ফিচার ডেস্ক
যাঁরা বাইরের খাবারে বেশি অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য অ্যাসিডিটি একটি আতঙ্ক। শুধু বাইরের খাবার খেলে অ্যাসিডিটি হয়, তা নয়। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে অনেকে বেছে নেন ওষুধ। এ সমস্যা থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি পেতে পারেন প্রাকৃতিক উপায়ে।
কুসুম গরম পানি
প্রতিদিন কুসুম গরম পানি পান করুন। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে।
প্রতিদিনের খাবারে রাখুন
অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিনের খাবারে যোগ করুন পাকা কলা, তরমুজ ও শসা। তরমুজের জুস অ্যাসিডিটি দূর করতে বেশ কার্যকর।
ডাবের পানি
ডাবের পানি পাকস্থলীতে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া প্রতিদিন একটি ডাব শরীরের পিএইচ অ্যাসিডিকের পরিমাণ কমিয়ে আনে।
ঠান্ডা দুধ
প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে ঠান্ডা দুধে। এটি অ্যাসিড তৈরি হতে বাধা দেয়। এমনকি অতিরিক্ত অ্যাসিড শোষণ করে। তবে দুধের সঙ্গে চিনি মেশানো যাবে না। প্রয়োজনে এক চামচ ঘি যোগ করতে পারেন।
ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে খাবার গ্রহণ
রাতে বিছানায় যাওয়ার আগমুহূর্তে খাবার গ্রহণের অভ্যাস বেশির ভাগ মানুষের। এটি অ্যাসিডিটির অন্যতম কারণ। ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন। এতে আপনার ঘুমও ভালো হবে।
অতিরিক্ত ঝাল বাদ দিন
অনেক এলাকায় অতিরিক্ত ঝাল দিয়ে খাবার তৈরির প্রচলন রয়েছে। এটি অ্যাসিডিটির অনেক কারণের মধ্যে একটি। নিয়মিত ঝালযুক্ত খাবার গ্রহণে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়। তাই তা কমিয়ে আনতে হবে।
ঘরোয়া মসলা
রান্নাঘরে আদা, জিরা বা লবঙ্গ সব সময় পাবেন। এগুলো অ্যাসিডিটি দূর করতে কাজ করবে। ছোট দুটি এলাচির দানা গুঁড়া করে পানিতে ফুটিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা করে পান করুন। বিকল্প হিসেবে একটি লবঙ্গ চিবিয়ে মুখে রেখে দিন, অ্যাসিডিটির উপকার করবে। আরও একটি উপকারী মসলা জিরা। এটি চিবিয়ে বা পানিতে ফুটিয়ে পান করতে পারেন।
অতিরিক্ত ধূমপান বা মদ্যপান
যাঁরা নিয়মিত ধূমপান বা মদ্যপানে অভ্যস্ত, অ্যাসিডিটি তাঁদের নিয়মিত সমস্যা। তাই এসব বাদ দিতে হবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
যাঁরা বাইরের খাবারে বেশি অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য অ্যাসিডিটি একটি আতঙ্ক। শুধু বাইরের খাবার খেলে অ্যাসিডিটি হয়, তা নয়। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে অনেকে বেছে নেন ওষুধ। এ সমস্যা থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি পেতে পারেন প্রাকৃতিক উপায়ে।
কুসুম গরম পানি
প্রতিদিন কুসুম গরম পানি পান করুন। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে।
প্রতিদিনের খাবারে রাখুন
অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিনের খাবারে যোগ করুন পাকা কলা, তরমুজ ও শসা। তরমুজের জুস অ্যাসিডিটি দূর করতে বেশ কার্যকর।
ডাবের পানি
ডাবের পানি পাকস্থলীতে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া প্রতিদিন একটি ডাব শরীরের পিএইচ অ্যাসিডিকের পরিমাণ কমিয়ে আনে।
ঠান্ডা দুধ
প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে ঠান্ডা দুধে। এটি অ্যাসিড তৈরি হতে বাধা দেয়। এমনকি অতিরিক্ত অ্যাসিড শোষণ করে। তবে দুধের সঙ্গে চিনি মেশানো যাবে না। প্রয়োজনে এক চামচ ঘি যোগ করতে পারেন।
ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে খাবার গ্রহণ
রাতে বিছানায় যাওয়ার আগমুহূর্তে খাবার গ্রহণের অভ্যাস বেশির ভাগ মানুষের। এটি অ্যাসিডিটির অন্যতম কারণ। ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন। এতে আপনার ঘুমও ভালো হবে।
অতিরিক্ত ঝাল বাদ দিন
অনেক এলাকায় অতিরিক্ত ঝাল দিয়ে খাবার তৈরির প্রচলন রয়েছে। এটি অ্যাসিডিটির অনেক কারণের মধ্যে একটি। নিয়মিত ঝালযুক্ত খাবার গ্রহণে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়। তাই তা কমিয়ে আনতে হবে।
ঘরোয়া মসলা
রান্নাঘরে আদা, জিরা বা লবঙ্গ সব সময় পাবেন। এগুলো অ্যাসিডিটি দূর করতে কাজ করবে। ছোট দুটি এলাচির দানা গুঁড়া করে পানিতে ফুটিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা করে পান করুন। বিকল্প হিসেবে একটি লবঙ্গ চিবিয়ে মুখে রেখে দিন, অ্যাসিডিটির উপকার করবে। আরও একটি উপকারী মসলা জিরা। এটি চিবিয়ে বা পানিতে ফুটিয়ে পান করতে পারেন।
অতিরিক্ত ধূমপান বা মদ্যপান
যাঁরা নিয়মিত ধূমপান বা মদ্যপানে অভ্যস্ত, অ্যাসিডিটি তাঁদের নিয়মিত সমস্যা। তাই এসব বাদ দিতে হবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৩ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৪ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৫ দিন আগে