রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে অবস্থিত ক্রাসনোগরস্ক শহরের ক্রোকাস সিটি হলে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৫। এদের মধ্যে গুলির আঘাতে অনেকেই যেমন মারা গেছে, তেমনি কনসার্ট হলে অগ্নিকাণ্ডেও মারা গেছে বেশ কয়েকজন। আজ শনিবার ক্রেমলিন বলেছে, এই হামলায় চার সন্দেহভাজন বন্দুকধারীসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এফএসবি নিরাপত্তা পরিষেবার প্রধান আলেক্সান্ডার বোর্টনিকভ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জানিয়েছেন, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অস্ত্রধারী ‘চার সন্ত্রাসী’ রয়েছে এবং এফএসবি তাদের সহযোগীদের শনাক্ত করার কাজ করছে।
এফএসবি আরও বলেছে, চার সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাদের ইউক্রেনে যোগাযোগ ছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের মস্কোতে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
রাশিয়া অবশ্য এখনো সন্দেহভাজন অস্ত্রধারীদের সঙ্গে ইউক্রেনের সংযোগের কোনো প্রমাণ প্রকাশ করেনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোদোলিয়াক গতকাল শুক্রবার বলেছেন যে, গতকালের হামলার সঙ্গে কিয়েভের কোনো যোগসূত্র নেই।
ইসলামিক স্টেট-খোরাসান বা আইএসকে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামিক স্টেট-খোরাসান টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক সংক্ষিপ্ত ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছে। ইসলামিক স্টেট সংশ্লিষ্ট সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’-এর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা হয় ওই ভিডিওটি।
ভিডিওটিতে হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। তবে কীভাবে তারা হামলা চালিয়েছে বা কারা এতে যুক্ত ছিল সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি গোষ্ঠীটি।
রুশ আইনপ্রণেতা আলেক্সান্ডার খিনশটাইন বলেছেন, সন্দেহভাজন হামলাকারীরা একটি রেনল্ট গাড়িতে করে পালাচ্ছিল। গতকাল রাতে মস্কো থেকে প্রায় ৩৪০ কিলোমিটার (২১০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে পুলিশ তাদের দেখে থামতে বলেছিল। তবে থামার নির্দেশ অমান্য করেছিল সেই গাড়ি। এরপর গাড়িটি ধাওয়া করে দুজনকে আটক করা হয় এবং অন্য দুজন জঙ্গলে পালিয়ে যায়। ক্রেমলিন এরপর বলেছে যে, পালিয়ে যাওয়া দুজনকেও পরে আটক করা হয়েছে।
খিনশটাইন বলেন, গাড়িতে একটি পিস্তল, একটি অ্যাসল্ট রাইফেলের একটি ম্যাগাজিন এবং তাজিকিস্তানের পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। মধ্য এশিয়ার রাষ্ট্র তাজিকিস্তান মূলত মুসলিম প্রধান দেশ, যা আগে সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল।
এদিকে এই হামলার পর রাশিয়া বিমানবন্দর, পরিবহন কেন্দ্র এবং রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে দেশজুড়ে সব বড় আকারের জমায়েতের সব অনুষ্ঠান।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে অবস্থিত ক্রাসনোগরস্ক শহরের ক্রোকাস সিটি হলে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৫। এদের মধ্যে গুলির আঘাতে অনেকেই যেমন মারা গেছে, তেমনি কনসার্ট হলে অগ্নিকাণ্ডেও মারা গেছে বেশ কয়েকজন। আজ শনিবার ক্রেমলিন বলেছে, এই হামলায় চার সন্দেহভাজন বন্দুকধারীসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এফএসবি নিরাপত্তা পরিষেবার প্রধান আলেক্সান্ডার বোর্টনিকভ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জানিয়েছেন, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অস্ত্রধারী ‘চার সন্ত্রাসী’ রয়েছে এবং এফএসবি তাদের সহযোগীদের শনাক্ত করার কাজ করছে।
এফএসবি আরও বলেছে, চার সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাদের ইউক্রেনে যোগাযোগ ছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের মস্কোতে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
রাশিয়া অবশ্য এখনো সন্দেহভাজন অস্ত্রধারীদের সঙ্গে ইউক্রেনের সংযোগের কোনো প্রমাণ প্রকাশ করেনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোদোলিয়াক গতকাল শুক্রবার বলেছেন যে, গতকালের হামলার সঙ্গে কিয়েভের কোনো যোগসূত্র নেই।
ইসলামিক স্টেট-খোরাসান বা আইএসকে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামিক স্টেট-খোরাসান টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক সংক্ষিপ্ত ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছে। ইসলামিক স্টেট সংশ্লিষ্ট সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’-এর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা হয় ওই ভিডিওটি।
ভিডিওটিতে হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। তবে কীভাবে তারা হামলা চালিয়েছে বা কারা এতে যুক্ত ছিল সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি গোষ্ঠীটি।
রুশ আইনপ্রণেতা আলেক্সান্ডার খিনশটাইন বলেছেন, সন্দেহভাজন হামলাকারীরা একটি রেনল্ট গাড়িতে করে পালাচ্ছিল। গতকাল রাতে মস্কো থেকে প্রায় ৩৪০ কিলোমিটার (২১০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে পুলিশ তাদের দেখে থামতে বলেছিল। তবে থামার নির্দেশ অমান্য করেছিল সেই গাড়ি। এরপর গাড়িটি ধাওয়া করে দুজনকে আটক করা হয় এবং অন্য দুজন জঙ্গলে পালিয়ে যায়। ক্রেমলিন এরপর বলেছে যে, পালিয়ে যাওয়া দুজনকেও পরে আটক করা হয়েছে।
খিনশটাইন বলেন, গাড়িতে একটি পিস্তল, একটি অ্যাসল্ট রাইফেলের একটি ম্যাগাজিন এবং তাজিকিস্তানের পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। মধ্য এশিয়ার রাষ্ট্র তাজিকিস্তান মূলত মুসলিম প্রধান দেশ, যা আগে সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল।
এদিকে এই হামলার পর রাশিয়া বিমানবন্দর, পরিবহন কেন্দ্র এবং রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে দেশজুড়ে সব বড় আকারের জমায়েতের সব অনুষ্ঠান।
জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, পাকিস্তান সেনাদের পক্ষ থেকে প্রথমে প্ররোচনামূলক গুলি বর্ষণ করা হয়।
২৪ মিনিট আগেথাইল্যান্ডে ভ্রমণ কিংবা অন্য যে কোনো কারণে প্রবেশ ইচ্ছুক বিদেশিদের জন্য আগামী ১ মে থেকে নতুন প্রবেশ নিয়ম চালু হচ্ছে। এই নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে প্রবেশের আগে ‘থাইল্যান্ড ডিজিটাল অ্যারাইভাল কার্ড’ (টিডিএসি) পূরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেপেহেলাগাম হামলার পর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভারত এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় সাড়ে ছয় দশকের সিন্ধু জলচুক্তি বাতিল করেছে ভারত। আজ আবার পাকিস্তানও কিছু পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে...
১১ ঘণ্টা আগেচলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এই স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’ হামাস, গাজা, ইসরায়েল, বিক্ষোভ, স্লোগান, মধ্যপ্রাচ্য, রয়টার্স, ফিলিস্তিনি,
১১ ঘণ্টা আগে