অনলাইন ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার বেসামরিক প্রশাসনে সামরিক বাহিনীকে আরও বেশি জায়গা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির আইনপ্রণেতারা। দেশটির পার্লামেন্ট আজ বৃহস্পতিবার দেশের সামরিক বিলে বিতর্কিত সংশোধনী আইন হিসেবে পাস করেছে। ফলে, সামরিক কর্মকর্তারা বেসামরিক প্রশাসনে আরও বেশি পদ বরাদ্দ পাবে। এই আইনে বিক্ষোভের সম্ভাবনা আছে।
ইন্দোনেশিয়ার সংবাদমাধ্যম জাকার্তা গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্ট ডিপিআর আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্দোনেশিয়ান সামরিক বাহিনী (টিএনআই) সম্পর্কিত ৩৪ / ২০০৪ নম্বর আইনের সংশোধনী কার্যকর আইনে পরিণত করেছে।
ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার পুয়ান মহারানির সভাপতিত্বে এই অধিবেশন চলে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন—ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমেদ, আদিস কাদির এবং সান মুস্তোপা। এদিকে, ডেপুটি স্পিকার কুকুন আহমেদ শামসুরিজাল অনুপস্থিত ছিলেন। অধিবেশনে মোট ২৯৩ জন আইনপ্রণেতা উপস্থিত ছিলেন, যেখানে ১২ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। এরপর বাকি সদস্যদের সর্বসম্মত ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে আইনটি পাস হয়। এরপর স্পিকার বলেন, এটি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক সমাজ এই বিলের ব্যাপক সমালোচনা করেছেন। তাঁরা বলেছেন, এটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশকে সাবেক স্বৈরশাসক সুহার্তোর নিপীড়নমূলক ‘নতুন শৃঙ্খলের’ যুগে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সুহার্তোর সময়ে সামরিক কর্মকর্তারা বেসামরিক বিষয়ে ব্যাপক আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছিল।
গত বছরের অক্টোবরে দায়িত্ব গ্রহণ করা ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ান্তো সাবেকর প্রেসিডেন্ট সুহার্তোর অধীনে বিশেষ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। সুহার্তো সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ইন্দোনেশিয়ার বেসামরিক ক্ষেত্রগুলোতে ব্যাপকভাবে প্রসারিত করেন। সেই সুবিয়ান্তোই এবার তাঁর সাবেক প্রধানের পথে হাঁটলেন।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়ার অধিকার গোষ্ঠীগুলো সরকারের সামরিক সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির সমালোচনা করেছে। কারণ, তারা আশঙ্কা করছে যে, এটি ক্ষমতার অপব্যবহার, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সৈন্যদের কৃতকর্মের পরিণতি থেকে দায়মুক্তি দিতে পারে। তবে সরকার বলেছে, কোনো সামরিক কর্মকর্তা যদি সচিবালয় এবং অ্যাটর্নি জেনারেল বা অন্যান্য অফিসে বেসামরিক পদ দায়িত্ব নিতে চান তবে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
এক আইনপ্রণেতা বলেছেন, সামরিক বাহিনী ব্যবসায় জড়িত থাকবে এমন উদ্বেগ মোকাবিলায় কর্মকর্তারা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিতে যোগ দিতে পারবেন না। বেশ কয়েকটি গণতন্ত্রপন্থী গোষ্ঠী এবং শিক্ষার্থী বিক্ষোভকারীরা বলেছে, তারা জাকার্তার পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আইনের বিরুদ্ধে সমাবেশ করবে।
ইন্দোনেশিয়ার বেসামরিক প্রশাসনে সামরিক বাহিনীকে আরও বেশি জায়গা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির আইনপ্রণেতারা। দেশটির পার্লামেন্ট আজ বৃহস্পতিবার দেশের সামরিক বিলে বিতর্কিত সংশোধনী আইন হিসেবে পাস করেছে। ফলে, সামরিক কর্মকর্তারা বেসামরিক প্রশাসনে আরও বেশি পদ বরাদ্দ পাবে। এই আইনে বিক্ষোভের সম্ভাবনা আছে।
ইন্দোনেশিয়ার সংবাদমাধ্যম জাকার্তা গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্ট ডিপিআর আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্দোনেশিয়ান সামরিক বাহিনী (টিএনআই) সম্পর্কিত ৩৪ / ২০০৪ নম্বর আইনের সংশোধনী কার্যকর আইনে পরিণত করেছে।
ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার পুয়ান মহারানির সভাপতিত্বে এই অধিবেশন চলে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন—ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমেদ, আদিস কাদির এবং সান মুস্তোপা। এদিকে, ডেপুটি স্পিকার কুকুন আহমেদ শামসুরিজাল অনুপস্থিত ছিলেন। অধিবেশনে মোট ২৯৩ জন আইনপ্রণেতা উপস্থিত ছিলেন, যেখানে ১২ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। এরপর বাকি সদস্যদের সর্বসম্মত ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে আইনটি পাস হয়। এরপর স্পিকার বলেন, এটি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক সমাজ এই বিলের ব্যাপক সমালোচনা করেছেন। তাঁরা বলেছেন, এটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশকে সাবেক স্বৈরশাসক সুহার্তোর নিপীড়নমূলক ‘নতুন শৃঙ্খলের’ যুগে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সুহার্তোর সময়ে সামরিক কর্মকর্তারা বেসামরিক বিষয়ে ব্যাপক আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছিল।
গত বছরের অক্টোবরে দায়িত্ব গ্রহণ করা ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রবোও সুবিয়ান্তো সাবেকর প্রেসিডেন্ট সুহার্তোর অধীনে বিশেষ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। সুহার্তো সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ইন্দোনেশিয়ার বেসামরিক ক্ষেত্রগুলোতে ব্যাপকভাবে প্রসারিত করেন। সেই সুবিয়ান্তোই এবার তাঁর সাবেক প্রধানের পথে হাঁটলেন।
এদিকে, ইন্দোনেশিয়ার অধিকার গোষ্ঠীগুলো সরকারের সামরিক সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির সমালোচনা করেছে। কারণ, তারা আশঙ্কা করছে যে, এটি ক্ষমতার অপব্যবহার, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সৈন্যদের কৃতকর্মের পরিণতি থেকে দায়মুক্তি দিতে পারে। তবে সরকার বলেছে, কোনো সামরিক কর্মকর্তা যদি সচিবালয় এবং অ্যাটর্নি জেনারেল বা অন্যান্য অফিসে বেসামরিক পদ দায়িত্ব নিতে চান তবে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
এক আইনপ্রণেতা বলেছেন, সামরিক বাহিনী ব্যবসায় জড়িত থাকবে এমন উদ্বেগ মোকাবিলায় কর্মকর্তারা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিতে যোগ দিতে পারবেন না। বেশ কয়েকটি গণতন্ত্রপন্থী গোষ্ঠী এবং শিক্ষার্থী বিক্ষোভকারীরা বলেছে, তারা জাকার্তার পার্লামেন্ট ভবনের সামনে আইনের বিরুদ্ধে সমাবেশ করবে।
সার্ক ভিসায় আসায় ভারতে থাকা পাকিস্তানিদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ত্যাগ করার নির্দেশ দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এছাড়া পূর্বে ইস্যুকৃত ভিসাও এখন থেকে বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানান হয়েছে। আজ বুধবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা কমিটির...
৭ মিনিট আগেভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে ঘুরতে গিয়ে ছোট ছোট ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন মঞ্জু নাথ। কর্ণাটকের এই ব্যক্তি স্ত্রী পল্লবী ও সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন। তবে ফিরেছেন লাশ হয়ে। গত মঙ্গলবার সন্ত্রাসীরা তাঁকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। তবে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করেনি সন্ত্রাসীরা; বরং তাঁকে
৪৪ মিনিট আগেভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় গত মঙ্গলবার যে ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন দেশটির নৌ কর্মকর্তা বিনয় নরওয়াল। ২৬ বছর বয়সী এই কর্মকর্তা বিয়ে করেছেন এক সপ্তাহ আগে। কাশ্মীরে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেটিআরএফের সমস্ত অপারেশন মূলত লস্কর-ই-তাইয়েবার অপারেশন। কোথায় হামলা চালানো হবে, সে বিষয়ে তাদের কিছুটা স্বাধীনতা থাকতে পারে, তবে চূড়ান্ত অনুমোদন লস্কর-ই-তাইয়েবা থেকেই আসে। যেহেতু টিআরএফ পেহেলগামে হামলার দায় স্বীকার করেছে, সেহেতু ধরে নেওয়া যায়, তাদের এই পরিকল্পনার পেছনে লস্কর-ই-তাইয়েবার হাত রয়েছ
২ ঘণ্টা আগে