অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের আরও তিনটি গ্রাম দখলে নেওয়া দাবি করেছে রাশিয়া। গতকাল শুক্রবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক ও খারকিভ অঞ্চলে এই তিন গ্রাম দখল করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার দখল করা গ্রাম তিনটি হলো—দোনেৎস্ক ও পোকরোভস্ক শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত নোভোজেলেন, খারকিভ অঞ্চলের সিঙ্কিভকা এবং দোনেৎস্কের কোস্তিয়ানতিনিভকা। ইউক্রেন রাশিয়ার সীমান্তবর্তী কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান শুরুর কয়েক সপ্তাহ পর এই গ্রামগুলো দখলের ঘোষণা দিল মস্কো।
এর আগে, রাশিয়ার প্রায় ১ হাজার ৩০০ বর্গকিলোমিটার, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ বর্গমাইল এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করে ইউক্রেন। দেশটির সেনাপ্রধান ওলেকজান্দর সিরস্কি দাবি করেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৩০০ বর্গকিলোমিটার, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ বর্গমাইল এলাকা কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এ ছাড়া, এই অঞ্চলের অন্তত ১০০ রুশ স্থাপনার দখলও নিয়েছেন তাঁরা। তিনি জানিয়েছেন, কুরস্কে বিগত কয়েক দিনের অভিযানে তাঁরা রাশিয়ার ৫৯৪ জন সেনাকে আটক করেছেন।
রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তসংলগ্ন অঞ্চলে বিগত তিন সপ্তাহ ধরে অভিযান চালাচ্ছে কিয়েভের সেনারা। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় রুশ আক্রমণ শুরু করার পর থেকে এটিই রুশ ভূখণ্ডে ইউক্রেনীয় সেনাদের সবচেয়ে গভীর এবং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অনুপ্রবেশ। মূলত ২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার পর থেকে ইউক্রেন প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাশিয়ার ভূখণ্ডে এই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে, গত ১২ আগস্ট ইউক্রেনের সেনাপ্রধান দাবি করেছিলেন, তাঁর বাহিনী কুরস্কের অন্তত ১ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। সে সময় কুরস্কের ভারপ্রাপ্ত গভর্নর আলেক্সি স্মিরনভ জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের বাহিনী ওই অঞ্চলের ২৮টি গ্রাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে।
ইউক্রেনের আরও তিনটি গ্রাম দখলে নেওয়া দাবি করেছে রাশিয়া। গতকাল শুক্রবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক ও খারকিভ অঞ্চলে এই তিন গ্রাম দখল করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার দখল করা গ্রাম তিনটি হলো—দোনেৎস্ক ও পোকরোভস্ক শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত নোভোজেলেন, খারকিভ অঞ্চলের সিঙ্কিভকা এবং দোনেৎস্কের কোস্তিয়ানতিনিভকা। ইউক্রেন রাশিয়ার সীমান্তবর্তী কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান শুরুর কয়েক সপ্তাহ পর এই গ্রামগুলো দখলের ঘোষণা দিল মস্কো।
এর আগে, রাশিয়ার প্রায় ১ হাজার ৩০০ বর্গকিলোমিটার, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ বর্গমাইল এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করে ইউক্রেন। দেশটির সেনাপ্রধান ওলেকজান্দর সিরস্কি দাবি করেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৩০০ বর্গকিলোমিটার, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ বর্গমাইল এলাকা কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এ ছাড়া, এই অঞ্চলের অন্তত ১০০ রুশ স্থাপনার দখলও নিয়েছেন তাঁরা। তিনি জানিয়েছেন, কুরস্কে বিগত কয়েক দিনের অভিযানে তাঁরা রাশিয়ার ৫৯৪ জন সেনাকে আটক করেছেন।
রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তসংলগ্ন অঞ্চলে বিগত তিন সপ্তাহ ধরে অভিযান চালাচ্ছে কিয়েভের সেনারা। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় রুশ আক্রমণ শুরু করার পর থেকে এটিই রুশ ভূখণ্ডে ইউক্রেনীয় সেনাদের সবচেয়ে গভীর এবং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অনুপ্রবেশ। মূলত ২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার পর থেকে ইউক্রেন প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাশিয়ার ভূখণ্ডে এই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে, গত ১২ আগস্ট ইউক্রেনের সেনাপ্রধান দাবি করেছিলেন, তাঁর বাহিনী কুরস্কের অন্তত ১ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। সে সময় কুরস্কের ভারপ্রাপ্ত গভর্নর আলেক্সি স্মিরনভ জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের বাহিনী ওই অঞ্চলের ২৮টি গ্রাম এখন নিয়ন্ত্রণ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
২৫ মিনিট আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
১ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
১ ঘণ্টা আগে