ফিচার ডেস্ক
বয়স বাড়লে ব্যস্ততা কমে। একসময় সারা দিন কর্মক্ষেত্র বা বাসা সামলানোর কর্মকাণ্ড থেকে নিতে হয় অবসর। শুরুটা অনেকে উপভোগ করলেও সময় গড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে অবসর মস্তিষ্কে বাসা বাঁধে অবসাদ। প্রতি ঘণ্টা অনন্তকালের মতো মনে হয়। সব কথা বিষাদের মতো লাগে। এর প্রতিকার নিজের কাছে।
নিয়মিত ব্যায়াম
যেকোনো বয়সে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ব্যায়াম বেশ উপকারী। প্রবীণদের যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা হৃদ্রোগের মতো নানান সমস্যা থাকে, তাই নিয়মিত ব্যায়াম স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য জরুরি। চেষ্টা করুন বাসার আশপাশে খোলা জায়গা বা প্রকৃতির মধ্যে ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস করতে। এটি মানসিক অবসাদ দূর করতে সাহায্য করবে।
সামাজিক যোগাযোগ বাড়ান
কর্মব্যস্ততার কারণে পরিবারের বাইরে আত্মীয়স্বজন বা প্রতিবেশীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়ে ওঠে না। অবসরে যাওয়ার পর চেষ্টা করুন এ ধরনের সামাজিক যোগাযোগ বাড়ানোর। এতে যেমন অনেকের সঙ্গে দূরত্ব মিটবে, পাশাপাশি মানসিক স্বস্তি পাবেন।
নতুন কিছু শিখুন
কথায় বলে, শেখার কোনো বয়স নেই। তাই অবসরের পর নিজের মধ্যে শেখার আগ্রহ মরে যেতে দেবেন না। এত দিন ব্যস্ততার কারণে যা শেখা হয়নি, তা নিয়ে এবার ব্যস্ত হয়ে পড়ুন। অনেকের আগ্রহ নতুন ভাষা শেখার, কেউবা শিখতে চান কোনো বাদ্যযন্ত্র। যা ইচ্ছা হয়, শুরু করে দিন।
মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন
খেয়াল রাখুন, এমন কোনো অভ্যাস আছে কি না, যা আপনাকে মানসিক চাপে রাখে। থাকলে সেটি বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। অপ্রয়োজনীয় চিন্তা থেকে দূরে থাকুন। ইতিবাচক চিন্তা করুন। পেছনের নেতিবাচক কিছু আর সামনে আনবেন না। এ জন্য খেলাধুলা, গান শোনা ও সিনেমা দেখার অভ্যাস করতে পারেন; যা মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখবে।
নিজের আনন্দ বেছে নিন
কী করলে দিনের সময়টা আপনার আনন্দে কাটবে, তা আবিষ্কার করুন। সারা দিনের রুটিনে এমন কাজ রাখুন, যা আপনাকে আনন্দ দেবে।
বয়স বাড়লে ব্যস্ততা কমে। একসময় সারা দিন কর্মক্ষেত্র বা বাসা সামলানোর কর্মকাণ্ড থেকে নিতে হয় অবসর। শুরুটা অনেকে উপভোগ করলেও সময় গড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে অবসর মস্তিষ্কে বাসা বাঁধে অবসাদ। প্রতি ঘণ্টা অনন্তকালের মতো মনে হয়। সব কথা বিষাদের মতো লাগে। এর প্রতিকার নিজের কাছে।
নিয়মিত ব্যায়াম
যেকোনো বয়সে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ব্যায়াম বেশ উপকারী। প্রবীণদের যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা হৃদ্রোগের মতো নানান সমস্যা থাকে, তাই নিয়মিত ব্যায়াম স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য জরুরি। চেষ্টা করুন বাসার আশপাশে খোলা জায়গা বা প্রকৃতির মধ্যে ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস করতে। এটি মানসিক অবসাদ দূর করতে সাহায্য করবে।
সামাজিক যোগাযোগ বাড়ান
কর্মব্যস্ততার কারণে পরিবারের বাইরে আত্মীয়স্বজন বা প্রতিবেশীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়ে ওঠে না। অবসরে যাওয়ার পর চেষ্টা করুন এ ধরনের সামাজিক যোগাযোগ বাড়ানোর। এতে যেমন অনেকের সঙ্গে দূরত্ব মিটবে, পাশাপাশি মানসিক স্বস্তি পাবেন।
নতুন কিছু শিখুন
কথায় বলে, শেখার কোনো বয়স নেই। তাই অবসরের পর নিজের মধ্যে শেখার আগ্রহ মরে যেতে দেবেন না। এত দিন ব্যস্ততার কারণে যা শেখা হয়নি, তা নিয়ে এবার ব্যস্ত হয়ে পড়ুন। অনেকের আগ্রহ নতুন ভাষা শেখার, কেউবা শিখতে চান কোনো বাদ্যযন্ত্র। যা ইচ্ছা হয়, শুরু করে দিন।
মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন
খেয়াল রাখুন, এমন কোনো অভ্যাস আছে কি না, যা আপনাকে মানসিক চাপে রাখে। থাকলে সেটি বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। অপ্রয়োজনীয় চিন্তা থেকে দূরে থাকুন। ইতিবাচক চিন্তা করুন। পেছনের নেতিবাচক কিছু আর সামনে আনবেন না। এ জন্য খেলাধুলা, গান শোনা ও সিনেমা দেখার অভ্যাস করতে পারেন; যা মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখবে।
নিজের আনন্দ বেছে নিন
কী করলে দিনের সময়টা আপনার আনন্দে কাটবে, তা আবিষ্কার করুন। সারা দিনের রুটিনে এমন কাজ রাখুন, যা আপনাকে আনন্দ দেবে।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৪ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৫ দিন আগে