অনলাইন ডেস্ক
সংক্রামক রোগগুলোতে অন্যান্যদের তুলনায় দ্রুত আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন? বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা-কাশি-জ্বর বা ফ্লু আক্রান্ত থাকেন? এ সমস্যার পেছনে রয়েছে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও টক্সিনের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে মানুষ। বারবার অসুস্থ হওয়ার পাশাপাশি সঙ্গী হয় দীর্ঘস্থায়ী রোগ। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে চাইলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন খাদ্য উপাদান গ্রহণ করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এমন ১০টি খাদ্য উপাদানের খোঁজ মিলবে এ লেখায়—
১. জিংক
জিংক রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সাহায্য করে। এটি শরীরের ক্ষত দ্রুত সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্দি-কাশির তীব্রতা কমায়। বাদাম, বীজ, ডাল, ছোলা, সামুদ্রিক খাবার এবং দুগ্ধজাত পণ্য জিংকের ভালো উৎস।
২. আয়রন
শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য আয়রন গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াইকারী ইমিউন সেল উৎপাদনে সহায়তা করে আয়রন। আয়রনের অভাব ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দিতে পারে, যার ফলে ঘন ঘন অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। লাল মাংস, পালং শাক, ডাল, কাউনের চাল ও ফর্টিফাইড সিরিয়াল আয়রনের ভালো উৎস।
৩. সেলেনিয়াম
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেলেনিয়াম প্রদাহ কমাতে কাজ করে। এটি সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে তোলে। কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে এটি। ব্রাজিল নাট, সূর্যমুখীর বীজ, ডিম, টুনা মাছ ও লাল চালে ভালো পরিমাণে সেলেনিয়াম পাওয়া যায়।
৪. প্রোবায়োটিকস
প্রোবায়োটিকস নামে একটি উপকারী ব্যাকটেরিয়া, যা অন্ত্রকে ভালো রাখে এবং শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে ইমিউনিটি বাড়ায়। দই, পনির, জলপাই, শসার আচার, বিটরুটের চাটনি ও কিমচি প্রোবায়োটিকসের ভালো উৎস।
৫. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
ওমেগা-৩-এ প্রদাহবিরোধী উপাদান রয়েছে, যা ইমিউন প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং অটোইমিউন রোগের ঝুঁকি কমায়। এটি ইমিউন কোষের কার্যকারিতাও উন্নত করে। চর্বিযুক্ত মাছ (স্যামন, সার্ডিন), ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড ও আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ থাকে।
৬. ম্যাগনেশিয়াম
ইমিউন কোষের কার্যকারিতায় ভূমিকা রাখে ম্যাগনেশিয়াম। পাশাপাশি প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এটি ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে, যা শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের জন্য জরুরি। বাদাম, গোটা শস্য, ডার্ক চকলেট, কলা ও শাক-সবজি ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস।
৭. ভিটামিন সি
ভিটামিন সি শক্তিশালী একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়ায়। সংক্রমণের কমাতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার বেশ ভালো কাজ করে। এটি প্রদাহ কমায় এবং শরীরকে দ্রুত সুস্থ হতে সহায়তা করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পেয়ারা, মরিচ, ক্যাপসিকাম, ব্রকোলি, কিউই, টমেটো, লেবু ও পালং শাকের মতো ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
৮. ভিটামিন ডি
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ডি বেশ দ্রুত কাজ করে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই টি-সেল অর্থাৎ রক্তে শ্বেতকণিকা সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সূর্যালোক, চর্বিযুক্ত মাছ (স্যামন, ম্যাকারেল), ডিমের কুসুম ও ফর্টিফাইড দুগ্ধজাত পণ্য ভিটামিন ডি-এর ভালো উৎস।
৯. ভিটামিন এ
ভিটামিন এ শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়ায় এবং ত্বক ও শ্লেষ্মা ঝিল্লির সুরক্ষা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক, লিভার ও ডিমে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে।
১০. ভিটামিন ই
শরীরে থাকা অ্যান্টঅক্সিডেন্টগুলোর জন্য ক্ষতিকর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস। এর কারণে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। ভিটামিন ই-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ত্বক ভালো রাখে পাশাপাশি ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করে। বাদাম, বীজ, অ্যাভোকাডো ও পালং শাক ভিটামিন ই-এর ভালো উৎস।
রোগের সঙ্গে লড়াই শক্তিশালী অবস্থানে থাকতে চাইলে অবশ্যই সুষম খাদ্যতালিকা মেনে চলতে হবে। লেখায় উল্লিখিত ১০টি উপাদান খাদ্যতালিকায় রেখে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।
সূত্র: এনডিটিভি
সংক্রামক রোগগুলোতে অন্যান্যদের তুলনায় দ্রুত আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন? বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা-কাশি-জ্বর বা ফ্লু আক্রান্ত থাকেন? এ সমস্যার পেছনে রয়েছে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও টক্সিনের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে মানুষ। বারবার অসুস্থ হওয়ার পাশাপাশি সঙ্গী হয় দীর্ঘস্থায়ী রোগ। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে চাইলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন খাদ্য উপাদান গ্রহণ করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এমন ১০টি খাদ্য উপাদানের খোঁজ মিলবে এ লেখায়—
১. জিংক
জিংক রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সাহায্য করে। এটি শরীরের ক্ষত দ্রুত সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্দি-কাশির তীব্রতা কমায়। বাদাম, বীজ, ডাল, ছোলা, সামুদ্রিক খাবার এবং দুগ্ধজাত পণ্য জিংকের ভালো উৎস।
২. আয়রন
শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য আয়রন গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াইকারী ইমিউন সেল উৎপাদনে সহায়তা করে আয়রন। আয়রনের অভাব ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে দিতে পারে, যার ফলে ঘন ঘন অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। লাল মাংস, পালং শাক, ডাল, কাউনের চাল ও ফর্টিফাইড সিরিয়াল আয়রনের ভালো উৎস।
৩. সেলেনিয়াম
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেলেনিয়াম প্রদাহ কমাতে কাজ করে। এটি সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে তোলে। কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে এটি। ব্রাজিল নাট, সূর্যমুখীর বীজ, ডিম, টুনা মাছ ও লাল চালে ভালো পরিমাণে সেলেনিয়াম পাওয়া যায়।
৪. প্রোবায়োটিকস
প্রোবায়োটিকস নামে একটি উপকারী ব্যাকটেরিয়া, যা অন্ত্রকে ভালো রাখে এবং শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে ইমিউনিটি বাড়ায়। দই, পনির, জলপাই, শসার আচার, বিটরুটের চাটনি ও কিমচি প্রোবায়োটিকসের ভালো উৎস।
৫. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
ওমেগা-৩-এ প্রদাহবিরোধী উপাদান রয়েছে, যা ইমিউন প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং অটোইমিউন রোগের ঝুঁকি কমায়। এটি ইমিউন কোষের কার্যকারিতাও উন্নত করে। চর্বিযুক্ত মাছ (স্যামন, সার্ডিন), ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড ও আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ থাকে।
৬. ম্যাগনেশিয়াম
ইমিউন কোষের কার্যকারিতায় ভূমিকা রাখে ম্যাগনেশিয়াম। পাশাপাশি প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এটি ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে, যা শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের জন্য জরুরি। বাদাম, গোটা শস্য, ডার্ক চকলেট, কলা ও শাক-সবজি ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস।
৭. ভিটামিন সি
ভিটামিন সি শক্তিশালী একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়ায়। সংক্রমণের কমাতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার বেশ ভালো কাজ করে। এটি প্রদাহ কমায় এবং শরীরকে দ্রুত সুস্থ হতে সহায়তা করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পেয়ারা, মরিচ, ক্যাপসিকাম, ব্রকোলি, কিউই, টমেটো, লেবু ও পালং শাকের মতো ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
৮. ভিটামিন ডি
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ডি বেশ দ্রুত কাজ করে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই টি-সেল অর্থাৎ রক্তে শ্বেতকণিকা সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সূর্যালোক, চর্বিযুক্ত মাছ (স্যামন, ম্যাকারেল), ডিমের কুসুম ও ফর্টিফাইড দুগ্ধজাত পণ্য ভিটামিন ডি-এর ভালো উৎস।
৯. ভিটামিন এ
ভিটামিন এ শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়ায় এবং ত্বক ও শ্লেষ্মা ঝিল্লির সুরক্ষা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক, লিভার ও ডিমে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে।
১০. ভিটামিন ই
শরীরে থাকা অ্যান্টঅক্সিডেন্টগুলোর জন্য ক্ষতিকর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস। এর কারণে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। ভিটামিন ই-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ত্বক ভালো রাখে পাশাপাশি ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করে। বাদাম, বীজ, অ্যাভোকাডো ও পালং শাক ভিটামিন ই-এর ভালো উৎস।
রোগের সঙ্গে লড়াই শক্তিশালী অবস্থানে থাকতে চাইলে অবশ্যই সুষম খাদ্যতালিকা মেনে চলতে হবে। লেখায় উল্লিখিত ১০টি উপাদান খাদ্যতালিকায় রেখে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।
সূত্র: এনডিটিভি
টোয়েন্টি থ্রি অ্যান্ড মি জিন পরীক্ষার জনপ্রিয় মার্কিন প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি সাধারণত বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহের মাধ্যম মানুষের ডিএনএ বা জিন পরীক্ষা করে। সেই তথ্য গ্রাহককে সরবরাহ করার পাশাপাশি কাছে সংগ্রহ করে রাখে। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটিকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত।
২ দিন আগেহার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে হৃৎপিণ্ডের কোনো অংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এটি মারাত্মক হতে পারে, তবে কিছু সতর্কতা অনুসরণ করলে ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
৪ দিন আগেআমাদের দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ডায়াবেটিস রোগী রোজা রাখেন। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে যাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া রোজা রাখেন, তাঁরা কিছু জটিলতার সম্মুখীন হন; বিশেষ করে রক্তে সুগারের স্বল্পতা বা আধিক্য, ডায়াবেটিক কিটো অ্যাসিডোসিস, পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশনে ভোগেন এই রোগে আক্রান্ত মানুষ।
৪ দিন আগেপুরো রমজান মাস আমাদের ঐতিহ্য অনুযায়ী বেশ কিছু অস্বাস্থ্যকর খাবার আমরা খেয়ে থাকি। তাই এ সময় আমাদের পরিপাকতন্ত্র বেশ নাজুক থাকে। বিশেষ করে যাদের হৃৎপিণ্ডের অসুখ আছে, তাদের জন্য ঈদের দিনগুলোতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
৪ দিন আগে