অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে লড়াই করতে গিয়ে উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ জন সৈন্য নিহত ও ১ হাজার সৈন্য আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার এক সংসদ সদস্য। দেশটির সংসদে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএস) ব্রিফিংয়ের বরাতে এ তথ্য জানান এমপি লি সাং-কওয়ান।
আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদামধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত অক্টোবরে রাশিয়াকে সহায়তা করতে ১০ হাজার সৈন্য পাঠায় উত্তর কোরিয়া। এই সপ্তাহের শুরুতে প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের হতাহতের খবর আসল।
গত মঙ্গলবার ইউক্রেনের স্পেশাল ফোর্স দাবি করে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে তিন দিনের লড়াইয়ে তারা ৫০ জন উত্তর কোরীয় সেনাকে হত্যা করেছে এবং আরও ৪৭ জনকে আহত করেছে। ইউক্রেনের স্পেশাল ফোর্স তাদের প্রকাশিত ফুটেজে এফপিভি ড্রোন ব্যবহার করে যুদ্ধক্ষেত্রে সেনা সদস্য এবং সামরিক সরঞ্জাম টার্গেট করে আঘাত হানার দৃশ্য প্রকাশ করেছে।
এমপি লি জানান, হতাহতের মধ্যে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও রয়েছেন। অপরিচিত ভূখণ্ড এবং ড্রোন যুদ্ধের অভিজ্ঞতার অভাব এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বলে মনে করছেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছে, রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধের ময়দানে উত্তর কোরিয়ার কতজন সৈন্যরা নিহত হয়েছে সেটি এখনো সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে কয়েকশ সৈন্য হতাহত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তারা।
তবে উল্লেখিত দাবিগুলো যাচাই করতে পারেনি বিবিসি।
উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের পূর্বে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা ছিল না। তাঁরা রাশিয়ায় প্রথম কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ এবং সহায়ক হিসেবে ভূমিকা পালনে ব্যস্ত ছিল। হতাহতের ঘটনাগুলো রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঘটেছে। ওই এলাকায় ইউক্রেনের সেনারা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
গোয়েন্দা সংস্থার বরাতে লি সাং-কওয়ান আরও জানান, রাশিয়া উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের সম্মুখ সারির আক্রমণে ব্যবহার করছে। অচেনা যুদ্ধক্ষেত্র এবং ড্রোন হামলা মোকাবিলার অভিজ্ঞতা না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সাংসদ দাবি করেন, এরই মধ্যে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী অভিযোগ করেছে যে ড্রোন সম্পর্কে জ্ঞানের অভাবে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যরা তাদের জন্য ‘বোঝা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেন, কুরস্ক অঞ্চলে রাশিয়ার হয়ে উত্তর কোরিয়ার সৈন্য লড়াই করছে। তবে সৈন্য মোতায়েনের এই বিষয়টি রাশিয়া বা উত্তর কোরিয়া—কেউই স্বীকার করেনি। ধারণা করা হচ্ছে, কোরিয়ার সৈন্যদের ইউক্রেনের ভূখণ্ডে মোতায়েন করা হয়নি।
তবে আজ বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ দাবি করেছে, রাশিয়ার সঙ্গে মিলে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের অসৎ প্রভাব বিস্তার প্রতিহত করছে উত্তর কোরিয়া।
গেল আগস্টের শুরুতে রাশিয়ার ভূখণ্ডে ঢুকে পড়ে ইউক্রেন সৈন্যরা। রাশিয়ার অন্তত ১ হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করে নেয় তারা।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষে লড়াই করতে গিয়ে উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ জন সৈন্য নিহত ও ১ হাজার সৈন্য আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার এক সংসদ সদস্য। দেশটির সংসদে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএস) ব্রিফিংয়ের বরাতে এ তথ্য জানান এমপি লি সাং-কওয়ান।
আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদামধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত অক্টোবরে রাশিয়াকে সহায়তা করতে ১০ হাজার সৈন্য পাঠায় উত্তর কোরিয়া। এই সপ্তাহের শুরুতে প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের হতাহতের খবর আসল।
গত মঙ্গলবার ইউক্রেনের স্পেশাল ফোর্স দাবি করে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে তিন দিনের লড়াইয়ে তারা ৫০ জন উত্তর কোরীয় সেনাকে হত্যা করেছে এবং আরও ৪৭ জনকে আহত করেছে। ইউক্রেনের স্পেশাল ফোর্স তাদের প্রকাশিত ফুটেজে এফপিভি ড্রোন ব্যবহার করে যুদ্ধক্ষেত্রে সেনা সদস্য এবং সামরিক সরঞ্জাম টার্গেট করে আঘাত হানার দৃশ্য প্রকাশ করেছে।
এমপি লি জানান, হতাহতের মধ্যে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও রয়েছেন। অপরিচিত ভূখণ্ড এবং ড্রোন যুদ্ধের অভিজ্ঞতার অভাব এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বলে মনে করছেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছে, রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধের ময়দানে উত্তর কোরিয়ার কতজন সৈন্যরা নিহত হয়েছে সেটি এখনো সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে কয়েকশ সৈন্য হতাহত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তারা।
তবে উল্লেখিত দাবিগুলো যাচাই করতে পারেনি বিবিসি।
উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের পূর্বে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা ছিল না। তাঁরা রাশিয়ায় প্রথম কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ এবং সহায়ক হিসেবে ভূমিকা পালনে ব্যস্ত ছিল। হতাহতের ঘটনাগুলো রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঘটেছে। ওই এলাকায় ইউক্রেনের সেনারা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
গোয়েন্দা সংস্থার বরাতে লি সাং-কওয়ান আরও জানান, রাশিয়া উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের সম্মুখ সারির আক্রমণে ব্যবহার করছে। অচেনা যুদ্ধক্ষেত্র এবং ড্রোন হামলা মোকাবিলার অভিজ্ঞতা না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সাংসদ দাবি করেন, এরই মধ্যে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী অভিযোগ করেছে যে ড্রোন সম্পর্কে জ্ঞানের অভাবে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যরা তাদের জন্য ‘বোঝা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেন, কুরস্ক অঞ্চলে রাশিয়ার হয়ে উত্তর কোরিয়ার সৈন্য লড়াই করছে। তবে সৈন্য মোতায়েনের এই বিষয়টি রাশিয়া বা উত্তর কোরিয়া—কেউই স্বীকার করেনি। ধারণা করা হচ্ছে, কোরিয়ার সৈন্যদের ইউক্রেনের ভূখণ্ডে মোতায়েন করা হয়নি।
তবে আজ বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ দাবি করেছে, রাশিয়ার সঙ্গে মিলে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের অসৎ প্রভাব বিস্তার প্রতিহত করছে উত্তর কোরিয়া।
গেল আগস্টের শুরুতে রাশিয়ার ভূখণ্ডে ঢুকে পড়ে ইউক্রেন সৈন্যরা। রাশিয়ার অন্তত ১ হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করে নেয় তারা।
থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে তারা নতুন ই-ভিসা সিস্টেমে যাচ্ছে। ৯৪টি রয়্যাল থাই দূতাবাস ও কনস্যুলেট জেনারেল অফিস একসঙ্গে এই সেবা দেবে।
২৪ মিনিট আগেমার্কিন কংগ্রেস শুক্রবার মধ্যরাতে শাটডাউন ঠেকাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করেছে। দীর্ঘ আলোচনার পর পাস হওয়া এই বিলটি ফেডারেল সংস্থাগুলোর অর্থায়ন আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত নিশ্চিত করেছে। মধ্যরাতের সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই সিনেটররা প্রথাগত নিয়ম এড়িয়ে দ্রুত ভোট দেন।
২ ঘণ্টা আগে‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের জন্য ভারতে ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য মুম্বাইয়ে ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় পুলিশের হাতে আটক আনসার-আল-ইসলাম বাংলাদেশের আট সন্দেহভাজন সদস্য ‘চিকেন নেক’ বা সিলিগুরি করিডরে হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সের সংযোগকারী একমাত্র অংশ এই সিলিগুড়ি করিডর।
৩ ঘণ্টা আগে