অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা একাধিকবার দেশের ভেতরে ভারতীয় গোয়েন্দাদের নাক গলানোর অভিযোগ করেছে। প্রতিষ্ঠার ৫৫ বছরে কোনো পশ্চিমা দেশ হিসেবে ভারতের গোয়েন্দা গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) বিরুদ্ধে প্রথম হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলল কানাডা। খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এমন অভিযোগ করেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
ভারত সেই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করলেও তাতে পশ্চিমা বিশ্বকে শান্ত করা যায়নি। বরং যুক্তরাষ্ট্র কানাডার হয়ে ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চেয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভারতকে সহায়তা করার কথা বলেছে। ভারত সরকার অস্বীকার করলেও দেশটির চার সাবেক ও দুই বর্তমান গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার পর থেকেই ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা পশ্চিমা বিশ্বে অবস্থান দৃঢ় করার লক্ষ্যে কাজ করে আসছে।
সাবেক চার কর্মকর্তা জানান, ডেভিড হেডলি নামে এক মার্কিন সন্ত্রাসবাদী মুম্বাই হামলায় জড়িত ছিল বলে অভিযোগ করে ভারত। কিন্তু হেডলিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয় র। এর পর নীতিনির্ধারকেরা মনে করতে থাকেন পশ্চিমা বিশ্বে র-এর উপস্থিতি জরুরি।
তাদের মতে, নিকট প্রতিবেশী দেশগুলোতে র আধুনিক সিগন্যাল ও প্রযুক্তিগত গোয়েন্দা সক্ষমতা ব্যবহার করতে পারলেও পশ্চিমা বিশ্বে সেটি এখনো সম্ভব হয়নি। তাই এ ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য এখনো মানুষকে ব্যবহার করা হয়। তবে ভারত দেশের বাইরে কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগটি সাবেক ও বর্তমান ছয় কর্মকর্তাই অস্বীকার করেছেন। তাদের মতে, সংস্থাটির এ ধরনের কোনো ক্ষমতা নেই।
যা হোক, নরেন্দ্র মোদির শাসনামলে র-সহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী হয়েছে। কিন্তু ভারতে গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও বিশ্লেষকদের মত হলো—শক্তিশালী হলেও ভ্যানকুভারে হরদীপ হত্যাকাণ্ডের কারণে বিশ্বের গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের নজরে র আরও বেশি করে পড়বে। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার মতে, ভ্যানকুভারের ঘটনার পর থেকে র-কে বিশ্বাস করা পশ্চিমা গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে ব্রিটেনের হল ইউনিভার্সিটির ভারতীয় গোয়েন্দাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ধীরাজ পরমেশ ছায়া বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে র-এর ওপর বৈশ্বিক কৌতূহল আরও বাড়িয়ে দেবে।’ তাঁর মতে, পশ্চিমা বিশ্ব এখন র-এর কর্মকাণ্ড গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে এবং এর মাধ্যমে দিল্লির নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্বেগ উপলব্ধি করার চেষ্টা করবে।
১৯৬০-এর দশকে র প্রতিবেশী দেশগুলোর বাইরে খুব অল্পই অপারেশন পরিচালনা করেছে। কিন্তু র যখন লন্ডনে ভারতের আরেক গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) অফিসটি নিজেদের করে পায়, তখন থেকে ধীরে ধীরে পশ্চিমা বিশ্বে ডালপালা মেলার কাজ শুরু—বলছেন ধীরাজ পরমেশ ছায়া।
এ ক্ষেত্রে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ হয়ে ধরা দেয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জনগোষ্ঠী। কিন্তু এর বিপরীত দিকও রয়েছে। দুই কর্মকর্তা বলছেন, যখনই ভারতীয় কোনো এজেন্ট পশ্চিমা বিশ্বের গোয়েন্দাদের নজরে আসছে, তখনই তারা অভিযোগ করছে যে, তারা স্বাগতিক দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলানোর চেষ্টা করছে। যেমন—২০২০ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, চীন ও ভারত তাদের জনগোষ্ঠী ব্যবহার করে ফেডারেল নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।
সম্প্রতি অবসর নেওয়া র-এর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেই এখন আমাদের পদচিহ্ন পড়ছে, যা আগে আমাদের কাছে অতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।’ এই কথার সঙ্গে মিল রেখেই যেন ব্রিটিশ সাংবাদিক আদ্রিয়ান লেভি বলেন, ‘গুম-খুনের মতো অনেক বিষয়ে র-এর সরাসরি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব অভিযান চালানো হয় ভাড়াটে লোকদের দিয়ে, যাতে ঘটনার সঙ্গে ভারতের কোনো সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ না করা যায়।
উল্লেখ্য, লেভি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতি ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এই অঞ্চলের গোয়েন্দাদের নিয়ে তাঁর একটি বইও রয়েছে।
ভারতের জ্যেষ্ঠ এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত প্রতিবেশী দেশগুলোতে ভারতকে খুব বেশি গোপন অভিযান চালাতে হয় না। কারণ এসব দেশগুলোর ভারতের সম্পর্ক ভালো হওয়ায় কোনো ব্যক্তি তুলে নেওয়া কোনো ব্যক্তির কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশের সহযোগিতা পাওয়া যায়।
কিন্তু লেভির মতে, পশ্চিমা বিশ্বে অভিযান চালানোর ক্ষেত্রে ভারত ‘খুবই খুবই সতর্ক’। তাঁর মতে পশ্চিমা বিশ্বে র কেবল অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে লোক ভাড়া করে কাজ করে। কিন্তু দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলো সংস্থাটি সরাসরি কাজ করে।
পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা একাধিকবার দেশের ভেতরে ভারতীয় গোয়েন্দাদের নাক গলানোর অভিযোগ করেছে। প্রতিষ্ঠার ৫৫ বছরে কোনো পশ্চিমা দেশ হিসেবে ভারতের গোয়েন্দা গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) বিরুদ্ধে প্রথম হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলল কানাডা। খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এমন অভিযোগ করেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
ভারত সেই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করলেও তাতে পশ্চিমা বিশ্বকে শান্ত করা যায়নি। বরং যুক্তরাষ্ট্র কানাডার হয়ে ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চেয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভারতকে সহায়তা করার কথা বলেছে। ভারত সরকার অস্বীকার করলেও দেশটির চার সাবেক ও দুই বর্তমান গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার পর থেকেই ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা পশ্চিমা বিশ্বে অবস্থান দৃঢ় করার লক্ষ্যে কাজ করে আসছে।
সাবেক চার কর্মকর্তা জানান, ডেভিড হেডলি নামে এক মার্কিন সন্ত্রাসবাদী মুম্বাই হামলায় জড়িত ছিল বলে অভিযোগ করে ভারত। কিন্তু হেডলিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয় র। এর পর নীতিনির্ধারকেরা মনে করতে থাকেন পশ্চিমা বিশ্বে র-এর উপস্থিতি জরুরি।
তাদের মতে, নিকট প্রতিবেশী দেশগুলোতে র আধুনিক সিগন্যাল ও প্রযুক্তিগত গোয়েন্দা সক্ষমতা ব্যবহার করতে পারলেও পশ্চিমা বিশ্বে সেটি এখনো সম্ভব হয়নি। তাই এ ক্ষেত্রে যোগাযোগের জন্য এখনো মানুষকে ব্যবহার করা হয়। তবে ভারত দেশের বাইরে কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগটি সাবেক ও বর্তমান ছয় কর্মকর্তাই অস্বীকার করেছেন। তাদের মতে, সংস্থাটির এ ধরনের কোনো ক্ষমতা নেই।
যা হোক, নরেন্দ্র মোদির শাসনামলে র-সহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী হয়েছে। কিন্তু ভারতে গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও বিশ্লেষকদের মত হলো—শক্তিশালী হলেও ভ্যানকুভারে হরদীপ হত্যাকাণ্ডের কারণে বিশ্বের গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের নজরে র আরও বেশি করে পড়বে। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তার মতে, ভ্যানকুভারের ঘটনার পর থেকে র-কে বিশ্বাস করা পশ্চিমা গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে ব্রিটেনের হল ইউনিভার্সিটির ভারতীয় গোয়েন্দাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ধীরাজ পরমেশ ছায়া বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে র-এর ওপর বৈশ্বিক কৌতূহল আরও বাড়িয়ে দেবে।’ তাঁর মতে, পশ্চিমা বিশ্ব এখন র-এর কর্মকাণ্ড গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে এবং এর মাধ্যমে দিল্লির নিরাপত্তাবিষয়ক উদ্বেগ উপলব্ধি করার চেষ্টা করবে।
১৯৬০-এর দশকে র প্রতিবেশী দেশগুলোর বাইরে খুব অল্পই অপারেশন পরিচালনা করেছে। কিন্তু র যখন লন্ডনে ভারতের আরেক গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) অফিসটি নিজেদের করে পায়, তখন থেকে ধীরে ধীরে পশ্চিমা বিশ্বে ডালপালা মেলার কাজ শুরু—বলছেন ধীরাজ পরমেশ ছায়া।
এ ক্ষেত্রে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ হয়ে ধরা দেয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জনগোষ্ঠী। কিন্তু এর বিপরীত দিকও রয়েছে। দুই কর্মকর্তা বলছেন, যখনই ভারতীয় কোনো এজেন্ট পশ্চিমা বিশ্বের গোয়েন্দাদের নজরে আসছে, তখনই তারা অভিযোগ করছে যে, তারা স্বাগতিক দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলানোর চেষ্টা করছে। যেমন—২০২০ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, চীন ও ভারত তাদের জনগোষ্ঠী ব্যবহার করে ফেডারেল নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।
সম্প্রতি অবসর নেওয়া র-এর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেই এখন আমাদের পদচিহ্ন পড়ছে, যা আগে আমাদের কাছে অতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।’ এই কথার সঙ্গে মিল রেখেই যেন ব্রিটিশ সাংবাদিক আদ্রিয়ান লেভি বলেন, ‘গুম-খুনের মতো অনেক বিষয়ে র-এর সরাসরি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব অভিযান চালানো হয় ভাড়াটে লোকদের দিয়ে, যাতে ঘটনার সঙ্গে ভারতের কোনো সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ না করা যায়।
উল্লেখ্য, লেভি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতি ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এই অঞ্চলের গোয়েন্দাদের নিয়ে তাঁর একটি বইও রয়েছে।
ভারতের জ্যেষ্ঠ এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত প্রতিবেশী দেশগুলোতে ভারতকে খুব বেশি গোপন অভিযান চালাতে হয় না। কারণ এসব দেশগুলোর ভারতের সম্পর্ক ভালো হওয়ায় কোনো ব্যক্তি তুলে নেওয়া কোনো ব্যক্তির কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশের সহযোগিতা পাওয়া যায়।
কিন্তু লেভির মতে, পশ্চিমা বিশ্বে অভিযান চালানোর ক্ষেত্রে ভারত ‘খুবই খুবই সতর্ক’। তাঁর মতে পশ্চিমা বিশ্বে র কেবল অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে লোক ভাড়া করে কাজ করে। কিন্তু দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলো সংস্থাটি সরাসরি কাজ করে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৮ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে