অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) অধীনে পণ্যের উৎস দেশ চিহ্নিতকরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে বিশেষ তদন্ত শুরু করবে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির কাস্টমস সার্ভিস (কেসিএস) আজ মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত, অন্য কোনো দেশের পণ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার লেবেল লাগিয়ে প্রতারণামূলক বিপণন ঠেকাতে ও দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষা দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের আগে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বিশ্বের যে ২০টি দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া তার অন্যতম এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের তিনটি দেশের মধ্যে একটি। এই চুক্তির অধীনে দুই দেশের মধ্যে প্রায় সব পণ্যের বাণিজ্যেই শুল্কমুক্ত সুবিধা বিদ্যমান।
কেসিএস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের উৎস দেশ চিহ্নিতকরণে কোনো বিধি লঙ্ঘন হয়েছে কি না, তা তারা তদন্ত করবে। কেসিএস আরও জানায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি পণ্যের গুণমান বজায় রাখতে, যেসব কোম্পানি জেনেশুনে বিদেশি পণ্যকে দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্য হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কেসিএস-এর এক মুখপাত্র বলেন, ‘প্রথম ট্রাম্প প্রশাসনের সময়কার অভিজ্ঞতা থেকে আমরা আশঙ্কা করছি, উচ্চ শুল্ক আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পণ্যের উৎস যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া আরও কঠোর হতে পারে। তাই দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে আমরা আগাম ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
কেসিএস আরও জানায়, যেসব পণ্যের ভুয়া লেবেলিংয়ের ঝুঁকি বেশি, যেমন—যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের আওতাভুক্ত পণ্য অথবা মার্কিন কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কঠোর নজরদারিতে থাকা পণ্যগুলো বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের পাশাপাশি কানাডা ও মেক্সিকোর ওপরও তারা কঠোর শুল্ক আরোপ করবে। এই দেশ দুটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি মেনে চলে না। এর পাশাপাশি এপ্রিলের ২ তারিখের মধ্যে প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্কের প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) অধীনে পণ্যের উৎস দেশ চিহ্নিতকরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে বিশেষ তদন্ত শুরু করবে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির কাস্টমস সার্ভিস (কেসিএস) আজ মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত, অন্য কোনো দেশের পণ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার লেবেল লাগিয়ে প্রতারণামূলক বিপণন ঠেকাতে ও দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষা দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের আগে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বিশ্বের যে ২০টি দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া তার অন্যতম এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের তিনটি দেশের মধ্যে একটি। এই চুক্তির অধীনে দুই দেশের মধ্যে প্রায় সব পণ্যের বাণিজ্যেই শুল্কমুক্ত সুবিধা বিদ্যমান।
কেসিএস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের উৎস দেশ চিহ্নিতকরণে কোনো বিধি লঙ্ঘন হয়েছে কি না, তা তারা তদন্ত করবে। কেসিএস আরও জানায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি পণ্যের গুণমান বজায় রাখতে, যেসব কোম্পানি জেনেশুনে বিদেশি পণ্যকে দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্য হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কেসিএস-এর এক মুখপাত্র বলেন, ‘প্রথম ট্রাম্প প্রশাসনের সময়কার অভিজ্ঞতা থেকে আমরা আশঙ্কা করছি, উচ্চ শুল্ক আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পণ্যের উৎস যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া আরও কঠোর হতে পারে। তাই দেশীয় কোম্পানিগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে আমরা আগাম ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
কেসিএস আরও জানায়, যেসব পণ্যের ভুয়া লেবেলিংয়ের ঝুঁকি বেশি, যেমন—যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের আওতাভুক্ত পণ্য অথবা মার্কিন কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কঠোর নজরদারিতে থাকা পণ্যগুলো বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের পাশাপাশি কানাডা ও মেক্সিকোর ওপরও তারা কঠোর শুল্ক আরোপ করবে। এই দেশ দুটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি মেনে চলে না। এর পাশাপাশি এপ্রিলের ২ তারিখের মধ্যে প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্কের প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
দ্রুত ছড়িয়ে পড়া এই ভয়াবহ দাবানলের কারণে ২৭ হাজারের বেশি মানুষকে বাড়িঘর থেকে সরিয়ে নিতে হয়েছে। প্রবল বাতাস ও শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। পুরো এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ শত শত বন্দীকে কারাগার থেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সংস্থা কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) বলেছে, ভারতে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। পাশাপাশি শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে কথিত গুপ্তহত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে সংস্থাটি ভারতের বৈদেশিক গুপ্তচর সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানাল
১ ঘণ্টা আগেএক গোপন চীনা প্রযুক্তি সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত একটি নেটওয়ার্ক সম্প্রতি ছাঁটাই হওয়া মার্কিন সরকারি কর্মীদের নিয়োগের চেষ্টা করছে। এমনকি তারা চাকরির বিজ্ঞাপনও দিয়েছে। এই প্রচারণা উন্মোচনকারী এক গবেষকের বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সে।
২ ঘণ্টা আগেসিনথেটিক আফিমজাত মাদক ফেন্টানিলের অবৈধ বাজারে চীনের সঙ্গে ভারতকেও জড়াল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার বার্ষিক হুমকি মূল্যায়ন (এটিএ) প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ভারত ও চীন মাদক উৎপাদনকারী অপরাধী চক্রের কাছে সরাসরি ও পরোক্ষভাবে ফেন্টানিল তৈরির রাসায়নিক সরবরাহ করে। শুধু তা–ই নয়...
২ ঘণ্টা আগে