আলমগীর আলম
শীতকালে গাছের পুরোনো পাতা পড়ে। বসন্তে নতুন পাতায় ভরে গাছপালা নতুন শক্তির জানান দেয়। মানুষও নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করতে পারে সবুজ পাতা থেকে। শীতে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, তুলসী, শজনেপাতা, থানকুনি অথবা তেলাকুচাপাতা সহজে ভর্তা, জুস বা চায়ের মতো খাওয়া যায়। তবে এগুলো জুস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
সবুজ জুস: স্বাস্থ্যের মহৌষধ
গ্রিন বা সবুজ জুস শুধু পানীয় নয়, এটি স্বাস্থ্যের মহৌষধ। বিভিন্ন ধরনের সবুজ পাতা মিশিয়ে তৈরি করা এই জুস শরীরকে প্রচুর পুষ্টি উপাদান দেয়।
উপকারিতা
এসব জুসে যা থাকে
কয়েকটি জনপ্রিয় ও পুষ্টিকর সবুজ পাতা
ধনেপাতা: বাংলা রান্নার অবিচ্ছেদ্য ধনেপাতা শুধু স্বাদ বাড়ায় না, এটি একই সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা হজমে সহায়তা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পেটের গ্যাস কমাতে এবং অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করে। ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল বাড়িয়ে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
পুদিনাপাতা: এর জুস হজমের জন্য ভালো। এতে থাকা মেনথল পেটের পেশি শিথিল করে, গ্যাস কমায় ও হজমে সাহায্য করে। এটি মাথাব্যথা, মাইগ্রেন কমাতে সাহায্য করে এবং শ্বাসকষ্ট দূর করে। এটি অ্যাজমা ও ব্রঙ্কাইটিসের উপশম করতে পারে।
তেলাকুচাপাতা: এটি প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে এবং রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক। ভিটামিন বি২ সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি স্নায়ুতন্ত্র শক্তিশালী করে।
শজনেপাতা: এটি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ। শরীর শক্তিশালী করে বলে একে ‘সুপার ফুড’ বলা হয়। এতে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে, যা হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
থানকুনিপাতা: থানকুনিপাতার জুস পেটের গ্যাস, বুক জ্বালাপোড়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আইবিএস দূর করে।
যেভাবে সবুজ জুস তৈরি করবেন
শীত উপভোগ করতে চাইলে এ সময় পাওয়া যায় এমন সব পাতা খাওয়া উচিত। এতে শরীর ভালো থাকবে এবং বসন্তে নতুন কোষ তৈরি করে আমাদের সুস্থ রাখবে।
পরামর্শ: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র
শীতকালে গাছের পুরোনো পাতা পড়ে। বসন্তে নতুন পাতায় ভরে গাছপালা নতুন শক্তির জানান দেয়। মানুষও নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করতে পারে সবুজ পাতা থেকে। শীতে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, তুলসী, শজনেপাতা, থানকুনি অথবা তেলাকুচাপাতা সহজে ভর্তা, জুস বা চায়ের মতো খাওয়া যায়। তবে এগুলো জুস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
সবুজ জুস: স্বাস্থ্যের মহৌষধ
গ্রিন বা সবুজ জুস শুধু পানীয় নয়, এটি স্বাস্থ্যের মহৌষধ। বিভিন্ন ধরনের সবুজ পাতা মিশিয়ে তৈরি করা এই জুস শরীরকে প্রচুর পুষ্টি উপাদান দেয়।
উপকারিতা
এসব জুসে যা থাকে
কয়েকটি জনপ্রিয় ও পুষ্টিকর সবুজ পাতা
ধনেপাতা: বাংলা রান্নার অবিচ্ছেদ্য ধনেপাতা শুধু স্বাদ বাড়ায় না, এটি একই সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা হজমে সহায়তা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পেটের গ্যাস কমাতে এবং অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করে। ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল বাড়িয়ে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
পুদিনাপাতা: এর জুস হজমের জন্য ভালো। এতে থাকা মেনথল পেটের পেশি শিথিল করে, গ্যাস কমায় ও হজমে সাহায্য করে। এটি মাথাব্যথা, মাইগ্রেন কমাতে সাহায্য করে এবং শ্বাসকষ্ট দূর করে। এটি অ্যাজমা ও ব্রঙ্কাইটিসের উপশম করতে পারে।
তেলাকুচাপাতা: এটি প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে এবং রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক। ভিটামিন বি২ সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি স্নায়ুতন্ত্র শক্তিশালী করে।
শজনেপাতা: এটি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ। শরীর শক্তিশালী করে বলে একে ‘সুপার ফুড’ বলা হয়। এতে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে, যা হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
থানকুনিপাতা: থানকুনিপাতার জুস পেটের গ্যাস, বুক জ্বালাপোড়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আইবিএস দূর করে।
যেভাবে সবুজ জুস তৈরি করবেন
শীত উপভোগ করতে চাইলে এ সময় পাওয়া যায় এমন সব পাতা খাওয়া উচিত। এতে শরীর ভালো থাকবে এবং বসন্তে নতুন কোষ তৈরি করে আমাদের সুস্থ রাখবে।
পরামর্শ: খাদ্যপথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ, প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র
টোয়েন্টি থ্রি অ্যান্ড মি জিন পরীক্ষার জনপ্রিয় মার্কিন প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি সাধারণত বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহের মাধ্যম মানুষের ডিএনএ বা জিন পরীক্ষা করে। সেই তথ্য গ্রাহককে সরবরাহ করার পাশাপাশি কাছে সংগ্রহ করে রাখে। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটিকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত।
২ দিন আগেহার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে হৃৎপিণ্ডের কোনো অংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এটি মারাত্মক হতে পারে, তবে কিছু সতর্কতা অনুসরণ করলে ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
৪ দিন আগেআমাদের দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ডায়াবেটিস রোগী রোজা রাখেন। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে যাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া রোজা রাখেন, তাঁরা কিছু জটিলতার সম্মুখীন হন; বিশেষ করে রক্তে সুগারের স্বল্পতা বা আধিক্য, ডায়াবেটিক কিটো অ্যাসিডোসিস, পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশনে ভোগেন এই রোগে আক্রান্ত মানুষ।
৪ দিন আগেপুরো রমজান মাস আমাদের ঐতিহ্য অনুযায়ী বেশ কিছু অস্বাস্থ্যকর খাবার আমরা খেয়ে থাকি। তাই এ সময় আমাদের পরিপাকতন্ত্র বেশ নাজুক থাকে। বিশেষ করে যাদের হৃৎপিণ্ডের অসুখ আছে, তাদের জন্য ঈদের দিনগুলোতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
৪ দিন আগে