অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের লাথি মেরে বের করে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে তিনি এই মন্তব্য করেছেন। রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশ রাশিয়ার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে পারে—এমন বিষয়ে সতর্ক করে দিতে আলোচনার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের তলব করেছিল রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতেরা এই তলব উপেক্ষা করেছেন। বিষয়টিকে কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত বলে আখ্যা দিয়েছেন মেদভেদেভ।
মেদভেদেভ তাঁর টুইটে বলেছেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতেরা রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তাঁরা ব্রাসেলস (ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সদর দপ্তর) থেকে কিছু পরামর্শ পেয়েই এ কাজ করেছেন।’
রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণরূপে কূটনৈতিক মিশন ও রাষ্ট্রদূতদের কর্মকাণ্ডের যে প্রচলিত ধারণা, তার বিরুদ্ধে যায়।’ তিনি বলেছেন, ‘এসব রাষ্ট্রদূতকে রাশিয়া থেকে লাথি মেরে বের করে দেওয়া উচিত এবং দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও কমিয়ে আনা উচিত।’ তিনি ইইউ কূটনীতিকদের ‘রাজনৈতিক মূর্খ’ বলেও আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের আসল কাজ বোঝেন না।’
এর আগে, গতকাল সোমবার রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরতীরবর্তী শহর সিরিয়াসে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে লাভরভ বলেন, মস্কো আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ’ করার বিরুদ্ধে সতর্ক করার জন্য ইইউ দূতদের ‘আমন্ত্রণ’ করেছিল। তিনি বলেন, ‘আমি কেবল রাষ্ট্রদূতদের বলতে চেয়েছিলাম যে, আমরা এ ধরনের কার্যক্রম না করার সুপারিশ করছি।’
কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলো সেই বৈঠকের বিষয়ে নেতিবাচক সাড়া দিয়েছে উল্লেখ করে লাভরভ বলেন, ‘আপনারা কি জানেন, বৈঠকের মাত্র দুই দিন আগে আমরা একটি চিঠি পেয়েছি, যেখানে তাঁরা বলেছেন, “আমরা অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি”।’
রাশিয়া থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের লাথি মেরে বের করে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে তিনি এই মন্তব্য করেছেন। রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশ রাশিয়ার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে পারে—এমন বিষয়ে সতর্ক করে দিতে আলোচনার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের তলব করেছিল রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতেরা এই তলব উপেক্ষা করেছেন। বিষয়টিকে কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত বলে আখ্যা দিয়েছেন মেদভেদেভ।
মেদভেদেভ তাঁর টুইটে বলেছেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতেরা রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তাঁরা ব্রাসেলস (ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সদর দপ্তর) থেকে কিছু পরামর্শ পেয়েই এ কাজ করেছেন।’
রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণরূপে কূটনৈতিক মিশন ও রাষ্ট্রদূতদের কর্মকাণ্ডের যে প্রচলিত ধারণা, তার বিরুদ্ধে যায়।’ তিনি বলেছেন, ‘এসব রাষ্ট্রদূতকে রাশিয়া থেকে লাথি মেরে বের করে দেওয়া উচিত এবং দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও কমিয়ে আনা উচিত।’ তিনি ইইউ কূটনীতিকদের ‘রাজনৈতিক মূর্খ’ বলেও আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের আসল কাজ বোঝেন না।’
এর আগে, গতকাল সোমবার রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরতীরবর্তী শহর সিরিয়াসে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে লাভরভ বলেন, মস্কো আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ’ করার বিরুদ্ধে সতর্ক করার জন্য ইইউ দূতদের ‘আমন্ত্রণ’ করেছিল। তিনি বলেন, ‘আমি কেবল রাষ্ট্রদূতদের বলতে চেয়েছিলাম যে, আমরা এ ধরনের কার্যক্রম না করার সুপারিশ করছি।’
কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলো সেই বৈঠকের বিষয়ে নেতিবাচক সাড়া দিয়েছে উল্লেখ করে লাভরভ বলেন, ‘আপনারা কি জানেন, বৈঠকের মাত্র দুই দিন আগে আমরা একটি চিঠি পেয়েছি, যেখানে তাঁরা বলেছেন, “আমরা অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি”।’
প্রযুক্তি সংস্থা গুগলকে বিস্ময়করভাবে ২০ ডেসিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছে রাশিয়ার একটি আদালত। বুধবার ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে যত টাকা আছে সব একসঙ্গে করা হলেও এই পরিমাণ অর্থ হবে না।
১ ঘণ্টা আগেকমলা হ্যারিস বলেন, ‘আমরা জানি, ডোনাল্ড ট্রাম্প কে। তিনি অস্থির, প্রতিশোধপরায়ণ, অপরাধপ্রবণ। তিনি অবাধ ক্ষমতার পেছনে ছুটছেন।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে চাপ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। এ লক্ষ্যে অধিগৃহীত জমি দ্রুত কেন্দ্র সরকারের হাতে হস্তান্তর করারও অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গের জেলেদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে। এমন আক্ষেপই প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের জেলে সম্প্রদায়। তাদের বক্তব্য, আগে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পশ্চিমবঙ্গের জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করলে তাদের ফেরত পাঠানো হতো, কিন্তু এখন তাদের আটক করা
৬ ঘণ্টা আগে