অনলাইন ডেস্ক
কানাডার বিজ্ঞানীরা ‘জম্বি ডিয়ার ডিজিজ’ নামে পরিচিত একটি মারাত্মক সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন প্রকাশ করেছে। রোগটি শীঘ্রই সংক্রমিত করতে পারে মানুষকে। রোগটির আসল নাম ‘ক্রনিক ওয়েস্টিং ডিজিজ’ বা সিডব্লিউডি।
এটি একটি সংক্রামক স্নায়ুবিক অবস্থা যা সংক্রামিত প্রতিটি প্রাণীকে হত্যা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে হরিণের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগের সংক্রমণ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খথবর জানিয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ানের’ প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া অঞ্চলে এই রোগের বিস্তার রোধ করার জন্য একটি নীতি জারি করেছে। জানুয়ারির শেষের দিকে দুটি কেস নিশ্চিত হওয়ার পরে, কর্তৃপক্ষ দ্রুত এই রোগটি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পরিকল্পনা করছে।
কর্তৃপক্ষ সড়কে নিহত হরিণ, ইঁদুর, এলক এবং ক্যারিবু পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছে। কানাডায়, সাসকাচোয়ান, আলবার্টা এবং কুইবেকের হরিণের জনসংখ্যার পাশাপাশি ম্যানিটোবার বন্য হরিণের মধ্যে এই রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম এ রোগ ধরা পড়েছিল ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে। যদিও তখন কানাডার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছিলেন, এই রোগটি মানুষের মধ্যে সংক্রমণ হতে পারে এ বিষয়ে কোনো প্রত্যক্ষ প্রমাণ নেই। কিন্তু পরে কানাডান ইউনিভার্সিটি অব ক্যালগারির ভেটেরিনারি অনুষদের অধ্যাপক হারমান স্যাজলের পরিচালিত এক গবেষণায় জানা গেছে, এই রোগে মানুষ সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অধ্যাপক হারমান স্যাজল গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘আমাদের পরীক্ষার মডেলগুলোতে দেখা গেছে, সিডব্লিউডি মানুষকে সংক্রামিত করতে পারে। তবে হরিণের মাংস খেয়ে এই রোগে মানুষের সংক্রমিত হওয়ার প্রমাণ এখনো নেই। কিন্তু ভবিষ্যতে তা হতে পারে।’
সিডব্লিউডি মূলত অপূর্ণাঙ্গ প্রোটিনের কারণে হয়। যখন প্রোটিন সঠিক আকার ধারণ করতে পারে না, যা প্রিয়ন নামে পরিচিত। সংক্রমণের পরে প্রিয়নগুলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রজুড়ে বিচরণ করে। ধীরে ধীরে এসব প্রিয়ন মস্তিষ্কের টিস্যু এবং অঙ্গগুলো গ্রাস করে ফেলে।
কানাডার বিজ্ঞানীরা ‘জম্বি ডিয়ার ডিজিজ’ নামে পরিচিত একটি মারাত্মক সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন প্রকাশ করেছে। রোগটি শীঘ্রই সংক্রমিত করতে পারে মানুষকে। রোগটির আসল নাম ‘ক্রনিক ওয়েস্টিং ডিজিজ’ বা সিডব্লিউডি।
এটি একটি সংক্রামক স্নায়ুবিক অবস্থা যা সংক্রামিত প্রতিটি প্রাণীকে হত্যা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে হরিণের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগের সংক্রমণ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খথবর জানিয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ানের’ প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া অঞ্চলে এই রোগের বিস্তার রোধ করার জন্য একটি নীতি জারি করেছে। জানুয়ারির শেষের দিকে দুটি কেস নিশ্চিত হওয়ার পরে, কর্তৃপক্ষ দ্রুত এই রোগটি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পরিকল্পনা করছে।
কর্তৃপক্ষ সড়কে নিহত হরিণ, ইঁদুর, এলক এবং ক্যারিবু পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছে। কানাডায়, সাসকাচোয়ান, আলবার্টা এবং কুইবেকের হরিণের জনসংখ্যার পাশাপাশি ম্যানিটোবার বন্য হরিণের মধ্যে এই রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম এ রোগ ধরা পড়েছিল ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে। যদিও তখন কানাডার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছিলেন, এই রোগটি মানুষের মধ্যে সংক্রমণ হতে পারে এ বিষয়ে কোনো প্রত্যক্ষ প্রমাণ নেই। কিন্তু পরে কানাডান ইউনিভার্সিটি অব ক্যালগারির ভেটেরিনারি অনুষদের অধ্যাপক হারমান স্যাজলের পরিচালিত এক গবেষণায় জানা গেছে, এই রোগে মানুষ সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অধ্যাপক হারমান স্যাজল গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘আমাদের পরীক্ষার মডেলগুলোতে দেখা গেছে, সিডব্লিউডি মানুষকে সংক্রামিত করতে পারে। তবে হরিণের মাংস খেয়ে এই রোগে মানুষের সংক্রমিত হওয়ার প্রমাণ এখনো নেই। কিন্তু ভবিষ্যতে তা হতে পারে।’
সিডব্লিউডি মূলত অপূর্ণাঙ্গ প্রোটিনের কারণে হয়। যখন প্রোটিন সঠিক আকার ধারণ করতে পারে না, যা প্রিয়ন নামে পরিচিত। সংক্রমণের পরে প্রিয়নগুলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রজুড়ে বিচরণ করে। ধীরে ধীরে এসব প্রিয়ন মস্তিষ্কের টিস্যু এবং অঙ্গগুলো গ্রাস করে ফেলে।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৪ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৫ দিন আগে