সাধারণত মানুষ শখ করেই কবুতর পোষে। কিন্তু সেই কবুতর যদি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলে তখন কী করা হয়? এর কোনো সাধারণ উত্তর না থাকলেও কবুতরের বিষ্ঠায় অতিষ্ঠ হয়ে সবগুলোকে মেরে ফেলার পক্ষে ভোট দিয়েছেন একটি শহরের বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে জার্মানিতে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডার স্পাইজেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গণভোটে জার্মানির লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের বাসিন্দা শহরটির সব কবুতর মেরে ফেলার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ডার স্পাইজেলের প্রতিবেদন অনুসারে, শহরটিতে করোনা মহামারির সময় থেকে কবুতরের বাড়বাড়ন্ত ছিল। এ নিয়ে অভিযোগের অন্ত ছিল না নগরবাসীর।
লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের বাসিন্দারা স্থানীয় নগর কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, কবুতরগুলো তাঁদের বারান্দা, উন্মুক্ত রেস্তোরাঁয় খাবারের ওপর, উন্মুক্ত স্থান, বাড়ির ছাদ এমনকি যেখানে খুশি সেখানে বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তি ও বিব্রতকর পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে। প্রথম দিকে অভিযোগের পরিমাণ কম থাকলেও দিনকে দিন তা জমে জমে পাহাড় হয়ে উঠে।
এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের নগর কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে একটি গণভোটের আয়োজন করে। ভোটে সবগুলো কবুতর মেরে ফেলার পক্ষে রায় দেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। যা সংখ্যার বিচারে ৭ হাজার ৫৩০ জন। এ বিষয়ে শহরটির মেয়র মারিউস হান জানিয়েছেন, এই বিষয়টি একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের মেয়র ডার স্পাইজেলকে আরও বলেন, ‘নাগরিকেরা তাদের অধিকার ব্যবহার করেছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই পাখিদের শিকারির সাহায্যে কমানো উচিত।’ এর আগে, গত বছর শহরটির কর্তৃপক্ষ শিকারির সাহায্যে কবুতরের সংখ্যা কমানোর বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছিল। সিদ্ধান্ত অনুসারে, আগামী দুই বছর ধরে শহরটিতে কবুতর কমানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হবে।
এর আগে, শহর কর্তৃপক্ষ বিশেষ ‘কবুতর ঘর’ স্থাপনের প্রস্তাব করেছিল যেখানে পাখিদের বাসা তৈরি করতে উৎসাহিত করা হবে। মূলত কৃত্রিম কিছু বাসা আগে থেকে তৈরি করে দিয়ে সেখানে প্লাস্টিকের তৈরি কিছু ডিম রেখে তাদের আকৃষ্ট করা হতো। তবে বার্থহোল্ড গেইস নামের শিকারি—যাকে কবুতরগুলোকে হত্যার জন্য ভাড়া করা হয়েছিল—যুক্তি দিয়ে বলেন, এই পদ্ধতিটি কাজ করবে না। বরং এই পদ্ধতি আশপাশের অঞ্চল থেকে আরও কবুতরকে আকৃষ্ট করবে।
সাধারণত মানুষ শখ করেই কবুতর পোষে। কিন্তু সেই কবুতর যদি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলে তখন কী করা হয়? এর কোনো সাধারণ উত্তর না থাকলেও কবুতরের বিষ্ঠায় অতিষ্ঠ হয়ে সবগুলোকে মেরে ফেলার পক্ষে ভোট দিয়েছেন একটি শহরের বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে জার্মানিতে।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডার স্পাইজেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গণভোটে জার্মানির লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের বাসিন্দা শহরটির সব কবুতর মেরে ফেলার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ডার স্পাইজেলের প্রতিবেদন অনুসারে, শহরটিতে করোনা মহামারির সময় থেকে কবুতরের বাড়বাড়ন্ত ছিল। এ নিয়ে অভিযোগের অন্ত ছিল না নগরবাসীর।
লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের বাসিন্দারা স্থানীয় নগর কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, কবুতরগুলো তাঁদের বারান্দা, উন্মুক্ত রেস্তোরাঁয় খাবারের ওপর, উন্মুক্ত স্থান, বাড়ির ছাদ এমনকি যেখানে খুশি সেখানে বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তি ও বিব্রতকর পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে। প্রথম দিকে অভিযোগের পরিমাণ কম থাকলেও দিনকে দিন তা জমে জমে পাহাড় হয়ে উঠে।
এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের নগর কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে একটি গণভোটের আয়োজন করে। ভোটে সবগুলো কবুতর মেরে ফেলার পক্ষে রায় দেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। যা সংখ্যার বিচারে ৭ হাজার ৫৩০ জন। এ বিষয়ে শহরটির মেয়র মারিউস হান জানিয়েছেন, এই বিষয়টি একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
লিমবার্গ–অ্যান–ডার–লান শহরের মেয়র ডার স্পাইজেলকে আরও বলেন, ‘নাগরিকেরা তাদের অধিকার ব্যবহার করেছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই পাখিদের শিকারির সাহায্যে কমানো উচিত।’ এর আগে, গত বছর শহরটির কর্তৃপক্ষ শিকারির সাহায্যে কবুতরের সংখ্যা কমানোর বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছিল। সিদ্ধান্ত অনুসারে, আগামী দুই বছর ধরে শহরটিতে কবুতর কমানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হবে।
এর আগে, শহর কর্তৃপক্ষ বিশেষ ‘কবুতর ঘর’ স্থাপনের প্রস্তাব করেছিল যেখানে পাখিদের বাসা তৈরি করতে উৎসাহিত করা হবে। মূলত কৃত্রিম কিছু বাসা আগে থেকে তৈরি করে দিয়ে সেখানে প্লাস্টিকের তৈরি কিছু ডিম রেখে তাদের আকৃষ্ট করা হতো। তবে বার্থহোল্ড গেইস নামের শিকারি—যাকে কবুতরগুলোকে হত্যার জন্য ভাড়া করা হয়েছিল—যুক্তি দিয়ে বলেন, এই পদ্ধতিটি কাজ করবে না। বরং এই পদ্ধতি আশপাশের অঞ্চল থেকে আরও কবুতরকে আকৃষ্ট করবে।
বর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
১ ঘণ্টা আগেতাজমহল—ভালোবাসার প্রতীক, মুগ্ধতা ছড়ানো এক আশ্চর্য স্থাপনা। যা শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে বিস্মিত করে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, আজকের দিনে এই ধরনের একটি স্থাপনা তৈরি করতে কত খরচ হতো?
১ ঘণ্টা আগেআদালতে প্রধান বিচারপতি কেন্দ্র সরকারকে জিজ্ঞেস করেন, ‘হিন্দু দেবোত্তর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কোনো মুসলিমকে সদস্য হতে দেবে সরকার? খোলাখুলি বলুন। যদি না দেয়, তবে ওয়াক্ফ বোর্ডে হিন্দু কেন?’ তিনি আরও বলেন, এই আইন নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা হচ্ছে, এটি ‘খুবই উদ্বেগজনক’।
২ ঘণ্টা আগেচীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
৩ ঘণ্টা আগে