অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন অজানা বস্তু উড়ে বেড়ানোর ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। আজ রোববার যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন টাইমসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রয়্যাল এয়ার ফোর্সের (আরএএফ) তিনটি সামরিক ঘাঁটি আছে যুক্তরাজ্যে। সাফোক কাউন্টির ল্যাকেনহেলথ, মিলডেনহল, ফেল্টওয়েলে অবস্থিত এ তিনটি সামরিক ঘাঁটি মার্কিন বিমানবাহিনীর সদস্যরা পরিচালনা করেন। মূলত ইউরোপে তাদের যুদ্ধ ক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে এগুলো পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
এই ঘটনার কিছুদিন আগেও প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত অন্তত ১৮ বার অজানা ড্রোন সদৃশ বস্তু যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনা, অস্ত্র ও লঞ্চ ঘাঁটির ওপর দিয়ে উড়ে গেছে। এর আগে ভার্জিনিয়ার ল্যাংলি এয়ার ফোর্স বেসের ওপর দিয়েও একটি রহস্যময় ড্রোনের ঝাঁক উড়েছিল।
পেন্টাগন কর্মকর্তারা যুক্তরাজ্যে দেখা ড্রোনগুলোর প্রকৃতি সম্পর্কে খুব সামান্য তথ্য প্রকাশ করেছেন। তবে তারা জানিয়েছেন, ড্রোনগুলো শনাক্ত হওয়ার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী বলছে, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে, সুরক্ষা ব্যবস্থার বিস্তারিত নিয়ে আমরা মন্তব্য করব না। কিন্তু ঘাঁটিগুলোর নিরাপত্তা রক্ষার অধিকার আমরা বজায় রাখি। আমরা আমাদের আকাশসীমায় পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রেখেছি।’
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘আমরা যেকোনো হুমকিকে গুরুত্ব সহকারে নেই এবং সামরিক ঘাঁটিগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখি। এ ক্ষেত্রে ড্রোন প্রতিরোধী প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হয়। তবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করব না।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশ চীন বা রাশিয়া গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশে এসব ড্রোন ব্যবহার করতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন সামরিক বিমানের পাইলট ও বাণিজ্যিক বিমানচালকদের কাছ থেকে অজানা উড়ন্ত বস্তুর (ইউএফও) বিষয়ে রিপোর্টের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০২৩ সালের মে থেকে জুন পর্যন্ত পেন্টাগনের কাছে ৭০০ টির বেশি অজানা উড়ন্ত বস্তুর (ইউএফও) রিপোর্ট জমা পড়েছে। এরমধ্যে অন্তত তিনটি ঘটনায় এসব ড্রোন মার্কিন সামরিক বিমানকে অনুসরণ করেছে বলে জানা যায়।
কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। তবে পেন্টাগনের অল ডোমেইন অ্যানোম্যালি অফিস (যারা আকাশে অজানা উড়ন্ত বস্তু নিয়ে তদন্ত করে) জানিয়েছে, ‘এখন পর্যন্ত বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কোনো কার্যকলাপ, প্রযুক্তি বা অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্থাপনার নিরাপত্তার ওপর নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। যা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বড় উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
যুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন অজানা বস্তু উড়ে বেড়ানোর ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। আজ রোববার যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন টাইমসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রয়্যাল এয়ার ফোর্সের (আরএএফ) তিনটি সামরিক ঘাঁটি আছে যুক্তরাজ্যে। সাফোক কাউন্টির ল্যাকেনহেলথ, মিলডেনহল, ফেল্টওয়েলে অবস্থিত এ তিনটি সামরিক ঘাঁটি মার্কিন বিমানবাহিনীর সদস্যরা পরিচালনা করেন। মূলত ইউরোপে তাদের যুদ্ধ ক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে এগুলো পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
এই ঘটনার কিছুদিন আগেও প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত অন্তত ১৮ বার অজানা ড্রোন সদৃশ বস্তু যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনা, অস্ত্র ও লঞ্চ ঘাঁটির ওপর দিয়ে উড়ে গেছে। এর আগে ভার্জিনিয়ার ল্যাংলি এয়ার ফোর্স বেসের ওপর দিয়েও একটি রহস্যময় ড্রোনের ঝাঁক উড়েছিল।
পেন্টাগন কর্মকর্তারা যুক্তরাজ্যে দেখা ড্রোনগুলোর প্রকৃতি সম্পর্কে খুব সামান্য তথ্য প্রকাশ করেছেন। তবে তারা জানিয়েছেন, ড্রোনগুলো শনাক্ত হওয়ার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী বলছে, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে, সুরক্ষা ব্যবস্থার বিস্তারিত নিয়ে আমরা মন্তব্য করব না। কিন্তু ঘাঁটিগুলোর নিরাপত্তা রক্ষার অধিকার আমরা বজায় রাখি। আমরা আমাদের আকাশসীমায় পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রেখেছি।’
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘আমরা যেকোনো হুমকিকে গুরুত্ব সহকারে নেই এবং সামরিক ঘাঁটিগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখি। এ ক্ষেত্রে ড্রোন প্রতিরোধী প্রযুক্তিও ব্যবহার করা হয়। তবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করব না।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশ চীন বা রাশিয়া গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশে এসব ড্রোন ব্যবহার করতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন সামরিক বিমানের পাইলট ও বাণিজ্যিক বিমানচালকদের কাছ থেকে অজানা উড়ন্ত বস্তুর (ইউএফও) বিষয়ে রিপোর্টের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০২৩ সালের মে থেকে জুন পর্যন্ত পেন্টাগনের কাছে ৭০০ টির বেশি অজানা উড়ন্ত বস্তুর (ইউএফও) রিপোর্ট জমা পড়েছে। এরমধ্যে অন্তত তিনটি ঘটনায় এসব ড্রোন মার্কিন সামরিক বিমানকে অনুসরণ করেছে বলে জানা যায়।
কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। তবে পেন্টাগনের অল ডোমেইন অ্যানোম্যালি অফিস (যারা আকাশে অজানা উড়ন্ত বস্তু নিয়ে তদন্ত করে) জানিয়েছে, ‘এখন পর্যন্ত বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কোনো কার্যকলাপ, প্রযুক্তি বা অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্থাপনার নিরাপত্তার ওপর নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। যা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বড় উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৪ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। সর্বশেষ কৃষিমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন দীর্ঘদিনের সহকর্মী ব্রুক রোলিন্সকে। অর্থাৎ ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে প্রবেশের আগে ১৫ সদস্য নিয়ে ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভা জন্য চূড়ান্ত করে ফেলেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে