ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক নিয়ে নানা দেশে উদ্বেগের শেষ নেই। বিশেষ করে কিশোর–তরুণদের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছে সরকারগুলো। গত বছর চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সের অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার উদ্যোগের কথা জানায় একাধিক দেশ। এ তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশেও অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার কথা উঠেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত কেউই চূড়ান্ত পদক্ষেপ নেয়নি।
তবে বাংলাদেশে টিকটক চিরতরে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে—এমন একটি তথ্য গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ এটি জানিয়েছে। এই দাবিতে ভাইরাল পোস্টগুলো খুঁজে দেখা যায়, প্রায় পোস্টেই হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে মন্তব্য করছেন। কোনো কোনো ফেসবুক ব্যবহারকারী এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় নতুন শিক্ষামন্ত্রীর প্রসংশা করছেন।
বাংলাদেশে কি টিকটক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
অনুসন্ধানে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কোনো সূত্রে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে টিকটক নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ২০১৯ সালে তৎকালীন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ‘দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষায়’ টিকটক নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানান। যদিও পরে ওই উদ্যোগ বাস্তবায়নের ব্যাপারে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।
সাম্প্রতিক দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে এর সূত্র হিসেবে ব্যবহৃত কথিত ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুঁজে দেখে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
অনুসন্ধানে ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নামে একাধিক ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজ ও গ্রুপে বাংলাদেশ সরকারের অফিশিয়াল মনোগ্রাম, কোনো কোনোটিতে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের মনোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। এই নামের দুটি ফেসবুক গ্রুপ ঘুরে দেখা যায়, গ্রুপগুলোতে যথাক্রমে ২ লাখ ২৩ হাজার এবং ১ লাখ ৯১ হাজার সদস্য রয়েছে। একই নামের দুটি পেজও খুঁজে পাওয়া যায়। পেজ দুটির পরিচয়ে দাবি হয়েছে, শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট। এগুলোর ফলোয়ার যথাক্রমে ১৯ হাজার ও ১৩ হাজার। এসব গ্রুপ ও পেজে শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন কন্টেন্ট শেয়ার ও আলোচনা করতে দেখা যায়।
দাবিটির সূত্রপাত সম্পর্কে যাচাইয়ে ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নামের ২ লাখ ২৩ হাজার সদস্যের গ্রুপটিতে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত ৯টা ৪২ মিনিটে ‘এডুকেশন নিউজ অব বাংলাদেশ’ নামের একটি পেজ থেকে করা সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে লেখা হয়, ‘ব্রেকিং নিউজ, বাংলাদেশ থেকে চিরতরে ব্যান করা হোক জনপ্রিয় টিকটক।’ পেজটির ফলোয়ার ১৭ হাজার। পেজটিকে গ্রুপটির এডমিন প্যানেলে খুঁজে পাওয়া যায়।
এসব ফলাফল থেকে ধারণা করা যায়, ‘এডুকেশন নিউজ অব বাংলাদেশ’ পেজ থেকে দেওয়া পোস্টটিই পরবর্তীতে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’–এর সূত্রে পরিবর্তিত হয়ে ‘বাংলাদেশ থেকে চিরতরে ব্যান করা হচ্ছে জনপ্রিয় টিকটক, জানালেন বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ দাবিতে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে কিছু আছে কি?
বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড নামে সরকার স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান আছে কি না, তা যাচাইয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, দেশে মোট ১০টি শিক্ষা বোর্ড আছে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর।
বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড–এর নামে প্রচারিত গ্রুপ ও পেজগুলো সম্পর্কে জানতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড নামে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোনো পেজ নেই। এই নামের পেজগুলোর বিরুদ্ধে পূর্বেও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আবারও আমরা এসব পেজ ও গ্রুপের তালিকা করে বিটিসিএলকে বন্ধ করে দিতে বলব।’
শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক নিয়ে নানা দেশে উদ্বেগের শেষ নেই। বিশেষ করে কিশোর–তরুণদের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছে সরকারগুলো। গত বছর চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সের অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার উদ্যোগের কথা জানায় একাধিক দেশ। এ তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশেও অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার কথা উঠেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত কেউই চূড়ান্ত পদক্ষেপ নেয়নি।
তবে বাংলাদেশে টিকটক চিরতরে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে—এমন একটি তথ্য গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ এটি জানিয়েছে। এই দাবিতে ভাইরাল পোস্টগুলো খুঁজে দেখা যায়, প্রায় পোস্টেই হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে মন্তব্য করছেন। কোনো কোনো ফেসবুক ব্যবহারকারী এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় নতুন শিক্ষামন্ত্রীর প্রসংশা করছেন।
বাংলাদেশে কি টিকটক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
অনুসন্ধানে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কোনো সূত্রে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে টিকটক নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ২০১৯ সালে তৎকালীন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ‘দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষায়’ টিকটক নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানান। যদিও পরে ওই উদ্যোগ বাস্তবায়নের ব্যাপারে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।
সাম্প্রতিক দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে এর সূত্র হিসেবে ব্যবহৃত কথিত ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুঁজে দেখে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
অনুসন্ধানে ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নামে একাধিক ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজ ও গ্রুপে বাংলাদেশ সরকারের অফিশিয়াল মনোগ্রাম, কোনো কোনোটিতে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের মনোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। এই নামের দুটি ফেসবুক গ্রুপ ঘুরে দেখা যায়, গ্রুপগুলোতে যথাক্রমে ২ লাখ ২৩ হাজার এবং ১ লাখ ৯১ হাজার সদস্য রয়েছে। একই নামের দুটি পেজও খুঁজে পাওয়া যায়। পেজ দুটির পরিচয়ে দাবি হয়েছে, শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট। এগুলোর ফলোয়ার যথাক্রমে ১৯ হাজার ও ১৩ হাজার। এসব গ্রুপ ও পেজে শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন কন্টেন্ট শেয়ার ও আলোচনা করতে দেখা যায়।
দাবিটির সূত্রপাত সম্পর্কে যাচাইয়ে ‘বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ড’ নামের ২ লাখ ২৩ হাজার সদস্যের গ্রুপটিতে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত ৯টা ৪২ মিনিটে ‘এডুকেশন নিউজ অব বাংলাদেশ’ নামের একটি পেজ থেকে করা সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে লেখা হয়, ‘ব্রেকিং নিউজ, বাংলাদেশ থেকে চিরতরে ব্যান করা হোক জনপ্রিয় টিকটক।’ পেজটির ফলোয়ার ১৭ হাজার। পেজটিকে গ্রুপটির এডমিন প্যানেলে খুঁজে পাওয়া যায়।
এসব ফলাফল থেকে ধারণা করা যায়, ‘এডুকেশন নিউজ অব বাংলাদেশ’ পেজ থেকে দেওয়া পোস্টটিই পরবর্তীতে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’–এর সূত্রে পরিবর্তিত হয়ে ‘বাংলাদেশ থেকে চিরতরে ব্যান করা হচ্ছে জনপ্রিয় টিকটক, জানালেন বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ দাবিতে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে কিছু আছে কি?
বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড নামে সরকার স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান আছে কি না, তা যাচাইয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, দেশে মোট ১০টি শিক্ষা বোর্ড আছে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর।
বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড–এর নামে প্রচারিত গ্রুপ ও পেজগুলো সম্পর্কে জানতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড নামে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোনো পেজ নেই। এই নামের পেজগুলোর বিরুদ্ধে পূর্বেও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আবারও আমরা এসব পেজ ও গ্রুপের তালিকা করে বিটিসিএলকে বন্ধ করে দিতে বলব।’
ময়মনসিংহের ‘ফুলবাড়ীয়ায় ক্যানসার প্রতিরোধক করোসল গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড়’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৫ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি দৈনিক। তাতে দাবি করা হয়, ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত করোসল ফলের গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড় করছেন রোগীদের স্বজনেরা।
৮ ঘণ্টা আগেভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেদাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ‘ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার দল বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
১ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি মন্তব্যে দাবি করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ওয়াকার–উজ–জামান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শেখ হাসিনা জনগণের লাশের বন্যা ও মৃত্যু চাননি। তাই তিনি পদত্যাগ না করেই ভারতে চলে যান।
৩ দিন আগে