অনলাইন ডেস্ক
যাত্রা শুরুর পর এই প্রথম চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল ন্যাটো। সংস্থাটি জানিয়েছে, চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং এর ‘দমনমূলক নীতি’ পশ্চিমা স্বার্থ, নিরাপত্তা এবং মূল্যবোধের জন্য হুমকি স্বরূপ। গত ২৯ জুন প্রকাশিত সংস্থাটির আগামী দশকের কৌশলগত ধারণাপত্রে চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পেনের মাদ্রিদে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের সম্মেলনে এই কৌশলগত ধারণাপত্র অনুমোদন দেন। এই ধারণাপত্রে রাশিয়াকে ন্যাটোর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ন্যাটোর কৌশলগত ধারণা পত্রে বলা হয়েছে, রাশিয়া ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং সরাসরি হুমকি’। ওই নথিতে আরও বলা হয়, বেইজিংয়ের সামরিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাইওয়ানের প্রতি এর সংঘাতমূলক মনোভাব এবং রাশিয়ার সঙ্গে এর মৈত্রী ন্যাটোর সামনে ‘কাঠামোগত চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে হাজির হয়েছে।
ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘চীন ক্রমাগত পারমাণবিক অস্ত্র সহ সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়েই চলেছে। এর প্রতিবেশী দেশগুলোকে হয়রানি করছে, তাইওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে, নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণ চালিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ হয়ে মিথ্যা এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।’
চীন সম্পর্কে উপর্যুক্ত মন্তব্যের পর স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু দেশটি আমাদের সামনে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ হাজির করে সে বিষয়ে আমাদের চোখ–কান খোলা রাখতে হবে।’
এদিকে, চীন গত ন্যাটোর এই নথি এবং অবস্থানের বিষয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, ‘ন্যাটোর তথাকথিত নতুন কৌশলগত ধারণাপত্র প্রকৃত বিষয়কে অস্বীকার করে এবং তা লিখিতভাবে চীনের পররাষ্ট্র নীতির ওপর কালিমা লেপনের একটি কৌশল মাত্র।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ‘চীন যা করছে তার মধ্যে একটি হলো—আমার শৃঙ্খলাভিত্তিক যে বিশ্ব ব্যবস্থা গড়েছি, যাতে আমরা বিশ্বাস করি চীন সেই ব্যবস্থাকে প্রতিনিয়ত অবমাননা করেই যাচ্ছে।’
যাত্রা শুরুর পর এই প্রথম চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল ন্যাটো। সংস্থাটি জানিয়েছে, চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং এর ‘দমনমূলক নীতি’ পশ্চিমা স্বার্থ, নিরাপত্তা এবং মূল্যবোধের জন্য হুমকি স্বরূপ। গত ২৯ জুন প্রকাশিত সংস্থাটির আগামী দশকের কৌশলগত ধারণাপত্রে চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পেনের মাদ্রিদে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের সম্মেলনে এই কৌশলগত ধারণাপত্র অনুমোদন দেন। এই ধারণাপত্রে রাশিয়াকে ন্যাটোর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ন্যাটোর কৌশলগত ধারণা পত্রে বলা হয়েছে, রাশিয়া ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং সরাসরি হুমকি’। ওই নথিতে আরও বলা হয়, বেইজিংয়ের সামরিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাইওয়ানের প্রতি এর সংঘাতমূলক মনোভাব এবং রাশিয়ার সঙ্গে এর মৈত্রী ন্যাটোর সামনে ‘কাঠামোগত চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে হাজির হয়েছে।
ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘চীন ক্রমাগত পারমাণবিক অস্ত্র সহ সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়েই চলেছে। এর প্রতিবেশী দেশগুলোকে হয়রানি করছে, তাইওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে, নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণ চালিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ হয়ে মিথ্যা এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।’
চীন সম্পর্কে উপর্যুক্ত মন্তব্যের পর স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু দেশটি আমাদের সামনে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ হাজির করে সে বিষয়ে আমাদের চোখ–কান খোলা রাখতে হবে।’
এদিকে, চীন গত ন্যাটোর এই নথি এবং অবস্থানের বিষয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, ‘ন্যাটোর তথাকথিত নতুন কৌশলগত ধারণাপত্র প্রকৃত বিষয়কে অস্বীকার করে এবং তা লিখিতভাবে চীনের পররাষ্ট্র নীতির ওপর কালিমা লেপনের একটি কৌশল মাত্র।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ‘চীন যা করছে তার মধ্যে একটি হলো—আমার শৃঙ্খলাভিত্তিক যে বিশ্ব ব্যবস্থা গড়েছি, যাতে আমরা বিশ্বাস করি চীন সেই ব্যবস্থাকে প্রতিনিয়ত অবমাননা করেই যাচ্ছে।’
কলম্বিয়ার নেতৃত্বে ৬২টি দেশের অংশগ্রহণে মাদক পাচার রোধে চালানো অভিযানে এক হাজার টনেরও বেশি গাঁজাসহ মোট ১ হাজার ৪০০ টন মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২২৫ মেট্রিক টন কোকেইনও আছে। ছয় সপ্তাহ ধরে চলা এ অভিযানে ছয়টি নার্কো সাব অর্থাৎ মাদক পাচারে ব্যবহৃত সাব-মার্সিবল জাহাজ আটক করা হয়।
৪ মিনিট আগেরাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত সুফি সাধক ও চিশতিয়া তরিকার প্রতিষ্ঠাতা খাজা মঈনুদ্দিন চিশতীর দরগাহ শরীফ নিয়ে নতুন করে বিতর্কের শুরু হয়েছে। দিল্লিভিত্তিক হিন্দু সেনা সংগঠন দাবি করছে, বর্তমান দরগাহের স্থানে আগে একটি শিব মন্দির ছিল। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে আজমিরের মুন্সেফ আদালত সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক,
১ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডে এক নারীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে ৪০-৫০ খণ্ড করার অভিযোগ উঠেছে ২৫ বছর বয়সী এক যুবকের বিরুদ্ধে। খুন্তি জেলার জঙ্গলে নিয়ে ওই নারীকে হত্যার পর তার দেহের খণ্ডিত অংশগুলো ফেলে আসেন পেশায় কসাই অভিযুক্ত নরেশ ভেংরা।
২ ঘণ্টা আগেমাস্ক ও রামাস্বামীকে দায়িত্ব দিয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, তাঁরা প্রশাসনে বড় ধরনের সরকারি কাটছাঁটের সুপারিশ করবেন। সে সময় অনেক সরকারি কর্মচারী বুঝতে পারেন যে তারা চাকরি হারাতে যাচ্ছেন। এখন এক্স-এ কয়েকজনের নাম প্রকাশ হতে দেখে তাঁদের মনে ভয়, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও তাঁর ব্যক্তিগত লক্ষ্য হয়ে উঠতে পারেন ত
৩ ঘণ্টা আগে