ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
‘সুপ্রিম কোর্টের নতুন নির্দেশ’ শিরোনামে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়স্ক দম্পতির ছবিসহ ফটোকার্ড প্রচার করা হচ্ছে। তাতে লেখা, ‘বাবা মায়ের বাড়িতে আর সন্তানের আইনত অধিকার আর থাকবে না, ছেলের থাকা বা না থাকাটা নির্ভর করবে বাবা মায়ের ওপর। শেষ বয়সে বাবা মায়ের ঠিকানা বৃদ্ধাশ্রমে না হয়ে যেন নিজের গড়া বাড়িতেই হয় তাই এই রায় দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট।’
প্রশ্ন হলো- এই রায় কি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট দিয়েছে। প্রাসঙ্গিক বাংলা কি-ওয়ার্ড দিয়ে অনলাইনে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের এমন কোনো রায়ের ব্যাপারে জানা যায় না। তবে ফটোকার্ডের তথ্যগুলোকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনিমকস টাইমসে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।
২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর প্রকাশিত ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই বছর ভারতের দিল্লি হাইকোর্ট এক রায়ে জানায়, বৈবাহিক অবস্থা যাই হোক না কেন বাবা-মার মালিকানাধীন বাড়িতে ছেলের থাকার আইনি অধিকার নেই। শুধুমাত্র বাবা-মার ‘দয়ায়’ ছেলে সেখানে বসবাস করতে পারবেন। আবার বাবা-মা থাকার অনুমতি দিলেও তার অর্থ এই নয় যে, তাঁর ভরণপোষণও বাবা-মাকে দিতে হবে। দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি প্রতিভা রানি এক আদেশে এ রায় দেন।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজে একই দিনে প্রকাশিত ‘বাবা-মায়ের কেনা বা তৈরি করা বাড়িতে ছেলের কোনো আইনি অধিকার নেই!’ শিরোনামে আরেকটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। সেখান থেকেও সমজাতীয় তথ্য পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, বাবা-মা বনাম ছেলে-বৌমার একটি মামলায় রায় দিতে গিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি প্রতিভা রানি এ রায় দেন। দিল্লি হাইকোর্টের এই রায় ভারতের অন্য হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতগুলোতেও প্রযোজ্য হবে।
ভারতের আইনি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান লিগ্যাল সার্ভিসেস ইন্ডিয়াতেও একই রায় খুঁজে পাওয়া যায়।
দেশের সোশ্যাল মিডিয়াতে সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডটির উৎস অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ সার্চে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আজতক বাংলার ফ্যাক্টচেক বিভাগের একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষদিকে ভারতের সোশ্যাল মিডিয়ায় একই ফটোকার্ডটি ভাইরাল হয়েছিল।
অর্থাৎ বাবা মায়ের বাড়িতে আর সন্তানের আইনত অধিকার না থাকার রায়টি ২০১৬ সালে দিল্লির হাইকোর্টের। ওই রায় নিয়েই বাংলা ফটোকার্ড ২০২১ সালে ভারতে ছড়িয়ে পড়ে। সেটিই সম্প্রতি বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
‘সুপ্রিম কোর্টের নতুন নির্দেশ’ শিরোনামে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়স্ক দম্পতির ছবিসহ ফটোকার্ড প্রচার করা হচ্ছে। তাতে লেখা, ‘বাবা মায়ের বাড়িতে আর সন্তানের আইনত অধিকার আর থাকবে না, ছেলের থাকা বা না থাকাটা নির্ভর করবে বাবা মায়ের ওপর। শেষ বয়সে বাবা মায়ের ঠিকানা বৃদ্ধাশ্রমে না হয়ে যেন নিজের গড়া বাড়িতেই হয় তাই এই রায় দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট।’
প্রশ্ন হলো- এই রায় কি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট দিয়েছে। প্রাসঙ্গিক বাংলা কি-ওয়ার্ড দিয়ে অনলাইনে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের এমন কোনো রায়ের ব্যাপারে জানা যায় না। তবে ফটোকার্ডের তথ্যগুলোকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনিমকস টাইমসে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।
২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর প্রকাশিত ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই বছর ভারতের দিল্লি হাইকোর্ট এক রায়ে জানায়, বৈবাহিক অবস্থা যাই হোক না কেন বাবা-মার মালিকানাধীন বাড়িতে ছেলের থাকার আইনি অধিকার নেই। শুধুমাত্র বাবা-মার ‘দয়ায়’ ছেলে সেখানে বসবাস করতে পারবেন। আবার বাবা-মা থাকার অনুমতি দিলেও তার অর্থ এই নয় যে, তাঁর ভরণপোষণও বাবা-মাকে দিতে হবে। দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি প্রতিভা রানি এক আদেশে এ রায় দেন।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজে একই দিনে প্রকাশিত ‘বাবা-মায়ের কেনা বা তৈরি করা বাড়িতে ছেলের কোনো আইনি অধিকার নেই!’ শিরোনামে আরেকটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। সেখান থেকেও সমজাতীয় তথ্য পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, বাবা-মা বনাম ছেলে-বৌমার একটি মামলায় রায় দিতে গিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি প্রতিভা রানি এ রায় দেন। দিল্লি হাইকোর্টের এই রায় ভারতের অন্য হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতগুলোতেও প্রযোজ্য হবে।
ভারতের আইনি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান লিগ্যাল সার্ভিসেস ইন্ডিয়াতেও একই রায় খুঁজে পাওয়া যায়।
দেশের সোশ্যাল মিডিয়াতে সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ফটোকার্ডটির উৎস অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ সার্চে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আজতক বাংলার ফ্যাক্টচেক বিভাগের একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষদিকে ভারতের সোশ্যাল মিডিয়ায় একই ফটোকার্ডটি ভাইরাল হয়েছিল।
অর্থাৎ বাবা মায়ের বাড়িতে আর সন্তানের আইনত অধিকার না থাকার রায়টি ২০১৬ সালে দিল্লির হাইকোর্টের। ওই রায় নিয়েই বাংলা ফটোকার্ড ২০২১ সালে ভারতে ছড়িয়ে পড়ে। সেটিই সম্প্রতি বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
ভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগেদাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ‘ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার দল বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
১ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি মন্তব্যে দাবি করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ওয়াকার–উজ–জামান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শেখ হাসিনা জনগণের লাশের বন্যা ও মৃত্যু চাননি। তাই তিনি পদত্যাগ না করেই ভারতে চলে যান।
৩ দিন আগেবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রায় ১ মিনিটের একটি বক্তব্যের ভিডিও দীর্ঘদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হয়ে আসছে। গতকাল শনিবার একই ভিডিও মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স–এ মিহাদ আহমেদ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ‘স্টেপ ডাউন ইউনূস’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে টুইট করা হয়। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন সময় ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায়
৩ দিন আগে