নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। চিকিৎসকের কাছে যেতে অনীহা, নিজের ও পরিবারের অবহেলা এবং দীর্ঘ মেয়াদি ও ব্যয়বহুল চিকিৎসার কারণে এ ব্যাধির শিকার হয়ে প্রতি বছর প্রাণ হারাচ্ছেন হাজারো নারী। এ ছাড়া অজ্ঞতা ও সচেতনতার অভাবে প্রান্তিক, এমনকি শহুরে নারীদেরও স্ক্রিনিং করানোর ক্ষেত্রে অনীহা রয়েছে। ফলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতাও বাড়ছে। ১৭টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ স্তন ক্যানসার সচেতনতা ফোরামের সঙ্গে রোটারি জেলা ৩২৮১ এর চল্লিশটি ক্লাব যৌথভাবে মাসব্যাপী কর্মসূচি শেষে মূল্যায়ন সভায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
আজ শনিবার এই জাতীয় প্রেসক্লাবে এই মূল্যায়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে মাসব্যাপী এ কর্মসূচিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারী চিকিৎসক দিয়ে ফ্রি প্রাথমিক পরীক্ষা ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ, আল্ট্রাসনোগ্রাম, ম্যামোগ্রামসহ প্রয়োজনীয় পরীক্ষা সবার জন্য অর্ধেক খরচে ও অসচ্ছল নারীদের জন্য বিনা মূল্যে করানো হয়েছে। মূল্যায়ন সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ স্তন ক্যানসার সচেতনতা ফোরামের উদ্যোক্তা ও প্রধান সমন্বয়কারী ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সভায় মতামত ব্যক্ত করেন।
ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন বলেন, দেশে অধিকাংশ নারী স্তন ক্যানসার সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে এবং সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে শেষ পর্যায়ে (চতুর্থ পর্যায়) ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। যখন রোগীকে আর কোনোভাবেই বাঁচানো সম্ভব হয় না।
চিকিৎসকেরা বলেন, গত পনেরো বছরে শহুরে নারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়লেও প্রান্তিক নারীরা পিছিয়ে আছেন। আবার শহুরে নারীরা সচেতন হলেও স্ক্রিনিংয়ের প্রতি অনীহা দেখান। তবে স্তন ক্যানসার ধরা পড়লেও ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা রোগীকে বাঁচিয়ে তুলতে পারে এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে।
বাংলাদেশে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। চিকিৎসকের কাছে যেতে অনীহা, নিজের ও পরিবারের অবহেলা এবং দীর্ঘ মেয়াদি ও ব্যয়বহুল চিকিৎসার কারণে এ ব্যাধির শিকার হয়ে প্রতি বছর প্রাণ হারাচ্ছেন হাজারো নারী। এ ছাড়া অজ্ঞতা ও সচেতনতার অভাবে প্রান্তিক, এমনকি শহুরে নারীদেরও স্ক্রিনিং করানোর ক্ষেত্রে অনীহা রয়েছে। ফলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতাও বাড়ছে। ১৭টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ স্তন ক্যানসার সচেতনতা ফোরামের সঙ্গে রোটারি জেলা ৩২৮১ এর চল্লিশটি ক্লাব যৌথভাবে মাসব্যাপী কর্মসূচি শেষে মূল্যায়ন সভায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
আজ শনিবার এই জাতীয় প্রেসক্লাবে এই মূল্যায়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে মাসব্যাপী এ কর্মসূচিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারী চিকিৎসক দিয়ে ফ্রি প্রাথমিক পরীক্ষা ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ, আল্ট্রাসনোগ্রাম, ম্যামোগ্রামসহ প্রয়োজনীয় পরীক্ষা সবার জন্য অর্ধেক খরচে ও অসচ্ছল নারীদের জন্য বিনা মূল্যে করানো হয়েছে। মূল্যায়ন সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ স্তন ক্যানসার সচেতনতা ফোরামের উদ্যোক্তা ও প্রধান সমন্বয়কারী ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সভায় মতামত ব্যক্ত করেন।
ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন বলেন, দেশে অধিকাংশ নারী স্তন ক্যানসার সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে এবং সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে শেষ পর্যায়ে (চতুর্থ পর্যায়) ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। যখন রোগীকে আর কোনোভাবেই বাঁচানো সম্ভব হয় না।
চিকিৎসকেরা বলেন, গত পনেরো বছরে শহুরে নারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়লেও প্রান্তিক নারীরা পিছিয়ে আছেন। আবার শহুরে নারীরা সচেতন হলেও স্ক্রিনিংয়ের প্রতি অনীহা দেখান। তবে স্তন ক্যানসার ধরা পড়লেও ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা রোগীকে বাঁচিয়ে তুলতে পারে এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে