চীনে একটি কয়লা খনিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের গুইঝো প্রদেশে এ প্রাণহানি ঘটে বলে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এদিকে এই ঘটনায় পানঝৌ শহরের সমস্ত কয়লা খনি একদিনের জন্য উৎপাদন স্থগিত করেছে। আজ সোমবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং এএফপি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে সানজিয়াওশু কয়লা খনিতে আগুনের সূত্রপাত হয়। পানঝৌ সিটি সরকার একইদিন রাতে তাদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়েছে, কনভেয়ার বেল্টে আগুন লেগেছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছে। এ সময় খনিতে ১৬ জন আটকা পড়া ছিল।
অবশ্য অগ্নিকাণ্ডে ঠিক কী ক্ষতি হয়েছে বা কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে সে সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে বিশদ কোনো বিবরণ দেওয়া হয়নি।
পৃথক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, গুইঝো পাঞ্জিয়াং রিফাইন্ড কোল কোম্পানির ফাইলিং অনুসারে, রোববার দক্ষিণ চীনের গুইঝো প্রদেশের পানঝৌ শহরে একটি কয়লা খনি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন।
সাংহাই-ভিত্তিক কমোডিটিস কনসালটেন্সি মিস্টিল অনুসারে, পানঝৌ শহরের সমস্ত কয়লা খনি একদিনের জন্য উৎপাদন কর্মকাণ্ড স্থগিত করেছে। অবশ্য গুইঝোয়ের খনি নিরাপত্তা প্রশাসন রয়টার্সকে বলেছে, তাদের কাছে পরিস্থিতি সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
মিস্টিল অনুসারে, এই অঞ্চলটির প্রতি বছর প্রায় ৫২ দশমিক ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে যার বেশিরভাগই কোকিং কয়লা।
এদিকে দুর্ঘটনার পর পাঞ্জিয়াং কয়লা নামেও পরিচিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এই কোম্পানি তার সমস্ত খনিতে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পরিদর্শনের নির্দেশ দিয়েছে এবং নিরাপদ উৎপাদন নিশ্চিতে ব্যবস্থা নিয়েছে।
এর আগে গত আগস্টে চীনের উত্তরাঞ্চলীয় শানজি প্রদেশের একটি কয়লা খনিতে বিস্ফোরণে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছিলেন। সিসিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিস্ফোরণের সময় খনিতে প্রায় ৯০ জন শ্রমিক ছিলেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৯ জন ভেতরে আটকা পড়েন।
গত কয়েক দশকে চীনে খনি নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতি ঘটলেও বড় ধরনের দুর্ঘটনার খবরও দেশটির গণমাধ্যমে উঠে আসছে। আগে খনি দুর্ঘটনার অনেক খবরই দেশটির সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা হতো না।
তবে দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে দেশটির এমন সব খনিতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে চীনের স্বায়ত্তশাসিত ইনার মঙ্গোলিয়া অঞ্চলের একটি কয়লা খনিতে ধসে অন্তত ৫৭ জন নিখোঁজ হন। ইনার মঙ্গোলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় আলক্সা লীগ এলাকায় এই খনি দুর্ঘটনা ঘটে।
কিন্তু দেশটির কর্তৃপক্ষ কয়েক মাস ধরে ইনার মঙ্গোলিয়ায় খনি ধসের ঘটনায় চূড়ান্ত হতাহতের সংখ্যা প্রকাশ করেনি। গত জুনে এই দুর্ঘটনার বিষয়ে স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছিলেন, খনি ধসে ৫৩ জন মারা গেছেন।
এর আগে গত ডিসেম্বরে দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জিনজিয়াং প্রদেশের একটি সোনার খনিতে দুর্ঘটনা ঘটে। ওই সময় খনি ধসের ঘটনায় সেখানে কর্মরত অন্তত ৪০ জন চাপা পড়েন।
এ ছাড়া ২০২১ সালে দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শানজি প্রদেশে একটি কয়লা খনিতে আকস্মিক বন্যায় দেড় ডজনের বেশি শ্রমিক আটকা পড়েন। তাদের মধ্যে অন্তত দু’জনের প্রাণহানি ঘটে এবং বাকিদের উদ্ধার করা হয়।
চীনে একটি কয়লা খনিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের গুইঝো প্রদেশে এ প্রাণহানি ঘটে বলে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এদিকে এই ঘটনায় পানঝৌ শহরের সমস্ত কয়লা খনি একদিনের জন্য উৎপাদন স্থগিত করেছে। আজ সোমবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং এএফপি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে সানজিয়াওশু কয়লা খনিতে আগুনের সূত্রপাত হয়। পানঝৌ সিটি সরকার একইদিন রাতে তাদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়েছে, কনভেয়ার বেল্টে আগুন লেগেছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছে। এ সময় খনিতে ১৬ জন আটকা পড়া ছিল।
অবশ্য অগ্নিকাণ্ডে ঠিক কী ক্ষতি হয়েছে বা কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে সে সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে বিশদ কোনো বিবরণ দেওয়া হয়নি।
পৃথক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, গুইঝো পাঞ্জিয়াং রিফাইন্ড কোল কোম্পানির ফাইলিং অনুসারে, রোববার দক্ষিণ চীনের গুইঝো প্রদেশের পানঝৌ শহরে একটি কয়লা খনি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন।
সাংহাই-ভিত্তিক কমোডিটিস কনসালটেন্সি মিস্টিল অনুসারে, পানঝৌ শহরের সমস্ত কয়লা খনি একদিনের জন্য উৎপাদন কর্মকাণ্ড স্থগিত করেছে। অবশ্য গুইঝোয়ের খনি নিরাপত্তা প্রশাসন রয়টার্সকে বলেছে, তাদের কাছে পরিস্থিতি সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
মিস্টিল অনুসারে, এই অঞ্চলটির প্রতি বছর প্রায় ৫২ দশমিক ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে যার বেশিরভাগই কোকিং কয়লা।
এদিকে দুর্ঘটনার পর পাঞ্জিয়াং কয়লা নামেও পরিচিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এই কোম্পানি তার সমস্ত খনিতে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পরিদর্শনের নির্দেশ দিয়েছে এবং নিরাপদ উৎপাদন নিশ্চিতে ব্যবস্থা নিয়েছে।
এর আগে গত আগস্টে চীনের উত্তরাঞ্চলীয় শানজি প্রদেশের একটি কয়লা খনিতে বিস্ফোরণে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছিলেন। সিসিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিস্ফোরণের সময় খনিতে প্রায় ৯০ জন শ্রমিক ছিলেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৯ জন ভেতরে আটকা পড়েন।
গত কয়েক দশকে চীনে খনি নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতি ঘটলেও বড় ধরনের দুর্ঘটনার খবরও দেশটির গণমাধ্যমে উঠে আসছে। আগে খনি দুর্ঘটনার অনেক খবরই দেশটির সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা হতো না।
তবে দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে দেশটির এমন সব খনিতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে চীনের স্বায়ত্তশাসিত ইনার মঙ্গোলিয়া অঞ্চলের একটি কয়লা খনিতে ধসে অন্তত ৫৭ জন নিখোঁজ হন। ইনার মঙ্গোলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় আলক্সা লীগ এলাকায় এই খনি দুর্ঘটনা ঘটে।
কিন্তু দেশটির কর্তৃপক্ষ কয়েক মাস ধরে ইনার মঙ্গোলিয়ায় খনি ধসের ঘটনায় চূড়ান্ত হতাহতের সংখ্যা প্রকাশ করেনি। গত জুনে এই দুর্ঘটনার বিষয়ে স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছিলেন, খনি ধসে ৫৩ জন মারা গেছেন।
এর আগে গত ডিসেম্বরে দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জিনজিয়াং প্রদেশের একটি সোনার খনিতে দুর্ঘটনা ঘটে। ওই সময় খনি ধসের ঘটনায় সেখানে কর্মরত অন্তত ৪০ জন চাপা পড়েন।
এ ছাড়া ২০২১ সালে দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শানজি প্রদেশে একটি কয়লা খনিতে আকস্মিক বন্যায় দেড় ডজনের বেশি শ্রমিক আটকা পড়েন। তাদের মধ্যে অন্তত দু’জনের প্রাণহানি ঘটে এবং বাকিদের উদ্ধার করা হয়।
পেহেলাগাম হামলার পর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভারত এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় সাড়ে ছয় দশকের সিন্ধু জলচুক্তি বাতিল করেছে ভারত। আজ আবার পাকিস্তানও কিছু পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে...
২০ মিনিট আগেচলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এই স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’ হামাস, গাজা, ইসরায়েল, বিক্ষোভ, স্লোগান, মধ্যপ্রাচ্য, রয়টার্স, ফিলিস্তিনি,
২৩ মিনিট আগেরাশিয়া ইউক্রেনের উদ্দেশ্যে ৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১৪৫টি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। এগুলোর বেশির ভাগই কিয়েভকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যযুদ্ধ সমাধানে আলোচনায় বসতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে চীনা পণ্যের ওপর থেকে আরোপিত শুল্ক বাতিল করতে হবে। বিশ্বব্যাপী চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রকে এমন প্রস্তাব দিয়েছে বেইজিং। চীন বলেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি এ সমস্যার সমাধান করতে চান, তবে অবশ্যই আগে আরোপিত শুল্ক বাতিল করবেন।
১ ঘণ্টা আগে