বিজ্ঞপ্তি
আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাস্কুলার কনফারেন্স বাংলাদেশ লাইভের আয়োজন করেছে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন। দুদিনব্যাপী এই সম্মেলনে প্রায় দেড় শ হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ পাঠ করেন। গত মঙ্গলবার ও বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সারা দেশের প্রায় এক হাজার চিকিৎসক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এতে দেশ ও দেশের বাইরের চারটি হাসপাতাল থেকে সরাসরি লাইভ কেস ট্রান্সমিশন সম্প্রচার করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত, সংসদ সদস্য মো. তৌহিদুজ্জামান ও বাংলাদেশ কার্ডিয়াক সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক এ কে এম মহিবুল্লাহ।
অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল সাফী মজুমদার, সেক্রেটারি জেনারেল, বাংলাদেশ কার্ডিয়াক সোসাইটি; অধ্যাপক আফজালুর রহমান, চেয়ারম্যান বিআইটি; অধ্যাপক মীর জামাল উদ্দিন, পরিচালক, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট এবং আবু রেজা মুহা. কাইয়ুম খান, সভাপতি, হেলদি হার্ট হ্যাপি লাইফ অর্গানাইজেশন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে হৃদ্রোগ প্রায় মহামারির আকার ধারণ করেছে। আমাদের দেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বিভিন্ন ধরনের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছে। সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও এই বিষয়ে এগিয়ে আসছে। আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই কনফারেন্সের আয়োজন বাংলাদেশে এক যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা করেছে।’অনুষ্ঠানে আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মহসীন আহমদ স্বাগত বক্তব্যে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই সংগঠনটি হৃদ্রোগ প্রতিরোধে দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে এসেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে শহরের অধিবাসী পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রেই আইপিডিআই তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখছে। এরই ধারাবাহিকতায়, “ডিজিটাল বিজ্ঞান-বিশ্বে একধাপ এগিয়ে” এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমাদের এই আয়োজন।’
আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাস্কুলার কনফারেন্স বাংলাদেশ লাইভের আয়োজন করেছে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন। দুদিনব্যাপী এই সম্মেলনে প্রায় দেড় শ হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ পাঠ করেন। গত মঙ্গলবার ও বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সারা দেশের প্রায় এক হাজার চিকিৎসক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এতে দেশ ও দেশের বাইরের চারটি হাসপাতাল থেকে সরাসরি লাইভ কেস ট্রান্সমিশন সম্প্রচার করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত, সংসদ সদস্য মো. তৌহিদুজ্জামান ও বাংলাদেশ কার্ডিয়াক সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক এ কে এম মহিবুল্লাহ।
অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল সাফী মজুমদার, সেক্রেটারি জেনারেল, বাংলাদেশ কার্ডিয়াক সোসাইটি; অধ্যাপক আফজালুর রহমান, চেয়ারম্যান বিআইটি; অধ্যাপক মীর জামাল উদ্দিন, পরিচালক, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট এবং আবু রেজা মুহা. কাইয়ুম খান, সভাপতি, হেলদি হার্ট হ্যাপি লাইফ অর্গানাইজেশন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে হৃদ্রোগ প্রায় মহামারির আকার ধারণ করেছে। আমাদের দেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বিভিন্ন ধরনের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছে। সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও এই বিষয়ে এগিয়ে আসছে। আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই কনফারেন্সের আয়োজন বাংলাদেশে এক যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা করেছে।’অনুষ্ঠানে আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মহসীন আহমদ স্বাগত বক্তব্যে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই সংগঠনটি হৃদ্রোগ প্রতিরোধে দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে এসেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে শহরের অধিবাসী পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রেই আইপিডিআই তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখছে। এরই ধারাবাহিকতায়, “ডিজিটাল বিজ্ঞান-বিশ্বে একধাপ এগিয়ে” এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমাদের এই আয়োজন।’
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
৮ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২০ ঘণ্টা আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
২০ ঘণ্টা আগে