ইউক্রেনকে চলতি বছর ২৫০ কোটি পাউন্ডের সামরিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে এটিই ব্রিটেনের সর্বোচ্চ প্রতিশ্রুতি।
ইউক্রেনে চলমান বিরল সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এ ঘোষণা দেন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে তিনি দেশটির দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা বিষয়ে নতুন এক চুক্তি স্বাক্ষর করবেন।
কর্মকর্তারা বলছেন, ইউক্রেনকে দেওয়া প্যাকেজে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, আকাশ প্রতিরক্ষা ও গোলাবারুদ থাকবে। ড্রোনের জন্য ২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। বেশির ভাগই যুক্তরাজ্যে তৈরি যুদ্ধ সরঞ্জাম হবে।
আগামী এপ্রিলে শুরু হতে যাওয়া নতুন অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য এ সামরিক প্যাকেজটি হবে ইউক্রেনকে দেওয়া কোনো দেশের সর্বোচ্চ ড্রোন সরবরাহ।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েক বছরের জন্য কাউকে স্থায়ী আর্থিক প্রতিশ্রুতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
কয়েকজন মন্ত্রী এবং জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারা বলছেন, এ সিদ্ধান্তের ফলে ইউক্রেনের প্রতি ব্রিটেনের দীর্ঘমেয়াদি সমর্থনের একটি শক্তিশালী বার্তা পাবে মস্কো। বিগত দুই বছরের তুলনায় ২০ কোটি পাউন্ড বেশি সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এর আগে ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাজ্যের বার্ষিক সামরিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ২৩০ কোটি পাউন্ডে সীমাবদ্ধ ছিল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বলা হয়েছে, এ সহযোগিতা প্যাকেজটি ইউক্রেন ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে শত বছরের দৃঢ় অংশীদারত্বের প্রথম ধাপ।
এই প্যাকেজে ১ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডের মধ্যে মানবিক সহযোগিতা, ইউক্রেনের জ্বালানিবিষয়ক অবকাঠামোগুলোর জন্য সহযোগিতা ও অনলাইনে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার অর্থও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিমন্ত্রী জেমস হিপ্পি বিবিসিকে বলেন, আগামী বছরগুলোতে ব্রিটিশ ড্রোনগুলো ইউক্রেনের বেশ কাজে আসবে। তিনি বলেন, ‘গত দুই বছরে আমরা ইউক্রেনে যা দেখেছি, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এই ড্রোনগুলো বেশ সময় নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে।’
এ ধরনের অর্থায়ন মূলত ইউরোপে যুক্তরাজ্যের নেতৃস্থানীয় অবস্থানেরই প্রতিনিধিত্ব করে। দেশটি এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দাতা।
এর আগে ঋষি সুনাক ২০২২ সালের নভেম্বরে সর্বশেষ ইউক্রেন সফর করেন। তিনি বলেন, ‘আমি আজ একটি বার্তাই নিয়ে এসেছি—যুক্তরাজ্যও পিছু হটবে না। ইউক্রেনের সুখে-দুঃখে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাজ্য এমনিতেই ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠতম বন্ধুদের মধ্যে একটি। কারণ, আমরা তাদের নিরাপত্তাকে নিজের নিরাপত্তা মনে করি। আজ আমরা এ বন্ধুত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে সামরিক সহায়তা বাড়াচ্ছি, হাজার হাজার ড্রোন দিচ্ছি এবং ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে আশ্বস্ত করার জন্য নতুন ঐতিহাসিক এক নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করছি।’
ইউক্রেনকে চলতি বছর ২৫০ কোটি পাউন্ডের সামরিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে এটিই ব্রিটেনের সর্বোচ্চ প্রতিশ্রুতি।
ইউক্রেনে চলমান বিরল সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এ ঘোষণা দেন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে তিনি দেশটির দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা বিষয়ে নতুন এক চুক্তি স্বাক্ষর করবেন।
কর্মকর্তারা বলছেন, ইউক্রেনকে দেওয়া প্যাকেজে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, আকাশ প্রতিরক্ষা ও গোলাবারুদ থাকবে। ড্রোনের জন্য ২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করা হবে। বেশির ভাগই যুক্তরাজ্যে তৈরি যুদ্ধ সরঞ্জাম হবে।
আগামী এপ্রিলে শুরু হতে যাওয়া নতুন অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য এ সামরিক প্যাকেজটি হবে ইউক্রেনকে দেওয়া কোনো দেশের সর্বোচ্চ ড্রোন সরবরাহ।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েক বছরের জন্য কাউকে স্থায়ী আর্থিক প্রতিশ্রুতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
কয়েকজন মন্ত্রী এবং জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারা বলছেন, এ সিদ্ধান্তের ফলে ইউক্রেনের প্রতি ব্রিটেনের দীর্ঘমেয়াদি সমর্থনের একটি শক্তিশালী বার্তা পাবে মস্কো। বিগত দুই বছরের তুলনায় ২০ কোটি পাউন্ড বেশি সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এর আগে ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাজ্যের বার্ষিক সামরিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ২৩০ কোটি পাউন্ডে সীমাবদ্ধ ছিল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বলা হয়েছে, এ সহযোগিতা প্যাকেজটি ইউক্রেন ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে শত বছরের দৃঢ় অংশীদারত্বের প্রথম ধাপ।
এই প্যাকেজে ১ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডের মধ্যে মানবিক সহযোগিতা, ইউক্রেনের জ্বালানিবিষয়ক অবকাঠামোগুলোর জন্য সহযোগিতা ও অনলাইনে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার অর্থও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিমন্ত্রী জেমস হিপ্পি বিবিসিকে বলেন, আগামী বছরগুলোতে ব্রিটিশ ড্রোনগুলো ইউক্রেনের বেশ কাজে আসবে। তিনি বলেন, ‘গত দুই বছরে আমরা ইউক্রেনে যা দেখেছি, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এই ড্রোনগুলো বেশ সময় নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে।’
এ ধরনের অর্থায়ন মূলত ইউরোপে যুক্তরাজ্যের নেতৃস্থানীয় অবস্থানেরই প্রতিনিধিত্ব করে। দেশটি এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দাতা।
এর আগে ঋষি সুনাক ২০২২ সালের নভেম্বরে সর্বশেষ ইউক্রেন সফর করেন। তিনি বলেন, ‘আমি আজ একটি বার্তাই নিয়ে এসেছি—যুক্তরাজ্যও পিছু হটবে না। ইউক্রেনের সুখে-দুঃখে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাজ্য এমনিতেই ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠতম বন্ধুদের মধ্যে একটি। কারণ, আমরা তাদের নিরাপত্তাকে নিজের নিরাপত্তা মনে করি। আজ আমরা এ বন্ধুত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে সামরিক সহায়তা বাড়াচ্ছি, হাজার হাজার ড্রোন দিচ্ছি এবং ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে আশ্বস্ত করার জন্য নতুন ঐতিহাসিক এক নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করছি।’
যুক্তরাষ্ট্রে থাকাকালীন ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। কসেনিয়া এই দিনেই একটি ইউক্রেনীয় দাতব্য সংস্থায় ৫১ ডলার (৩৯ পাউন্ড) দান করেছিলেন। রাশিয়ান ফেডারেশনের ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি) তাঁকে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহকারী...
৫ ঘণ্টা আগেসুদানের ভারপ্রাপ্ত বিচারমন্ত্রী মুয়াওইয়া ওসমান আদালতে বলেন, আরব আমিরাতের সমর্থন ও মদদে র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) ও তাদের মিত্র আরব মিলিশিয়া বাহিনী ২০২৩ সালে পশ্চিম দারফুরে মাসালিত গোত্রের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যায় জড়িত ছিল। তিনি আদালতকে আমিরাতের এই সহায়তা বন্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেন।
৮ ঘণ্টা আগেসাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও মিশেল ওবামার বিবাহবিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল কয়েক মাস ধরেই। বিষয়টি নিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট বা ফার্স্ট লেডি কাউকে কথা বলতে শোনা যায়নি। তবে সম্প্রতি এক পডকাস্টে নিজে থেকেই বিষয়টি সামনে আনেন মিশেল ওবামা। অভিনেত্রী সোফিয়া বুশের উপস্থাপনায় ‘ওয়ার্ক ইন প্রগ্রেস’...
১২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আগ্রাসনে আহত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া। গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো। তিনি জানান, প্রথম ধাপে এই সংখ্যা হাজারখানেক হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে আহতদের অস্থায়ীভাবে আশ্রয় দিতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া।’
১২ ঘণ্টা আগে