ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। এ পরিস্থিতি আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে ‘মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সমগ্র বাংলা বিগত ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে’— এমন একটি সতর্কবার্তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
কথিত সতর্কবার্তাটিতে দাবি করা হচ্ছে, ‘দাবদাহের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ও বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ দ্বারা আক্রান্ত হতে চলেছে সমগ্র বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। ভয়াবহ লাল তাপপ্রবাহ বলয় চক্কর সবচেয়ে বিপজ্জনক মাত্রায় পৌঁছাতে চলেছে মঙ্গলবার। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আগুনের হল্কা ভয়াবহ বিপজ্জনক লু হাওয়া প্রবল বেগে প্রবাহিত হবে। মঙ্গলবার সবচেয়ে বেশি তাপপ্রবাহের দ্বারা মৃত্যুর ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা টানা রোদের মধ্যে থাকলে সানস্ট্রোক ও সংজ্ঞাহীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। বেশিক্ষণ রোদের নিচে থাকলে নাক মুখ দিয়ে রক্তপাত ও মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।’
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে এমন কোনো সতর্কবার্তা দেওয়া হয়নি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ হয়ে দাবিটি বাংলাদেশে প্রচার হচ্ছে।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ভারতের সংবাদমাধ্যম এইসময়–এ কথিত সতর্কবার্তাটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ভাইরাল এই পোস্টটির কোনো সত্যতা নেই।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে এইসময় জানায়, এই ধরনের কোনো সতর্কবার্তা তাদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ ‘১০০ বছরের মধ্যে তীব্র দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বাংলা’ এমন কোনো সতর্কবার্তা তাঁরা দেননি।
পরে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ঘুরেও এমন কোনো সতর্কবার্তা পাওয়া যায়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার যে পূর্বাভাস দিয়েছে সেখানেও এমন কোনো সতর্কবার্তার উল্লেখ নেই।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সিলেট বিভাগের দু–এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুঙ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহ প্রসঙ্গে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বিদ্যমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া তাপমাত্রা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।
অর্থাৎ, ‘মঙ্গলবার সমগ্র বাংলা বিগত ১০০ বছরের মধ্যে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে প্রচারিত কথিত সতর্কবার্তাটি বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
দেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। এ পরিস্থিতি আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে ‘মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সমগ্র বাংলা বিগত ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে’— এমন একটি সতর্কবার্তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
কথিত সতর্কবার্তাটিতে দাবি করা হচ্ছে, ‘দাবদাহের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ও বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ দ্বারা আক্রান্ত হতে চলেছে সমগ্র বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। ভয়াবহ লাল তাপপ্রবাহ বলয় চক্কর সবচেয়ে বিপজ্জনক মাত্রায় পৌঁছাতে চলেছে মঙ্গলবার। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আগুনের হল্কা ভয়াবহ বিপজ্জনক লু হাওয়া প্রবল বেগে প্রবাহিত হবে। মঙ্গলবার সবচেয়ে বেশি তাপপ্রবাহের দ্বারা মৃত্যুর ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা টানা রোদের মধ্যে থাকলে সানস্ট্রোক ও সংজ্ঞাহীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। বেশিক্ষণ রোদের নিচে থাকলে নাক মুখ দিয়ে রক্তপাত ও মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।’
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে এমন কোনো সতর্কবার্তা দেওয়া হয়নি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ হয়ে দাবিটি বাংলাদেশে প্রচার হচ্ছে।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ভারতের সংবাদমাধ্যম এইসময়–এ কথিত সতর্কবার্তাটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ভাইরাল এই পোস্টটির কোনো সত্যতা নেই।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে এইসময় জানায়, এই ধরনের কোনো সতর্কবার্তা তাদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ ‘১০০ বছরের মধ্যে তীব্র দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বাংলা’ এমন কোনো সতর্কবার্তা তাঁরা দেননি।
পরে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ঘুরেও এমন কোনো সতর্কবার্তা পাওয়া যায়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার যে পূর্বাভাস দিয়েছে সেখানেও এমন কোনো সতর্কবার্তার উল্লেখ নেই।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সিলেট বিভাগের দু–এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুঙ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহ প্রসঙ্গে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বিদ্যমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া তাপমাত্রা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।
অর্থাৎ, ‘মঙ্গলবার সমগ্র বাংলা বিগত ১০০ বছরের মধ্যে তীব্রতর দাবদাহের সাক্ষী হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে প্রচারিত কথিত সতর্কবার্তাটি বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
৯ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
১ দিন আগেরাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
২ দিন আগে