রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের বর্তমান ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র তথা পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। যেখানে কোনো নিয়মকানুন মানা হচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই এই কথা বলেছেন। ইউক্রেনীয় সংবাদমাধ্যম কিয়েভ পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র গত ১২ মে চীন হয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করা সেমিকন্ডাক্টরের ওপর নতুন করে আরও এক দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগে ক্ষুব্ধ হয়ে মেদভেদেভ এই মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর কোনো সন্দেহ নেই যে—যুক্তরাষ্ট্র যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, শিগগির তার ইউরোপীয় মিত্ররাও একই ধরনের উদ্যোগ নেবে।
এ সময় রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট পশ্চিমাদের এসব নিষেধাজ্ঞার ফলাফল তীব্র হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘তারা এরই মধ্যে হাজার হাজার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কিন্তু আমরা সেসব নিষেধাজ্ঞা কীভাবে কাটিয়ে উঠে বাঁচতে হয় এবং কীভাবে এগিয়ে যেতে হয় তা শিখে গেছি।’
মেদভেদেভ আরও লিখেন, ‘অন্য দিকে, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা আমাদের বিরুদ্ধে নিয়মকানুনহীন যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে তার প্রতিক্রিয়া জানানোর দায়িত্ব কেবল আমাদের কর্তৃপক্ষের নয়, এই দায়িত্ব আমাদের রাষ্ট্রের এবং আমাদের জনগণের যারা দেশকে ভালোবাসেন তাদের।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘এর প্রতিক্রিয়া কীভাবে জানানো উচিত আমাদের? আমি এরই মধ্যে একবার এই বিষয়ে বলেছি, কিন্তু আবারও এর পুনরাবৃত্তি করা জরুরি।’
সাবেক এই রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘প্রতিদিন আমাদের অবশ্যই সেই সমস্ত দেশগুলোর সর্বাধিক ক্ষতি করার চেষ্টা করতে হবে যারা আমাদের দেশ এবং আমাদের সব নাগরিকদের ওপর এই বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ক্ষতি হতে পারে এমন প্রতিটি উপায়ে তাদের ক্ষতি করুন।’ তিনি বলেন, ‘রাশিয়ার উচিত পশ্চিমের অর্থনীতি, তাদের সরকার, তাদের প্রতিষ্ঠান এবং তাদের শাসকদের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুতর দুর্বলতা চিহ্নিত করা। যাতে সর্বাধিক ক্ষতি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।’
রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের বর্তমান ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র তথা পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। যেখানে কোনো নিয়মকানুন মানা হচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই এই কথা বলেছেন। ইউক্রেনীয় সংবাদমাধ্যম কিয়েভ পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র গত ১২ মে চীন হয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করা সেমিকন্ডাক্টরের ওপর নতুন করে আরও এক দফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগে ক্ষুব্ধ হয়ে মেদভেদেভ এই মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর কোনো সন্দেহ নেই যে—যুক্তরাষ্ট্র যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, শিগগির তার ইউরোপীয় মিত্ররাও একই ধরনের উদ্যোগ নেবে।
এ সময় রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট পশ্চিমাদের এসব নিষেধাজ্ঞার ফলাফল তীব্র হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘তারা এরই মধ্যে হাজার হাজার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কিন্তু আমরা সেসব নিষেধাজ্ঞা কীভাবে কাটিয়ে উঠে বাঁচতে হয় এবং কীভাবে এগিয়ে যেতে হয় তা শিখে গেছি।’
মেদভেদেভ আরও লিখেন, ‘অন্য দিকে, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা আমাদের বিরুদ্ধে নিয়মকানুনহীন যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে তার প্রতিক্রিয়া জানানোর দায়িত্ব কেবল আমাদের কর্তৃপক্ষের নয়, এই দায়িত্ব আমাদের রাষ্ট্রের এবং আমাদের জনগণের যারা দেশকে ভালোবাসেন তাদের।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘এর প্রতিক্রিয়া কীভাবে জানানো উচিত আমাদের? আমি এরই মধ্যে একবার এই বিষয়ে বলেছি, কিন্তু আবারও এর পুনরাবৃত্তি করা জরুরি।’
সাবেক এই রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘প্রতিদিন আমাদের অবশ্যই সেই সমস্ত দেশগুলোর সর্বাধিক ক্ষতি করার চেষ্টা করতে হবে যারা আমাদের দেশ এবং আমাদের সব নাগরিকদের ওপর এই বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ক্ষতি হতে পারে এমন প্রতিটি উপায়ে তাদের ক্ষতি করুন।’ তিনি বলেন, ‘রাশিয়ার উচিত পশ্চিমের অর্থনীতি, তাদের সরকার, তাদের প্রতিষ্ঠান এবং তাদের শাসকদের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুতর দুর্বলতা চিহ্নিত করা। যাতে সর্বাধিক ক্ষতি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।’
থাইল্যান্ডে ভ্রমণ কিংবা অন্য যে কোনো কারণে প্রবেশ ইচ্ছুক বিদেশিদের জন্য আগামী ১ মে থেকে নতুন প্রবেশ নিয়ম চালু হচ্ছে। এই নিয়ম অনুযায়ী, দেশটিতে প্রবেশের আগে ‘থাইল্যান্ড ডিজিটাল অ্যারাইভাল কার্ড’ (টিডিএসি) পূরণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেপেহেলাগাম হামলার পর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ভারত এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় সাড়ে ছয় দশকের সিন্ধু জলচুক্তি বাতিল করেছে ভারত। আজ আবার পাকিস্তানও কিছু পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি রয়েছে...
১০ ঘণ্টা আগেচলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এই স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’ হামাস, গাজা, ইসরায়েল, বিক্ষোভ, স্লোগান, মধ্যপ্রাচ্য, রয়টার্স, ফিলিস্তিনি,
১০ ঘণ্টা আগেরাশিয়া ইউক্রেনের উদ্দেশ্যে ৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১৪৫টি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। এগুলোর বেশির ভাগই কিয়েভকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিল। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে