অনলাইন ডেস্ক
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁকে ‘মুরগি বা কাপুরুষ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে তিনি এ কথা বলেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এক্সে ফরাসি ভাষায় মেদভেদেভ লিখেছেন, ‘মাখোঁ কিয়েভ সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন? কিন্তু তিনি তো আসলে একটা মুরগি (কাপুরুষ) প্রাণী!’ ফরাসি ভাষায় তোইয়ার্দ (trouillard) শব্দটি সাধারণত কাপুরুষ অর্থে ব্যবহৃত হয়। তবে এই শব্দের অপর একটি অর্থ হলো, মুরগি।
মেদভেদেভ তাঁর এক্স টুইটে আরও লেখেন, ‘যাই হোক, তাঁর কার্যালয়ের প্রতি আমার পরামর্শ হলো—তাঁর জন্য যেন কয়েক জোড়া বক্সার অন্তর্বাস নেওয়া হয়। এটি খুবই তীব্র দুর্গন্ধযুক্ত...।’ ওই টুইটে বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট আরও লেখেন, ‘এটি আমি সকাল বেলায়ই লিখেছি, কিন্তু প্রকাশ করার সময় ছিল না! এবং এখন সন্ধ্যায় দেখছি তিনি নিজকে বিষ্ঠায় মাখামাখি করে ফেলেছেন। হতদরিদ্র ফ্রান্স!’
রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এই ডেপুটি চেয়ারম্যান কেবল মাখোঁকেই নয়, তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বাইডেনের বিরুদ্ধেও। গতকাল সোমবার শেয়ার করা টুইটে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে পাগল ও আহাম্মক বলে আখ্যা দেন। তার আগে তিনি বাইডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন।
এক টুইটে মেদভেদেভ বলেছিলেন, ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে বাইডেন নিজেকে ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্টের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। এটি স্রেফ একটি তুলনাই, কোনো ভিত্তি নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমত, রুজভেল্ট হুইলচেয়ারে চলাফেরা করা একজন দুর্বল মানুষ হলেও তিনি আমেরিকাকে মন্দা থেকে উদ্ধার করেছিলেন। অন্যদিকে বাইডেন একজন পাগল, মানসিকভাবে অক্ষম ব্যক্তি, যিনি মানবতাকে নরকে টেনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মনস্থির করেছেন।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, রুজভেল্ট সোভিয়েত ইউনিয়নসহ মিত্রদের শান্তি নিশ্চিতে লড়াই করছিলেন। তবে বাইডেন সক্রিয়ভাবে ও অবিরামভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর চেষ্টা করছেন। তৃতীয়ত, রুজভেল্ট ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন, কিন্তু বাইডেন তাদের জন্য লড়াই করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক!’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁকে ‘মুরগি বা কাপুরুষ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে তিনি এ কথা বলেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এক্সে ফরাসি ভাষায় মেদভেদেভ লিখেছেন, ‘মাখোঁ কিয়েভ সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন? কিন্তু তিনি তো আসলে একটা মুরগি (কাপুরুষ) প্রাণী!’ ফরাসি ভাষায় তোইয়ার্দ (trouillard) শব্দটি সাধারণত কাপুরুষ অর্থে ব্যবহৃত হয়। তবে এই শব্দের অপর একটি অর্থ হলো, মুরগি।
মেদভেদেভ তাঁর এক্স টুইটে আরও লেখেন, ‘যাই হোক, তাঁর কার্যালয়ের প্রতি আমার পরামর্শ হলো—তাঁর জন্য যেন কয়েক জোড়া বক্সার অন্তর্বাস নেওয়া হয়। এটি খুবই তীব্র দুর্গন্ধযুক্ত...।’ ওই টুইটে বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট আরও লেখেন, ‘এটি আমি সকাল বেলায়ই লিখেছি, কিন্তু প্রকাশ করার সময় ছিল না! এবং এখন সন্ধ্যায় দেখছি তিনি নিজকে বিষ্ঠায় মাখামাখি করে ফেলেছেন। হতদরিদ্র ফ্রান্স!’
রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এই ডেপুটি চেয়ারম্যান কেবল মাখোঁকেই নয়, তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বাইডেনের বিরুদ্ধেও। গতকাল সোমবার শেয়ার করা টুইটে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে পাগল ও আহাম্মক বলে আখ্যা দেন। তার আগে তিনি বাইডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন।
এক টুইটে মেদভেদেভ বলেছিলেন, ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে বাইডেন নিজেকে ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্টের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। এটি স্রেফ একটি তুলনাই, কোনো ভিত্তি নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমত, রুজভেল্ট হুইলচেয়ারে চলাফেরা করা একজন দুর্বল মানুষ হলেও তিনি আমেরিকাকে মন্দা থেকে উদ্ধার করেছিলেন। অন্যদিকে বাইডেন একজন পাগল, মানসিকভাবে অক্ষম ব্যক্তি, যিনি মানবতাকে নরকে টেনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মনস্থির করেছেন।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, রুজভেল্ট সোভিয়েত ইউনিয়নসহ মিত্রদের শান্তি নিশ্চিতে লড়াই করছিলেন। তবে বাইডেন সক্রিয়ভাবে ও অবিরামভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর চেষ্টা করছেন। তৃতীয়ত, রুজভেল্ট ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন, কিন্তু বাইডেন তাদের জন্য লড়াই করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক!’
প্রযুক্তি সংস্থা গুগলকে বিস্ময়করভাবে ২০ ডেসিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছে রাশিয়ার একটি আদালত। বুধবার ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে যত টাকা আছে সব একসঙ্গে করা হলেও এই পরিমাণ অর্থ হবে না।
১ ঘণ্টা আগেকমলা হ্যারিস বলেন, ‘আমরা জানি, ডোনাল্ড ট্রাম্প কে। তিনি অস্থির, প্রতিশোধপরায়ণ, অপরাধপ্রবণ। তিনি অবাধ ক্ষমতার পেছনে ছুটছেন।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে চাপ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। এ লক্ষ্যে অধিগৃহীত জমি দ্রুত কেন্দ্র সরকারের হাতে হস্তান্তর করারও অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গের জেলেদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে। এমন আক্ষেপই প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের জেলে সম্প্রদায়। তাদের বক্তব্য, আগে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পশ্চিমবঙ্গের জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করলে তাদের ফেরত পাঠানো হতো, কিন্তু এখন তাদের আটক করা
৬ ঘণ্টা আগে