ডা. শাহেদ সাব্বির আহমেদ
জ্বর কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ। বিভিন্ন কারণে আমাদের জ্বর হয়ে থাকে। বড়দের জ্বর সচরাচর সুনির্দিষ্ট কারনেই হয়ে থাকে। অপরিণত স্নায়ুতন্ত্র তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারার কারণে অনেক সময় শিশুদের তীব্র জ্বর হয়। এ ছাড়া বড়দের যেসব কারণে জ্বর হয়, সেসব কারণে শিশুদেরও জ্বর হতে পারে।
বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ অনেক বেড়ে গেছে। শিশুরাও অনেক আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর তীব্র জ্বর, চোখের পেছনে ব্যথা, গা ব্যথা ও দুর্বলতা বোধ হয়। জটিলতা হিসেবে রক্তক্ষরণ ও রক্তচাপ কমে গিয়ে মৃত্যুঝুঁকি দেখা দিতে পারে।
যেভাবে জ্বর কমানো যায়
তীব্র জ্বর যে কারণেই হোক তা কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। দীর্ঘ সময় ধরে তীব্র জ্বর অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে; বিশেষ করে শিশুদের জ্বরজনিত খিঁচুনি হতে পারে, যা মস্তিষ্কের ওপর উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে হয়ে থাকে।
জ্বরে যা করতে হবে
চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে লক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর নির্ণয় হলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে। ভাইরাসজনিত জ্বর নির্দিষ্ট সময় পরে স্বাভাবিকভাবেই সেরে যায়।
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত জ্বর। ওষুধ হিসেবে প্যারাসিটামল জ্বর কমানোর জন্য নিরাপদ। ডেঙ্গু জ্বর হলে অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে যেতে পারে, তাই অ্যাসপিরিন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার বিপজ্জনক।
এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে জ্বর হতে পারে। জ্বরের কারণ জানতে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদি রোগের কারণে সাধারণত তীব্র জ্বর হয় না। সে ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় সাপেক্ষে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
লেখক: বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
জ্বর কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ। বিভিন্ন কারণে আমাদের জ্বর হয়ে থাকে। বড়দের জ্বর সচরাচর সুনির্দিষ্ট কারনেই হয়ে থাকে। অপরিণত স্নায়ুতন্ত্র তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারার কারণে অনেক সময় শিশুদের তীব্র জ্বর হয়। এ ছাড়া বড়দের যেসব কারণে জ্বর হয়, সেসব কারণে শিশুদেরও জ্বর হতে পারে।
বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ অনেক বেড়ে গেছে। শিশুরাও অনেক আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর তীব্র জ্বর, চোখের পেছনে ব্যথা, গা ব্যথা ও দুর্বলতা বোধ হয়। জটিলতা হিসেবে রক্তক্ষরণ ও রক্তচাপ কমে গিয়ে মৃত্যুঝুঁকি দেখা দিতে পারে।
যেভাবে জ্বর কমানো যায়
তীব্র জ্বর যে কারণেই হোক তা কমানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। দীর্ঘ সময় ধরে তীব্র জ্বর অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে; বিশেষ করে শিশুদের জ্বরজনিত খিঁচুনি হতে পারে, যা মস্তিষ্কের ওপর উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে হয়ে থাকে।
জ্বরে যা করতে হবে
চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে লক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর নির্ণয় হলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে। ভাইরাসজনিত জ্বর নির্দিষ্ট সময় পরে স্বাভাবিকভাবেই সেরে যায়।
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত জ্বর। ওষুধ হিসেবে প্যারাসিটামল জ্বর কমানোর জন্য নিরাপদ। ডেঙ্গু জ্বর হলে অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে যেতে পারে, তাই অ্যাসপিরিন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার বিপজ্জনক।
এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে জ্বর হতে পারে। জ্বরের কারণ জানতে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদি রোগের কারণে সাধারণত তীব্র জ্বর হয় না। সে ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় সাপেক্ষে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
লেখক: বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৩ দিন আগে