অনলাইন ডেস্ক
আসন্ন শীতে করোনা সংক্রমণ আবার বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। বয়স্ক ও ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য এটি হুমকি হলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিস্থিতি সামলানোর জন্য যথেষ্ট স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রস্তুত রয়েছে। তাই উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
চীনের সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের শীর্ষ শ্বাসতন্ত্রের রোগ বিশেষজ্ঞ ঝং নানশান সতর্ক করে বলেছেন, আসন্ন শীতে কোভিড–১৯–এর প্রকোপ আবার বাড়তে পারে। তিনি বয়স্ক এবং স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে অবিলম্বে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
গত শুক্রবার দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং অঙ্গরাজ্যের গুয়াংঝোউতে আয়োজিত তৃতীয় গুয়াংডং–হংকং–ম্যাকাউ গ্রেটার বে এরিয়া (জিবিএ) হেলথ কো–অপারেশন কনফারেন্সে এ সতর্কবার্তা দেন তিনি।
এ ছাড়া তিনি কোভিড–১৯–এর ভবিষ্যৎ সংক্রমণ বিস্তার এবং এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি অকার্যকর হয়ে পড়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ঝং বলেন, বয়স্ক এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ব্যক্তিদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দ্বিতীয় প্রজন্মের টিকা গ্রহণ করা উচিত।
চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (চাইনিজ সিডিসি) পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত অক্টোবরে সমগ্র চীনে ২০৯টি নতুন কোভিড আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের সবাই বর্তমান ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি–এ সংক্রমিত।
গতকাল রোববার থার্ড পিপলস হসপিটাল অব শেনজেনের প্রধান লু হংঝোউ গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, ভাইরাসটি বর্তমানে মিউটেশনের বা পরিব্যক্তির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ দিকে সাধারণ মানুষের এ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমছে, কারণ সময়ের সঙ্গে তাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডির পরিমাণ কমছে।
লুর মতে, শীতের মৌসুমে কোভিড–১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। শরৎ ও শীতকালে ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। তাই মানুষের সম্ভাব্য সহ–সংক্রমণ (ইনফ্লুয়েঞ্জা ও কোভিড) সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। শীতকালে প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। তবে এটি সম্পর্কে বড় উদ্বেগের কোনো কারণ নেই জানিয়েছেন লু।
আসন্ন শীতে করোনা সংক্রমণ আবার বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। বয়স্ক ও ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য এটি হুমকি হলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিস্থিতি সামলানোর জন্য যথেষ্ট স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রস্তুত রয়েছে। তাই উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
চীনের সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, চীনের শীর্ষ শ্বাসতন্ত্রের রোগ বিশেষজ্ঞ ঝং নানশান সতর্ক করে বলেছেন, আসন্ন শীতে কোভিড–১৯–এর প্রকোপ আবার বাড়তে পারে। তিনি বয়স্ক এবং স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে অবিলম্বে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
গত শুক্রবার দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং অঙ্গরাজ্যের গুয়াংঝোউতে আয়োজিত তৃতীয় গুয়াংডং–হংকং–ম্যাকাউ গ্রেটার বে এরিয়া (জিবিএ) হেলথ কো–অপারেশন কনফারেন্সে এ সতর্কবার্তা দেন তিনি।
এ ছাড়া তিনি কোভিড–১৯–এর ভবিষ্যৎ সংক্রমণ বিস্তার এবং এর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি অকার্যকর হয়ে পড়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ঝং বলেন, বয়স্ক এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ব্যক্তিদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দ্বিতীয় প্রজন্মের টিকা গ্রহণ করা উচিত।
চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (চাইনিজ সিডিসি) পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত অক্টোবরে সমগ্র চীনে ২০৯টি নতুন কোভিড আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের সবাই বর্তমান ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি–এ সংক্রমিত।
গতকাল রোববার থার্ড পিপলস হসপিটাল অব শেনজেনের প্রধান লু হংঝোউ গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, ভাইরাসটি বর্তমানে মিউটেশনের বা পরিব্যক্তির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ দিকে সাধারণ মানুষের এ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমছে, কারণ সময়ের সঙ্গে তাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডির পরিমাণ কমছে।
লুর মতে, শীতের মৌসুমে কোভিড–১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। শরৎ ও শীতকালে ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। তাই মানুষের সম্ভাব্য সহ–সংক্রমণ (ইনফ্লুয়েঞ্জা ও কোভিড) সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। শীতকালে প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। তবে এটি সম্পর্কে বড় উদ্বেগের কোনো কারণ নেই জানিয়েছেন লু।
বিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
৫ ঘণ্টা আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
৬ ঘণ্টা আগেদেশে এক দশক আগে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এবার এক স্থানে একাধিক ব্যক্তির শরীরে ভাইরাসটির সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে, যাকে ক্লাস্টার (গুচ্ছ) সংক্রমণ বলা হয়। একই এলাকার পাঁচ ব্যক্তির সংক্রমণের বিষয়টি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)।
৮ ঘণ্টা আগে