ডা. এম ইয়াছিন আলী
গ্রীষ্মকালীন ব্যায়াম বলে কিছু নেই। সাধারণত যেসব ব্যায়াম করেন, এই সময়েও সেগুলোই করতে পারেন। তবে গরমের সময় দুপুরে ব্যায়াম ঠিক নয়। এ সময় হিট স্ট্রোক, পানিশূন্যতা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। তাই ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
গ্রীষ্মকালে ব্যায়াম করলে ঘাম বেশি হয়। তাই হালকা ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করতে পারেন। গরমে ফিট থাকতে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সেগুলো মেনে চলুন।
দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট দড়িলাফ দিন। দিনে দিনে সময় বাড়িয়ে দিন। কম সময়ে সহজ ব্যায়াম এটি।
দিনের যেকোনো সময়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।
ইয়োগা বা ধ্যানও করতে পারেন। এটি কোনো ঘাম না ঝরালেও শরীর সুস্থ রাখতে এবং ফিট থাকতে অনেক সাহায্য করবে।
বাসায় বা অফিসে বা অন্য কোথাও ওপরে উঠতে লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। আপনার সারা দিনের ব্যায়ামের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে সিঁড়ি দিয়ে কয়েকবার ওঠানামা করা।
দুপুরে ও রাতে খাওয়ার পর ছাদে বা বাড়ির সামনের ফাঁকা জায়গায় বা সামনের রাস্তায় কিছুক্ষণ হেঁটে আসুন। এই ছোট ব্যায়াম আপনার খাবার হজম করতে এবং শরীর ফিট রাখতে সহায়তা করবে।
গরমকালে সবচেয়ে ভালো ব্যায়ামগুলোর একটি হলো সাঁতার কাটা। এতে গরম লাগারও আশঙ্কা নেই। তবে সাঁতার কাটার সময় বেশি পানি পান করতে হবে।
নিজের শরীর গরম আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময় দিন। প্রথম কয়েক দিন একটু কম সময় লাগবে ও কম কষ্ট হবে এমন ব্যায়াম করুন। এরপর ধীরে ধীরে সময় বাড়িয়ে নিন।
রাতের বেলা ভালো করে শরীর ধুয়েমুছে শুয়ে পড়ুন মেঝের ওপর। মেঝের শীতলতা আপনাকে গরম থেকে মুক্তি দেবে। আর আপনার কোমরে কিংবা পিঠে ব্যথা থাকলে তা সারিয়ে দেবে।
বিভিন্ন ধরনের স্ট্রেচিং করুন। এতে খুব একটা ঘাম হয় না, কিন্তু রক্তসঞ্চালন ভালো হয় এবং বিভিন্ন অংশের চর্বি ঝরে যায়।
দিনের কিছু সময় ধরে সাইকেল চালানোর অভ্যাস করতে পারেন।
পরামর্শ: চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ৪/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা
গ্রীষ্মকালীন ব্যায়াম বলে কিছু নেই। সাধারণত যেসব ব্যায়াম করেন, এই সময়েও সেগুলোই করতে পারেন। তবে গরমের সময় দুপুরে ব্যায়াম ঠিক নয়। এ সময় হিট স্ট্রোক, পানিশূন্যতা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। তাই ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
গ্রীষ্মকালে ব্যায়াম করলে ঘাম বেশি হয়। তাই হালকা ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করতে পারেন। গরমে ফিট থাকতে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সেগুলো মেনে চলুন।
দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট দড়িলাফ দিন। দিনে দিনে সময় বাড়িয়ে দিন। কম সময়ে সহজ ব্যায়াম এটি।
দিনের যেকোনো সময়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।
ইয়োগা বা ধ্যানও করতে পারেন। এটি কোনো ঘাম না ঝরালেও শরীর সুস্থ রাখতে এবং ফিট থাকতে অনেক সাহায্য করবে।
বাসায় বা অফিসে বা অন্য কোথাও ওপরে উঠতে লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। আপনার সারা দিনের ব্যায়ামের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে সিঁড়ি দিয়ে কয়েকবার ওঠানামা করা।
দুপুরে ও রাতে খাওয়ার পর ছাদে বা বাড়ির সামনের ফাঁকা জায়গায় বা সামনের রাস্তায় কিছুক্ষণ হেঁটে আসুন। এই ছোট ব্যায়াম আপনার খাবার হজম করতে এবং শরীর ফিট রাখতে সহায়তা করবে।
গরমকালে সবচেয়ে ভালো ব্যায়ামগুলোর একটি হলো সাঁতার কাটা। এতে গরম লাগারও আশঙ্কা নেই। তবে সাঁতার কাটার সময় বেশি পানি পান করতে হবে।
নিজের শরীর গরম আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময় দিন। প্রথম কয়েক দিন একটু কম সময় লাগবে ও কম কষ্ট হবে এমন ব্যায়াম করুন। এরপর ধীরে ধীরে সময় বাড়িয়ে নিন।
রাতের বেলা ভালো করে শরীর ধুয়েমুছে শুয়ে পড়ুন মেঝের ওপর। মেঝের শীতলতা আপনাকে গরম থেকে মুক্তি দেবে। আর আপনার কোমরে কিংবা পিঠে ব্যথা থাকলে তা সারিয়ে দেবে।
বিভিন্ন ধরনের স্ট্রেচিং করুন। এতে খুব একটা ঘাম হয় না, কিন্তু রক্তসঞ্চালন ভালো হয় এবং বিভিন্ন অংশের চর্বি ঝরে যায়।
দিনের কিছু সময় ধরে সাইকেল চালানোর অভ্যাস করতে পারেন।
পরামর্শ: চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ৪/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা
দীর্ঘ কয়েক দশক গবেষণা ও বিতর্কের পর এবার একটি নতুন ধরনের ডায়াবেটিসকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ)। ‘টাইপ ৫ ডায়াবেটিস’ হিসেবে চিহ্নিত এই রোগ মূলত অপুষ্টিজনিত এবং সাধারণত কমবয়সী, হালকা-গড়নের ও অপুষ্টিতে ভোগা তরুণ-তরুণীদের মধ্যে দেখা যায়।
১ দিন আগেদুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
২ দিন আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
৩ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
৩ দিন আগে