অনলাইন ডেস্ক
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেত্রী ও সাবেক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক বলেছেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের পূর্বপুরুষদের। যারা আজ বাংলাদেশ নষ্ট করছে, তাদের দ্বারা বাংলাদেশ তৈরি হয়নি।’ গতকাল মঙ্গলবার আগরতলায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। ত্রিপুরার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম স্যন্দন পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। তাঁর সরকারের পতনের পর সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি যাচাইবাছাই না করেই ফলাও করে প্রচার করা হতে থাকে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের বিষয়টি ভারতীয়দের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি করে।
সর্বশেষ ইসকনের সাবেক নেতা ও ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ দাস নামে একজনকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাঁর মামলার জামিনের শুনানি থাকলেও তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াননি। ফলে আদালত মামলার শুনানি আবারও পিছিয়ে দেয়। আগামী ২ জানুয়ারি জামিন আবেদনের পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। চিন্ময় দাসের মুক্তি এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করার দাবিতে আগরতলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন সাবেক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক। রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবন থেকে শুরু হওয়া এই মিছিল কিছুটা পথ এগিয়ে যাওয়ার পর জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পুলিশ এবং টিএসআর মিছিলটি আটকে দেয়। পুলিশ মিছিল আটকানোর চেষ্টা করলেও মিছিলকারীরা প্রতিবাদ চালিয়ে যান।
পথসভায় প্রতিমা ভৌমিক বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের পূর্বপুরুষদের ভূমি। যারা আজ বাংলাদেশ নষ্ট করছে, তাদের দ্বারা বাংলাদেশ তৈরি হয়নি। সেখানে ৩০ শতাংশ সম্পত্তি সংখ্যালঘুদের দ্বারা তৈরি হয়েছে। কিন্তু আজ সেখানে সংখ্যালঘুদের ওপর অমানবিক নির্যাতন শুরু হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ—সবকিছুই আজ আক্রান্ত। সেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষ নির্যাতিত হচ্ছে।’
প্রতিমা ভৌমিক আরও বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বাংলাদেশে সনাতনী ধর্মের মানুষের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সারা বিশ্ব আজ বাংলাদেশের এই কার্যকলাপে উদ্বিগ্ন। কোনো সভ্য সমাজ এমন কার্যকলাপ সমর্থন করতে পারে না। তাই এর বিরুদ্ধে সবাইকে মাঠে নেমে প্রতিবাদ করতে হবে।’
প্রতিবাদ মিছিলে কয়েক শ মানুষ অংশ নেন। প্রতিবাদকারীরা বলেন, বাংলাদেশের সরকার যেন সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং তাদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করে। তাদের দাবি, সংখ্যালঘুদের ওপর এ ধরনের নির্যাতন বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে দেখা হচ্ছে। বাংলাদেশের সরকার যদি এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করে, তবে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেত্রী ও সাবেক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক বলেছেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের পূর্বপুরুষদের। যারা আজ বাংলাদেশ নষ্ট করছে, তাদের দ্বারা বাংলাদেশ তৈরি হয়নি।’ গতকাল মঙ্গলবার আগরতলায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। ত্রিপুরার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম স্যন্দন পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। তাঁর সরকারের পতনের পর সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি যাচাইবাছাই না করেই ফলাও করে প্রচার করা হতে থাকে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের বিষয়টি ভারতীয়দের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি করে।
সর্বশেষ ইসকনের সাবেক নেতা ও ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ দাস নামে একজনকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাঁর মামলার জামিনের শুনানি থাকলেও তাঁর পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াননি। ফলে আদালত মামলার শুনানি আবারও পিছিয়ে দেয়। আগামী ২ জানুয়ারি জামিন আবেদনের পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। চিন্ময় দাসের মুক্তি এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করার দাবিতে আগরতলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন সাবেক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক। রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবন থেকে শুরু হওয়া এই মিছিল কিছুটা পথ এগিয়ে যাওয়ার পর জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পুলিশ এবং টিএসআর মিছিলটি আটকে দেয়। পুলিশ মিছিল আটকানোর চেষ্টা করলেও মিছিলকারীরা প্রতিবাদ চালিয়ে যান।
পথসভায় প্রতিমা ভৌমিক বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের পূর্বপুরুষদের ভূমি। যারা আজ বাংলাদেশ নষ্ট করছে, তাদের দ্বারা বাংলাদেশ তৈরি হয়নি। সেখানে ৩০ শতাংশ সম্পত্তি সংখ্যালঘুদের দ্বারা তৈরি হয়েছে। কিন্তু আজ সেখানে সংখ্যালঘুদের ওপর অমানবিক নির্যাতন শুরু হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ—সবকিছুই আজ আক্রান্ত। সেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষ নির্যাতিত হচ্ছে।’
প্রতিমা ভৌমিক আরও বলেন, ‘কয়েক দিন আগে বাংলাদেশে সনাতনী ধর্মের মানুষের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সারা বিশ্ব আজ বাংলাদেশের এই কার্যকলাপে উদ্বিগ্ন। কোনো সভ্য সমাজ এমন কার্যকলাপ সমর্থন করতে পারে না। তাই এর বিরুদ্ধে সবাইকে মাঠে নেমে প্রতিবাদ করতে হবে।’
প্রতিবাদ মিছিলে কয়েক শ মানুষ অংশ নেন। প্রতিবাদকারীরা বলেন, বাংলাদেশের সরকার যেন সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং তাদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করে। তাদের দাবি, সংখ্যালঘুদের ওপর এ ধরনের নির্যাতন বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে দেখা হচ্ছে। বাংলাদেশের সরকার যদি এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করে, তবে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।
ভারতীয় ভিসা পেতে জটিলতা এবং রাজনৈতিক সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে চিকিৎসা ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের নতুন গন্তব্য হয়ে উঠছে মালয়েশিয়া। দেশটির উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা, সাশ্রয়ী খরচ, সহজ ভিসা প্রক্রিয়া এবং হালাল-বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ এ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখেছে। ভারত দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের প্রধান...
১ ঘণ্টা আগেআসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা এক্স পোস্টে বলেন, ‘আসাম গো সংরক্ষণ আইন-২০২১ আরও শক্তিশালী করতে মন্ত্রিসভা আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোনো হোটেল, রেস্তোরাঁ বা জনসমাগমস্থলে গরুর মাংস পরিবেশন বা খাওয়া যাবে না। এটি আইনে সংযোজন করা হবে।’
১ ঘণ্টা আগেরোগটির প্রাদুর্ভাবের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে কঙ্গোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কোয়াঙ্গো প্রদেশের পানজি অঞ্চল। গত ১০ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বরের মধ্যে সবগুলো মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে। তবে এই রোগের প্রথম রিপোর্ট সম্ভবত অক্টোবরের শেষের দিকে পাওয়া গিয়েছিল।
১০ ঘণ্টা আগেগত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে নিজের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনে মনোযোগ দিয়েছিলেন গোলানি। আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষ এবং সিরিয়ার ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমর্থন লাভের প্রচেষ্টা তাঁর কর্মকাণ্ডের একটি উল্লেখযোগ্য দিক।
১১ ঘণ্টা আগে