উত্তর-পশ্চিম নাইজেরিয়ার তিনটি গ্রামে শতাধিক মানুষকে অপহরণ করেছে বন্দুকধারীরা। গত শুক্রবার রাতে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। গতকাল শনিবার একজন জেলাপ্রধান এবং বাসিন্দারা এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সর্বশেষ অপহরণের ঘটনায় ওই অঞ্চলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বাসিন্দারা।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমে প্রায়ই ঘটছে অপহরণের ঘটনা। অস্ত্রধারীরা গ্রাম, মহাসড়ক এবং স্কুল থেকে মানুষকে অপহরণ করে এবং তাদের আত্মীয়দের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা দাবি করে আসছে। এসব ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ব্যাপক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
জামফারার বিরনিন-মাগাজি স্থানীয় সরকারের জেলাপ্রধান আলহাজি বালা বলেন, বন্দুকধারীরা গোরা, মাদোমাওয়া এবং জাম্বুজু গ্রামে হামলা চালিয়েছে। এ সময় তারা ৩৮ জন পুরুষ ও ৬৭ জন নারী-শিশুকে অপহরণ করেছে। অপহৃতদের সংখ্যা এর চেয়ে বেশি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অপহরণকারীরা সবচেয়ে বেশি আক্রমণ চালায় জামফারা এলাকায় এবং অপহরণের পর জঙ্গলের ভেতর নিজেদের ক্যাম্পে চলে যায়। নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনী অপহরণকারীদের কয়েকটি শিবিরে বোমা হামলা চালিয়েছে, তবে এতেও বন্ধ হয়নি অপহরণ।
জামফারা পুলিশের মুখপাত্র ইয়েজিদ আবুবকরের সঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
মাদোমাওয়া গ্রামের প্রধান আমিনু আলিউ আশা বলেছেন, বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে করে তাঁর গ্রামে আসে এবং বেশ কয়েকজনকে অপহরণ করার আগে বিক্ষিপ্তভাবে গুলি চালায়।
আলিউ আশা আরও বলেন, ‘অপহরণ করে দস্যুরা শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করেছে। আমাদের অঞ্চলে আক্রমণ বন্ধ রাখার শর্তে এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনেক মুক্তিপণ দিয়েছিলাম।’
নুসা সানি নামে এক বাসিন্দা বলেছেন, অপহৃতদের মধ্যে তার দুই ভাই আছেন। অপর বাসিন্দা গারবা কিরা বলেছেন, অপহৃতদের মধ্যে একটি লরিতে ১৫ জন ছিল, যা গ্রামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল।
এক দশক আগে জিহাদি গোষ্ঠী বোকো হারাম প্রথমবার গণ-অপহরণ করেছিল। ওই সময় তারা ২০০ জনের বেশি ছাত্রকে অপহরণ করেছিল। এর পর থেকে দেশটির অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীও একই কাজ শুরু করেছে, যাদের কোনো নির্দিষ্ট মতাদর্শ নেই। এসব কারণে নাইজেরিয়ার অধিবাসীদের আর্থিক দুর্দশাও বেড়েছে।
উত্তর-পশ্চিম নাইজেরিয়ার তিনটি গ্রামে শতাধিক মানুষকে অপহরণ করেছে বন্দুকধারীরা। গত শুক্রবার রাতে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। গতকাল শনিবার একজন জেলাপ্রধান এবং বাসিন্দারা এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সর্বশেষ অপহরণের ঘটনায় ওই অঞ্চলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বাসিন্দারা।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমে প্রায়ই ঘটছে অপহরণের ঘটনা। অস্ত্রধারীরা গ্রাম, মহাসড়ক এবং স্কুল থেকে মানুষকে অপহরণ করে এবং তাদের আত্মীয়দের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা দাবি করে আসছে। এসব ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ব্যাপক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
জামফারার বিরনিন-মাগাজি স্থানীয় সরকারের জেলাপ্রধান আলহাজি বালা বলেন, বন্দুকধারীরা গোরা, মাদোমাওয়া এবং জাম্বুজু গ্রামে হামলা চালিয়েছে। এ সময় তারা ৩৮ জন পুরুষ ও ৬৭ জন নারী-শিশুকে অপহরণ করেছে। অপহৃতদের সংখ্যা এর চেয়ে বেশি হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অপহরণকারীরা সবচেয়ে বেশি আক্রমণ চালায় জামফারা এলাকায় এবং অপহরণের পর জঙ্গলের ভেতর নিজেদের ক্যাম্পে চলে যায়। নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনী অপহরণকারীদের কয়েকটি শিবিরে বোমা হামলা চালিয়েছে, তবে এতেও বন্ধ হয়নি অপহরণ।
জামফারা পুলিশের মুখপাত্র ইয়েজিদ আবুবকরের সঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
মাদোমাওয়া গ্রামের প্রধান আমিনু আলিউ আশা বলেছেন, বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে করে তাঁর গ্রামে আসে এবং বেশ কয়েকজনকে অপহরণ করার আগে বিক্ষিপ্তভাবে গুলি চালায়।
আলিউ আশা আরও বলেন, ‘অপহরণ করে দস্যুরা শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করেছে। আমাদের অঞ্চলে আক্রমণ বন্ধ রাখার শর্তে এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনেক মুক্তিপণ দিয়েছিলাম।’
নুসা সানি নামে এক বাসিন্দা বলেছেন, অপহৃতদের মধ্যে তার দুই ভাই আছেন। অপর বাসিন্দা গারবা কিরা বলেছেন, অপহৃতদের মধ্যে একটি লরিতে ১৫ জন ছিল, যা গ্রামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল।
এক দশক আগে জিহাদি গোষ্ঠী বোকো হারাম প্রথমবার গণ-অপহরণ করেছিল। ওই সময় তারা ২০০ জনের বেশি ছাত্রকে অপহরণ করেছিল। এর পর থেকে দেশটির অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীও একই কাজ শুরু করেছে, যাদের কোনো নির্দিষ্ট মতাদর্শ নেই। এসব কারণে নাইজেরিয়ার অধিবাসীদের আর্থিক দুর্দশাও বেড়েছে।
থাইল্যান্ডে ভ্রমণ কিংবা অন্য যে কোনো কারণে প্রবেশ ইচ্ছুক বিদেশিদের জন্য আগামী ১ মে থেকে নতুন প্রবেশ নিয়ম চালু হচ্ছে। এই নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে প্রবেশের আগে ‘থাইল্যান্ড ডিজিটাল অ্যারাইভাল কার্ড’ (টিডিএসি) পূরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেপেহেলাগাম হামলার পর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভারত এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় সাড়ে ছয় দশকের সিন্ধু জলচুক্তি বাতিল করেছে ভারত। আজ আবার পাকিস্তানও কিছু পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেচলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এই স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’ হামাস, গাজা, ইসরায়েল, বিক্ষোভ, স্লোগান, মধ্যপ্রাচ্য, রয়টার্স, ফিলিস্তিনি,
৮ ঘণ্টা আগেরাশিয়া ইউক্রেনের উদ্দেশ্যে ৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১৪৫টি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। এগুলোর বেশির ভাগই কিয়েভকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে