অনলাইন ডেস্ক
উত্তর আমেরিকার দেশ ইকুয়েডর ও পেরুর উত্তরাঞ্চলে স্থানীয় সময় শনিবার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছে এবং বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে। দুর্যোগকবলিত এলাকায় উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছে ইকুয়েডর সরকার। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ইকুয়েডরের উপকূলীয় অঞ্চল গুয়াসে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। এর উৎপত্তিস্থল ছিল গুয়াকিল শহর থেকে ৫০ মাইল দক্ষিণে।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো বলেছেন, ভূমিকম্পটি জনগণের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে। তিনি এক টুইট বার্তায় জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রেসিডেন্টর কার্যালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, নিহতদের মধ্যে ১২ জন উপকূলীয় রাজ্য এল ওরোতের বাসিন্দা এবং দুজন অজুয়ে রাজ্যের বাসিন্দা। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে আরও অন্তত ১২৬ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে পেরুর প্রধানমন্ত্রী আলবার্তো ওতারোলা বলেছেন, ইকুয়েডর সীমান্তের কাছে পেরুর তুম্বস অঞ্চলে ভূমিকম্পের আঘাতে একটি বাড়ি ধসে চার বছরের একটি মেয়ে মারা গেছে।
ইকুয়েডরের ইমার্জেন্সি রেসপন্স এজেন্সি জানিয়েছে, উপকূলীয় প্রদেশ এল ওরোতে বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে। ঘরবাড়ি ধ্বংসের কারণে বেশির ভাগ রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ও পুলিশ উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে বলেও জানিয়েছে ইমার্জেন্সি রেসপন্স এজেন্সি। সংস্থাটি বলেছে, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের তার বিচ্ছিন্ন হওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো জানিয়েছেন, তিনি আজই ওই এলাকা পরিদর্শনে যাবেন।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল ও ইকুয়েডরের উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে পেরুর। সেখানেও এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। পেরুর তুম্বসের উত্তরাঞ্চলে একটি সেনা ব্যারাকের পুরোনো দেয়াল ধসে পড়ে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সেখানে আর কোনো হতাহতের খবর জানায়নি পেরু কর্তৃপক্ষ।
ইকুয়েডর ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হিসেবে পরিচিত। এর আগে ২০১৬ সালে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতে ৬০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
উত্তর আমেরিকার দেশ ইকুয়েডর ও পেরুর উত্তরাঞ্চলে স্থানীয় সময় শনিবার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছে এবং বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে। দুর্যোগকবলিত এলাকায় উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছে ইকুয়েডর সরকার। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ইকুয়েডরের উপকূলীয় অঞ্চল গুয়াসে আঘাত হানা ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। এর উৎপত্তিস্থল ছিল গুয়াকিল শহর থেকে ৫০ মাইল দক্ষিণে।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো বলেছেন, ভূমিকম্পটি জনগণের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে। তিনি এক টুইট বার্তায় জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রেসিডেন্টর কার্যালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, নিহতদের মধ্যে ১২ জন উপকূলীয় রাজ্য এল ওরোতের বাসিন্দা এবং দুজন অজুয়ে রাজ্যের বাসিন্দা। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে আরও অন্তত ১২৬ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে পেরুর প্রধানমন্ত্রী আলবার্তো ওতারোলা বলেছেন, ইকুয়েডর সীমান্তের কাছে পেরুর তুম্বস অঞ্চলে ভূমিকম্পের আঘাতে একটি বাড়ি ধসে চার বছরের একটি মেয়ে মারা গেছে।
ইকুয়েডরের ইমার্জেন্সি রেসপন্স এজেন্সি জানিয়েছে, উপকূলীয় প্রদেশ এল ওরোতে বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে। ঘরবাড়ি ধ্বংসের কারণে বেশির ভাগ রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ও পুলিশ উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে বলেও জানিয়েছে ইমার্জেন্সি রেসপন্স এজেন্সি। সংস্থাটি বলেছে, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের তার বিচ্ছিন্ন হওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো জানিয়েছেন, তিনি আজই ওই এলাকা পরিদর্শনে যাবেন।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল ও ইকুয়েডরের উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে পেরুর। সেখানেও এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। পেরুর তুম্বসের উত্তরাঞ্চলে একটি সেনা ব্যারাকের পুরোনো দেয়াল ধসে পড়ে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সেখানে আর কোনো হতাহতের খবর জানায়নি পেরু কর্তৃপক্ষ।
ইকুয়েডর ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হিসেবে পরিচিত। এর আগে ২০১৬ সালে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতে ৬০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কথিত চলমান সহিংসতা ও নির্যাতন বন্ধে ভারত সরকারকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আবেদন করা হয়েছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্টে। তবে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন উত্থাপন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে দুটি ভিন্ন ভোটে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থান ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের তৃতীয় বার্ষিকীর দিনে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধবিষয়ক অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছে। যুদ্ধ শুরুর তিন বছর পর, যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিল।
১ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেনে যে কোনো শান্তিচুক্তির সঙ্গে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা থাকতে হবে। এই শান্তি ইউক্রেনের আত্মসমর্পণ হওয়া উচিত নয়, এটি এমন কোনো যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত নয় যেখানে কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।
২ ঘণ্টা আগেজার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট সিডিইউ-সিএসইউ। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে না পারলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে এই জোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই ইউরোপীয় ঐক্যের ওপর জোর দেওয়ার কথা জানান ফ্রেডরিখ মের্ৎস।
২ ঘণ্টা আগে