মানুষের কাছে মনে হবে ছবিটি চলন্ত। প্রকৃতপক্ষে ছবিটি সম্পূর্ণ স্থির।
বিবিসির প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ছবিটি তৈরি করেছিলেন ইউক্রেনের ওলেক্সান্দ্রিয়ার ডিজাইনার ইউরি পেরেপাদিয়া। তিনি ২০১৬ সালে এটি আঁকেন এবং এটি সম্পন্ন করতে তাঁর প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লেগেছিল।
ইউরি পেরেপাদিয়া বিবিসিকে জানান, মানুষের মানসিক চাপ পরিমাপের সঙ্গে ছবিটির কোনো সম্পর্ক নেই।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনের সূত্রে ইউরি পেরেপাদিয়ার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। ইউরি পেরেপাদিয়া ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর তাঁর অ্যাকাউন্টে ছবিটি নিয়ে একটি পোস্ট দেন। এতে তিনি লেখেন, ২০১৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর দিয়ে এই অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রমের ছবিটি তৈরি করেন তিনি। ছবিটি তৈরিতে তিনি ‘আকিয়োশি কিতাওকা’ ইফেক্ট ব্যবহার করেন। ইফেক্টটি রঙিন পটভূমিতে সাদা এবং কালো স্ট্রোকের সমন্বয়ে তৈরি। এই ইফেক্ট দৃষ্টির ফোকাসকে গতিশীল করে, ফলে একজন ব্যক্তির কাছে মনে হয় ছবিটি চলমান। এই ছবির সঙ্গে কোনো জাপানি স্নায়ুবিজ্ঞানীর সম্পর্ক নেই।
ইউরি পেরেপাদিয়ার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ঘুরে এমন আরও ছবি খুঁজে পাওয়া যায়।
ছবিটি প্রসঙ্গে ভাইরাল দাবিটি প্রসঙ্গে রয়টার্স জানায়, ছবিটি আর্ট ওয়ার্ক বা শিল্পকর্ম। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, দেখে মনে হয় যেন, ছবির বস্তুটি চলমান। ফলে মানুষ অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিভ্রমে পড়ে যায়। এই ছবির সঙ্গে মানসিক চাপ পরিমাপকের কোনো সম্পর্ক নেই।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগেসম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এমন একটি কল রেকর্ডে শেখ হাসিনার কণ্ঠে দাবি করা হয়, ‘চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেল, সাথে সাথে গুলি করল। সেখানে একজন মারা গেল এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিল।’
৩ দিন আগে