অনলাইন ডেস্ক
ইরান–যুক্তরাষ্ট্র বহুল প্রতীক্ষিত বৈঠক ইতিবাচক ও গঠনমূলক হয়েছে। গতকাল শনিবার মধ্যস্থতাকারী দেশ ওমানে বৈঠকের পর দুপক্ষই এমন মন্তব্য করেছে। আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় ধাপে আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছে ওয়াশিংটন–তেহরান।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত বৈঠকে একসঙ্গে এক ঘরে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে তাঁরা পরোক্ষভাবে আলোচনা করেছেন। ইরান আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সরাসরি আলোচনায় তারা যাবে না।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
বৈঠকের শুরুতেই দুপক্ষকে একটি অবস্থানপত্র (পজিশন পেপার) তৈরি করতে বলা হয়, যেখানে তাঁরা আলোচনা-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলো এবং নিজেদের সীমারেখা (রেড লাইন) নির্ধারণ করবেন। সেখানে ইরান জোর দিয়ে বলেছে, এই আলোচনার একমাত্র বিষয়বস্তু হবে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি। তবে দেশটির সামরিক সক্ষমতা বা মধ্যপ্রাচ্যে তার প্রতিরক্ষা বলয় নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না।
বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। অত্যন্ত জটিল বিষয়গুলোতে দুপক্ষেরই স্বার্থ সমুন্নত রাখতে বৈঠকে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন উইটকফ। সংকট সমাধানে এক ধাপ এগোলাম আমরা।
বিবৃতিটিতে আরও জানানো হয়, উভয় পক্ষ আগামী শনিবার আবার বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছে। যদিও ট্রাম্প ও তাঁর কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলছেন, আগামী শনিবারের আলোচনা হবে একই কক্ষে এবং মুখোমুখি। তবে তেহরান মুখোমুখি আলোচনার ব্যাপারে নিজেদের অবস্থানে এখনো অনড়।
এদিকে, বৈঠকের পরও ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেছেন, ‘আমি চাই, ইরান একটা অসাধারণ এবং সুখী দেশে পরিণত হোক। কিন্তু তাদের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকতে পারবে না। আমি সেটা কোনোভাবেই চাই না।’
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের দাবি পূরণ না হলে (ইরানকে) চরম মূল্য দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্রের মালিক হতে পারবে না। আর এ কারণেই বিশেষ এই বৈঠক।’
ইরান–যুক্তরাষ্ট্র বহুল প্রতীক্ষিত বৈঠক ইতিবাচক ও গঠনমূলক হয়েছে। গতকাল শনিবার মধ্যস্থতাকারী দেশ ওমানে বৈঠকের পর দুপক্ষই এমন মন্তব্য করেছে। আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় ধাপে আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছে ওয়াশিংটন–তেহরান।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ওমানের রাজধানী মাসকাটে অনুষ্ঠিত বৈঠকে একসঙ্গে এক ঘরে বসেননি দুপক্ষের প্রতিনিধিরা। আলাদা দুটি কক্ষে বসে তাঁরা পরোক্ষভাবে আলোচনা করেছেন। ইরান আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সরাসরি আলোচনায় তারা যাবে না।
পরোক্ষ এই বৈঠকে প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর বিন হামাদ আল বুসাইদি। তিনি দুই পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করেন। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকছি। ইরানি প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন রাজনীতি বিষয়ক উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখ্ত-রাভাঞ্চি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিব–আবাদি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাবি।
বৈঠকের শুরুতেই দুপক্ষকে একটি অবস্থানপত্র (পজিশন পেপার) তৈরি করতে বলা হয়, যেখানে তাঁরা আলোচনা-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলো এবং নিজেদের সীমারেখা (রেড লাইন) নির্ধারণ করবেন। সেখানে ইরান জোর দিয়ে বলেছে, এই আলোচনার একমাত্র বিষয়বস্তু হবে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি। তবে দেশটির সামরিক সক্ষমতা বা মধ্যপ্রাচ্যে তার প্রতিরক্ষা বলয় নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না।
বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। অত্যন্ত জটিল বিষয়গুলোতে দুপক্ষেরই স্বার্থ সমুন্নত রাখতে বৈঠকে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন উইটকফ। সংকট সমাধানে এক ধাপ এগোলাম আমরা।
বিবৃতিটিতে আরও জানানো হয়, উভয় পক্ষ আগামী শনিবার আবার বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছে। যদিও ট্রাম্প ও তাঁর কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলছেন, আগামী শনিবারের আলোচনা হবে একই কক্ষে এবং মুখোমুখি। তবে তেহরান মুখোমুখি আলোচনার ব্যাপারে নিজেদের অবস্থানে এখনো অনড়।
এদিকে, বৈঠকের পরও ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেছেন, ‘আমি চাই, ইরান একটা অসাধারণ এবং সুখী দেশে পরিণত হোক। কিন্তু তাদের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকতে পারবে না। আমি সেটা কোনোভাবেই চাই না।’
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের দাবি পূরণ না হলে (ইরানকে) চরম মূল্য দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্রের মালিক হতে পারবে না। আর এ কারণেই বিশেষ এই বৈঠক।’
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেহাওয়াইয়ে ভ্রমণে গিয়ে মার্কিন সীমান্তরক্ষীদের হাতে দেহ তল্লাশি ও রাতভর আটকের শিকার হয়েছেন দুই জার্মান কিশোরী। পর্যাপ্ত সময়ের জন্য হোটেল বুকিং না থাকায় তাদের সন্দেহজনক মনে করে এই ব্যবস্থা নেয় যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি)।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল প্রায় চার বছরের পুরোনো একটি মামলায় ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন তথা সিসিআই-এর সঙ্গে নিষ্পত্তিতে পৌঁছেছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট টিভির বাজারে গুগল অনৈতিক ও প্রতিযোগিতাবিরোধী ব্যবসায়িক চর্চা করছে, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নিষ্পত্তি হয়েছে। গুগল,
১০ ঘণ্টা আগেভারতের সড়ক নিরাপত্তা সংকট অত্যন্ত ভয়াবহ। চলমান এই সমস্যা প্রতিদিন বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। জানা গেছে, সে বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে ১ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর অর্থ প্রতিদিন ৪৭৪ জন বা প্রতি তিন মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে