অনলাইন ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের উদ্বেগ স্পষ্ট। এ নিয়ে আজ মঙ্গলবার সর্বদলীয় বৈঠক করেছে বিজেপি সরকার। সেখানে বিরোধী দলের নেতারা ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, শ্রীলঙ্কা ‘গুরুতর সংকটের’ সম্মুখীন। এটি ভারতকে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। তবে ভারতেও এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
বৈঠকে জয়শঙ্কর সূচনা বক্তব্য দেন। এ সময় সরকারের জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের মধ্যে সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী, কংগ্রেসের পি চিদাম্বরম ও মানিকম ঠাকুর, জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) শারদ পাওয়ার ও টি আর বালু এবং ডিএমকের এমএম আবদুল্লাহ।
ভারতের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হওয়ার কোনো আশঙ্কা সরকার করছে কি না বা সে ব্যাপারে সরকার কতটা উদ্বিগ্ন—বিরোধীদের এসব প্রশ্নে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা আপনাদের সবাইকে সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলাম...এটি একটি অত্যন্ত গুরুতর সংকট এবং শ্রীলঙ্কায় আমরা যা দেখছি তা অনেক দিক থেকেই একটি অভূতপূর্ব পরিস্থিতি।’
জয়শঙ্কর আরও বলেন, ‘এটি এমন একটি বিষয় যা একটি খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্কিত। নৈকট্যের কারণে আমরা স্বাভাবিকভাবেই এর পরিণতি সম্পর্কে উদ্বিগ্ন, আমাদের জন্য এটির প্রভাব বোধ করার কারণ রয়েছে।’
শ্রীলঙ্কার প্রেক্ষাপটে কিছু ‘ভুল তথ্যযুক্ত তুলনা’ দেখা যাচ্ছে। কিছু লোক জিজ্ঞাসা করছে, ‘ভারতে এমন পরিস্থিতি ঘটতে পারে কি না’—এ কথা উল্লেখ করে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেন।
এম থামবিদুরাই (এআইএডিএমকে), সৌগত রায় (তৃণমূল কংগ্রেস), ফারুক আবদুল্লাহ (ন্যাশনাল কনফারেন্স), সঞ্জয় সিং (আম আদমি পার্টি), কেশভা রাও (তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি), রিতেশ পান্ডে (বহুজন সমাজ পার্টি), বিজয়সাই রেড্ডি (ওয়াইএসআর কংগ্রেস) এবং ভাইকো (এমডিএমকে) এ বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
শ্রীলঙ্কা সাত দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। বৈদেশিক মুদ্রার বিপজ্জনক ঘাটতির কারণে খাদ্য, জ্বালানি এবং ওষুধসহ প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী আমদানি করতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার।
সরকারের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থান অর্থনৈতিক সংকটের পাশাপাশি দ্বীপরাষ্ট্রটিতে চরম রাজনৈতিক সংকটের জন্ম দিয়েছে। জরুরি অবস্থা জারি করেছেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে।
তামিলনাড়ুর রাজনৈতিক দলগুলো যেমন: ডিএমকে এবং এআইএডিএমকে সংসদের বর্ষা অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে একটি সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বানের দাবি করেছিল। প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কার সংকটে ভারতের হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে আওয়াজ তুলেছে তারা। এর পরিপ্রেক্ষিতেই নরেন্দ্র মোদি সরকার সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বান করে। তবে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত না থাকায় বিরোধীরা সমালোচনা করেছে।
শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের উদ্বেগ স্পষ্ট। এ নিয়ে আজ মঙ্গলবার সর্বদলীয় বৈঠক করেছে বিজেপি সরকার। সেখানে বিরোধী দলের নেতারা ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, শ্রীলঙ্কা ‘গুরুতর সংকটের’ সম্মুখীন। এটি ভারতকে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। তবে ভারতেও এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।
বৈঠকে জয়শঙ্কর সূচনা বক্তব্য দেন। এ সময় সরকারের জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের মধ্যে সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী, কংগ্রেসের পি চিদাম্বরম ও মানিকম ঠাকুর, জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) শারদ পাওয়ার ও টি আর বালু এবং ডিএমকের এমএম আবদুল্লাহ।
ভারতের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো হওয়ার কোনো আশঙ্কা সরকার করছে কি না বা সে ব্যাপারে সরকার কতটা উদ্বিগ্ন—বিরোধীদের এসব প্রশ্নে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা আপনাদের সবাইকে সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলাম...এটি একটি অত্যন্ত গুরুতর সংকট এবং শ্রীলঙ্কায় আমরা যা দেখছি তা অনেক দিক থেকেই একটি অভূতপূর্ব পরিস্থিতি।’
জয়শঙ্কর আরও বলেন, ‘এটি এমন একটি বিষয় যা একটি খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্কিত। নৈকট্যের কারণে আমরা স্বাভাবিকভাবেই এর পরিণতি সম্পর্কে উদ্বিগ্ন, আমাদের জন্য এটির প্রভাব বোধ করার কারণ রয়েছে।’
শ্রীলঙ্কার প্রেক্ষাপটে কিছু ‘ভুল তথ্যযুক্ত তুলনা’ দেখা যাচ্ছে। কিছু লোক জিজ্ঞাসা করছে, ‘ভারতে এমন পরিস্থিতি ঘটতে পারে কি না’—এ কথা উল্লেখ করে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেন।
এম থামবিদুরাই (এআইএডিএমকে), সৌগত রায় (তৃণমূল কংগ্রেস), ফারুক আবদুল্লাহ (ন্যাশনাল কনফারেন্স), সঞ্জয় সিং (আম আদমি পার্টি), কেশভা রাও (তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি), রিতেশ পান্ডে (বহুজন সমাজ পার্টি), বিজয়সাই রেড্ডি (ওয়াইএসআর কংগ্রেস) এবং ভাইকো (এমডিএমকে) এ বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
শ্রীলঙ্কা সাত দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। বৈদেশিক মুদ্রার বিপজ্জনক ঘাটতির কারণে খাদ্য, জ্বালানি এবং ওষুধসহ প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী আমদানি করতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার।
সরকারের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থান অর্থনৈতিক সংকটের পাশাপাশি দ্বীপরাষ্ট্রটিতে চরম রাজনৈতিক সংকটের জন্ম দিয়েছে। জরুরি অবস্থা জারি করেছেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে।
তামিলনাড়ুর রাজনৈতিক দলগুলো যেমন: ডিএমকে এবং এআইএডিএমকে সংসদের বর্ষা অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে একটি সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বানের দাবি করেছিল। প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কার সংকটে ভারতের হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে আওয়াজ তুলেছে তারা। এর পরিপ্রেক্ষিতেই নরেন্দ্র মোদি সরকার সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বান করে। তবে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত না থাকায় বিরোধীরা সমালোচনা করেছে।
লেবাননে এক বছরের বেশি সময় ধরে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির হামলায় লেবাননে অন্তত ৩ হাজার ৭০০ জন নিহত হয়েছেন। অবশেষে, এতগুলো মানুষের প্রাণহানির পর আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যকার যুদ্ধবিরতির। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থে
১৩ মিনিট আগে৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব করা হয়েছে। এমন হলে ইরান-সমর্থিত লেবাননের হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী এবং মিলিশিয়া এবং ইসরায়েলের মধ্যে সংঘর্ষ বন্ধ হবে। এর ফলে ইসরায়েলি সেনাদের দক্ষিণ লেবানন থেকে প্রত্যাহার করা হবে এবং ওই অঞ্চলে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারাও অবস্থান করতে পারবে না।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বে বর্তমানে ৩ হাজার ৩২৩ জন বিলিয়নিয়ার রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৩ শতাংশ বা ৪৩১ জন হলেন নারী বিলিয়নিয়ার। সোমবার ‘আলট্রাটা বিলিয়নিয়ার পরিসংখ্যানের’ তথ্য দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি বলেছে, ধীরে ধীরে নারীরা বৈশ্বিক সম্পদের বড় অংশীদার হয়ে উঠছেন।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (জেএমআই) বিশ্ববিদ্যালয়ে অমুসলিম শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তরকরণের অভিযোগ ঘিরে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকেরা অভিযোগ করেছেন, হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো পরিকল্পিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চক্রান্ত করছে।
১১ ঘণ্টা আগে