নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নত চিকিৎসা নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্য ও অটিজমবিষয়ক মহাপরিচালকের উপদেষ্টা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। তিনি বলেন, দেশে রোগীর তুলনায় পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞের সংকট রয়েছে। ফলে গবেষণা অনেক কম। এমনকি চিকিৎসকদের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সভাকক্ষে ‘কমিউনিটি পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক পরামর্শমূলক সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে এসব কথা বলেন তিনি।
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বলেন, ‘কেউ যদি ভুল চিকিৎসা করে থাকে, তাদের নিয়মের মধ্যে আনতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে একটি নিয়ন্ত্রক পর্ষদ থাকা দরকার। কিন্তু ১৫ বছরেও তা হয়নি। এ রকম সুযোগ না থাকলে তো আমরা বুঝতে পারব না কে উপযুক্ত মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা দেয়। আমাদের যে ইনস্টিটিউট আছে এটিকে আরও উন্নত করতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা কোনো দেশেই খুব ভালো নেই। আমাদের এ ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ আছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের স্বল্পতা প্রকট। তথাপি মানসিক স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আইন, নীতিমালা ও কৌশলপত্র প্রণয়নসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু প্রণিধানযোগ্য কাজ রয়েছে। এখন প্রয়োজন তৃণমূল পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া। মানসিক স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি জনগণের ভেতরে মানসিক সুস্থতা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করাও জরুরি।
পুতুল আরও বলেন, যেকোনো হাসপাতালে যদি সার্ভিস সেন্টার না থাকে, তাহলে চিকিৎসা হবে না। হাসপাতালে বেডের চেয়ে বেশি দরকার যাঁরা চিকিৎসা দেবেন, তাঁদের প্রশিক্ষণ। এ সময় জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য কৌশলপত্রের আলোকে ভবিষ্যৎ করণীয় ও কর্মকৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রীর কন্যা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, দেশের ১৮ ভাগ মানুষ কোনো না কোনোভাবে মানসিক সমস্যায় ভুগছে। মন্ত্রী বলেন, মানসিক স্বাস্থ্য আগে পিছিয়ে থাকলেও এখন সামনে এসেছে। ইনস্টিটিউটও সম্প্রসারিত হয়েছে। এনসিডি কর্নারে মানসিক স্বাস্থ্যকেও যুক্ত করা হয়েছে। এতে করে প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষ সহজে কাউনসেলিং পাবেন, চিকিৎসা পাবেন। তবে চিকিৎসায় এখনো পিছিয়ে এটা স্বীকার করতে হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নত চিকিৎসা নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্য ও অটিজমবিষয়ক মহাপরিচালকের উপদেষ্টা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। তিনি বলেন, দেশে রোগীর তুলনায় পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞের সংকট রয়েছে। ফলে গবেষণা অনেক কম। এমনকি চিকিৎসকদের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সভাকক্ষে ‘কমিউনিটি পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক পরামর্শমূলক সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে এসব কথা বলেন তিনি।
সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বলেন, ‘কেউ যদি ভুল চিকিৎসা করে থাকে, তাদের নিয়মের মধ্যে আনতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে একটি নিয়ন্ত্রক পর্ষদ থাকা দরকার। কিন্তু ১৫ বছরেও তা হয়নি। এ রকম সুযোগ না থাকলে তো আমরা বুঝতে পারব না কে উপযুক্ত মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা দেয়। আমাদের যে ইনস্টিটিউট আছে এটিকে আরও উন্নত করতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা কোনো দেশেই খুব ভালো নেই। আমাদের এ ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ আছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের স্বল্পতা প্রকট। তথাপি মানসিক স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আইন, নীতিমালা ও কৌশলপত্র প্রণয়নসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু প্রণিধানযোগ্য কাজ রয়েছে। এখন প্রয়োজন তৃণমূল পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া। মানসিক স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি জনগণের ভেতরে মানসিক সুস্থতা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করাও জরুরি।
পুতুল আরও বলেন, যেকোনো হাসপাতালে যদি সার্ভিস সেন্টার না থাকে, তাহলে চিকিৎসা হবে না। হাসপাতালে বেডের চেয়ে বেশি দরকার যাঁরা চিকিৎসা দেবেন, তাঁদের প্রশিক্ষণ। এ সময় জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য কৌশলপত্রের আলোকে ভবিষ্যৎ করণীয় ও কর্মকৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রীর কন্যা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, দেশের ১৮ ভাগ মানুষ কোনো না কোনোভাবে মানসিক সমস্যায় ভুগছে। মন্ত্রী বলেন, মানসিক স্বাস্থ্য আগে পিছিয়ে থাকলেও এখন সামনে এসেছে। ইনস্টিটিউটও সম্প্রসারিত হয়েছে। এনসিডি কর্নারে মানসিক স্বাস্থ্যকেও যুক্ত করা হয়েছে। এতে করে প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষ সহজে কাউনসেলিং পাবেন, চিকিৎসা পাবেন। তবে চিকিৎসায় এখনো পিছিয়ে এটা স্বীকার করতে হবে বলেও জানান তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রলিং করার এই অভ্যাসটিকে বলা হয় ‘ডুমস্ক্রলিং’। এটি দিয়ে মূলত মানুষের নেতিবাচক খবর খোঁজা এবং পড়ে দেখার একটি প্রবণতাকে বোঝানো হয়। ফলে ডুমস্ক্রলিং মানুষের মন খারাপের কারণ হতে পারে। কিন্তু ঠিক কীভাবে এটি মানুষের মন খারাপের কারণ হয়, সেই বিষয়টি উদ্ঘাটন করেছেন বিজ
৫ ঘণ্টা আগেসুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৪ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৫ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগে