অনলাইন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার একটি হোটেলে ৩৯ বছর বয়সী এক ইন্দোনেশীয় নারীর রক্তমাখা লাশ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে এক বাংলাদেশি তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে ওই তরুণ ভুক্তভোগীকে হত্যা করে থাকতে পারেন। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার পুচংয়ের তামান মাওয়ার এলাকার একটি হোটেলের কামরা থেকে ৩৯ বছর বয়সী ওই ইন্দোনেশীয় নারীর রক্তমাখা লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনাকে ঘিরে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে। পুলিশ এরই মধ্যে সন্দেহভাজন হিসেবে এক বাংলাদেশি নির্মাণশ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে।
সেরদাং জেলার পুলিশপ্রধান এসিপি এএ আনবালাগান জানিয়েছেন, ২৩ বছর বয়সী ওই সন্দেহভাজনকে গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পুত্রজায়া থেকে আটক করা হয়। পুলিশের দাবি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই বাংলাদেশি ওই যুবক হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছেন।
গত সপ্তাহের মঙ্গলবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে পুচংয়ের তামান মাওয়ার একটি হোটেল কামরায় এক নারীকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন কর্মচারীরা। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশকে খবর দেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। তাঁর দেহে বেশ কয়েকটি আঘাতের চিহ্ন ছিল, যা তাঁকে হত্যা করা হয়েছে—এই সন্দেহকে আরও জোরালো করে।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহত নারী এবং সন্দেহভাজনের মধ্যে পূর্বপরিচয় ছিল। আনবালাগান বলেন, ‘সন্দেহভাজন তাঁর অপরাধ স্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে যে ঈর্ষার বশবর্তী হয়েই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে এটি শুধুই তাঁর বক্তব্য। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
ঘটনার পর থেকে পুরো এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজনকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এ সময়ে হত্যাকাণ্ডের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে কি না, তা তদন্ত করা হবে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ সন্দেহ করছে, হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিত হতে পারে।
তদন্ত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সন্দেহভাজনের মানসিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ঘটনার পেছনে প্রেমঘটিত কোনো বিরোধ ছিল কি না বা অন্য কোনো জটিল সম্পর্ক জড়িত ছিল কি না, সেটাও দেখা হচ্ছে।
এলাকাবাসী এবং হোটেল কর্তৃপক্ষ পুরো ঘটনায় আতঙ্কিত। তারা এ ধরনের সহিংস ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে এবং দ্রুত ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের প্রতিটি ধাপ স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে এবং অগ্রগতির বিষয়ে যথাসময়ে সংবাদমাধ্যমকে জানানো হবে।
ইন্দোনেশীয় নারীর এই মর্মান্তিক মৃত্যু এবং বাংলাদেশি শ্রমিকের স্বীকারোক্তি এখন পুলিশের তদন্তের কেন্দ্রে। পুরো ঘটনাটি ঘিরে রহস্যের জাল ছড়িয়ে পড়লেও, আশা করা হচ্ছে দ্রুতই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হবে।
মালয়েশিয়ার একটি হোটেলে ৩৯ বছর বয়সী এক ইন্দোনেশীয় নারীর রক্তমাখা লাশ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে এক বাংলাদেশি তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে ওই তরুণ ভুক্তভোগীকে হত্যা করে থাকতে পারেন। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার পুচংয়ের তামান মাওয়ার এলাকার একটি হোটেলের কামরা থেকে ৩৯ বছর বয়সী ওই ইন্দোনেশীয় নারীর রক্তমাখা লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনাকে ঘিরে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে। পুলিশ এরই মধ্যে সন্দেহভাজন হিসেবে এক বাংলাদেশি নির্মাণশ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে।
সেরদাং জেলার পুলিশপ্রধান এসিপি এএ আনবালাগান জানিয়েছেন, ২৩ বছর বয়সী ওই সন্দেহভাজনকে গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পুত্রজায়া থেকে আটক করা হয়। পুলিশের দাবি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই বাংলাদেশি ওই যুবক হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছেন।
গত সপ্তাহের মঙ্গলবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে পুচংয়ের তামান মাওয়ার একটি হোটেল কামরায় এক নারীকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন কর্মচারীরা। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশকে খবর দেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। তাঁর দেহে বেশ কয়েকটি আঘাতের চিহ্ন ছিল, যা তাঁকে হত্যা করা হয়েছে—এই সন্দেহকে আরও জোরালো করে।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহত নারী এবং সন্দেহভাজনের মধ্যে পূর্বপরিচয় ছিল। আনবালাগান বলেন, ‘সন্দেহভাজন তাঁর অপরাধ স্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে যে ঈর্ষার বশবর্তী হয়েই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে এটি শুধুই তাঁর বক্তব্য। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
ঘটনার পর থেকে পুরো এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজনকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এ সময়ে হত্যাকাণ্ডের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে কি না, তা তদন্ত করা হবে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ সন্দেহ করছে, হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিত হতে পারে।
তদন্ত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সন্দেহভাজনের মানসিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ঘটনার পেছনে প্রেমঘটিত কোনো বিরোধ ছিল কি না বা অন্য কোনো জটিল সম্পর্ক জড়িত ছিল কি না, সেটাও দেখা হচ্ছে।
এলাকাবাসী এবং হোটেল কর্তৃপক্ষ পুরো ঘটনায় আতঙ্কিত। তারা এ ধরনের সহিংস ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে এবং দ্রুত ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের প্রতিটি ধাপ স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে এবং অগ্রগতির বিষয়ে যথাসময়ে সংবাদমাধ্যমকে জানানো হবে।
ইন্দোনেশীয় নারীর এই মর্মান্তিক মৃত্যু এবং বাংলাদেশি শ্রমিকের স্বীকারোক্তি এখন পুলিশের তদন্তের কেন্দ্রে। পুরো ঘটনাটি ঘিরে রহস্যের জাল ছড়িয়ে পড়লেও, আশা করা হচ্ছে দ্রুতই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হবে।
২০১৮ সালে টানা ১৭ দিন নিজের মৃত শাবককে বহন করে ১ হাজার মাইলেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে বিশ্বজুড়ে হৃদয় কেড়েছিল ‘তাহলিকোয়া’ নামে পরিচিতি পাওয়া এবং গবেষকদের কাছে ‘জে-৩৫’ হিসেবে চিহ্নিত একটি মা তিমি। দুঃখজনকভাবে সাউদার্ন রেসিডেন্ট সেই অর্কা তিমিটিকে আবারও একই রকম শোক প্রদর্শন করতে হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে ভুলবশত মারাত্মক মাদকের মিশ্রণ সেবন করার পর ব্যাংককের একটি হোটেলের কক্ষে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল রেবেকা টার্নারকে। তাই তাঁর পরিবার অবৈধ মাদক সেবন না করার জন্য অন্যদের পরামর্শ দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার নিউজউইক জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল-হলিউড আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেটব্লু এয়ারলাইনসের একটি বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ার থেকে দুই ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেগাজার মানুষকে সাহায্য ও কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার জন্য যাঁরা সেখানে কাজ করছেন, তাঁরাও এখন ডুবে যাচ্ছেন হতাশার গভীরে। যেমন ওলগা শেরেভকো। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয় অফিসের একজন কর্মী হিসেবে গাজায় এখন পর্যন্ত তিনি চার বছর কাটিয়েছেন। এর মধ্যে তাঁর সর্বশেষ ছয় মাসই কেটেছে চলমান যুদ্ধের মধ্যে।
৯ ঘণ্টা আগে